ঘূর্ণিঝড় রিমাল
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকাসহ দেশের বেশকিছু জেলার প্রায় পৌরে ৩ কোটি গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। এর মধ্যে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) গ্রাহক ২ কোটি ৬৬ লাখের বেশি। ঝড়ের কারণে ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ওজোপাডিকো) আওতাধীন অনেক এলাকা বিদ্যুৎহীন রয়েছে। এই কোম্পানিটিরও সাড়ে ৪ লাখের বেশি গ্রাহক বিদ্যুৎহীন।
কোথাও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়ায়, কোথাও তার (বিতরণ লাইন) ছিঁড়ে যাওয়ায় আবার কোথায় সঞ্চালন লাইনের ওপর গাছপালা ভেঙে পড়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে অনেক এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রাখা হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ক্ষতিগ্রস্ত লাইন মেরামতে এর মধ্যে অনেক এলাকায় কাজ শুরু হয়েছে। সোমবার (২৭ মে) রাতের মধ্যে বেশকিছু এলাকায় এবং আজ সব জায়গায় বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি স্বাভাবিক হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘ঘূর্ণিঝড় রিমাল এর প্রভাবে প্রায় ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মধ্যে ৬৫টি সমিতিতে গ্রাহক সংযোগ আংশিক বা সম্পুর্ণ বন্ধ আছে। প্রাথমিক ক্ষয়-ক্ষতির তথ্য অনুযায়ী, ৩০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ভৌগোলিক এলাকায় ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে ২৩৯২টি পোল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। ট্রান্সফরমার বিকল হয়েছে ১৯৮২টি। ইন্সুলেটর ভেঙেছে ২১৮৪৮টি। ৬২৪৫৪টি স্থানে তার ছিড়ে গেছে। মিটার বিকল হয়েছে ৪৬৩১৮টি। সার্বিকভাবে প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৯১ কোটি টাকার বেশি।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘ঘূর্ণিঝড় চলমান থাকায় ক্ষয়-ক্ষতির প্রকৃত পরিমাণ সরেজমিনে পরিদর্শন করে নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি। প্রাথমিকভাবে মাঠ পর্যায়ে কর্মকর্তাগণের সঙ্গে টেলিফোনে আলোচনা করে ক্ষয়-ক্ষতির একটি প্রাক্কলন প্রস্তুত করা হয়েছে। কেন্দ্রীয়ভাবে ২৪ ঘণ্টাব্যাপী কন্ট্রোল রুম-এর মাধ্যমে তদারিকি করা হচ্ছে। জেলা পর্যায় ও সমিতি ভিত্তিক কন্ট্রোল রুম রয়েছে। পরিবরহন ঠিকাদারকে স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। আরইবি ও ওজোপাডিকো এলাকায় সকল স্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করে রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ঝড়ের প্রকোপ কমার সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক করা হবে।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ভোলা, পটুয়াখালী ও বরিশালের অধিকাংশ গ্রাহক এবং ফেনী, কক্সবাজারসহ কয়েকটি জেলায় আংশিক বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ওজোপাডিকোর দুই লাখের বেশি গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। কোথাও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে, কোথাও তার ছিঁড়ে আবার কোথায় সঞ্চালন লাইনের ওপর গাছপালা ভেঙে পড়ে এসব এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। বাগেরাহাটের ছয় লাখের বেশি মানুষ বিদ্যুৎহীন রয়েছে।
২৬ মে রোববার সকাল থেকেই জেলার অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে। খুলনা বিভাগের সাতক্ষীরার শ্যামনগর ও কালীগঞ্জ। বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ, শরণখোলা, মোংলা ও রামপাল উপজেলার প্রায় অধিকাংশ এলাকায় সোমবার সারাদিনই বিদ্যুৎ ছিল না। অন্যান্য এলাকাতেও বিদ্যুৎ ছিল আসা-যাওয়ার মাঝে। জেলা সদরে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ওজোপাডিকো বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রেখেছিল। কিন্তু সঞ্চালন লাইনে গাছপালা উপড়ে পড়ায় রাত ১১টার পর বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।
বাগেরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মহাব্যবস্থাপক সুশান্ত রায় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘বাগেরহাট জেলায় ৪ লাখ ৮৫ হাজারের বেশি গ্রাহক রয়েছে। সঞ্চালন লাইনের বিভিন্ন স্থানে গাছপালা উপড়ে পড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।’
ফেনী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার হাওলাদার মো. ফজলুর রহমান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘রাত থেকেই ঝড়ো হাওয়ায় বিদ্যুতের সংযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সোমবার সকাল ৮টা থেকে পুরোপুরি সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। জেলায় পল্লী বিদ্যুতের ৪ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।’
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে কক্সবাজারের মহেশখালীতে রোববার রাত দেড়টা থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন উপজেলার একটি পৌরসভার ও আটটি ইউনিয়নের অন্তত ৭০ হাজার গ্রাহক। বিভিন্ন স্থানে পল্লী বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে গেছে। গাছের ডালপালা ভেঙে পড়ে ৫৫টি স্থানে লাইনের তার ছিঁড়ে গেছে। ঝড়ে পাঁচটি ট্রান্সফরমার বিকল হয়ে গেছে।
পিরোজপুর জেলা প্রায় ৩৬ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পিরোজপুর সদর উপজেলার নামাজপুর, ভাইজোড়া, শারিকতলা, পাড়েরহাটসহ জেলার কাউখালী, ইন্দুরকানী, ভান্ডারিয়া, মঠবাড়িয়া, নাজিরপুর ও নেছারাবাদসহ বিভিন্ন এলাকার লোক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
পিডিবির মুখপাত্র শামীম হাসান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের সময় সারাদেশের অনেক বৈদ্যুতিক পোল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে-মূলত খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলে। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে তারা উপকূলীয় এলাকায় বেশকিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের পর আবারও বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করা হবে।’
ঘূর্ণিঝড় রিমাল
সোমবার, ২৭ মে ২০২৪
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকাসহ দেশের বেশকিছু জেলার প্রায় পৌরে ৩ কোটি গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। এর মধ্যে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) গ্রাহক ২ কোটি ৬৬ লাখের বেশি। ঝড়ের কারণে ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ওজোপাডিকো) আওতাধীন অনেক এলাকা বিদ্যুৎহীন রয়েছে। এই কোম্পানিটিরও সাড়ে ৪ লাখের বেশি গ্রাহক বিদ্যুৎহীন।
কোথাও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়ায়, কোথাও তার (বিতরণ লাইন) ছিঁড়ে যাওয়ায় আবার কোথায় সঞ্চালন লাইনের ওপর গাছপালা ভেঙে পড়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে অনেক এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রাখা হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ক্ষতিগ্রস্ত লাইন মেরামতে এর মধ্যে অনেক এলাকায় কাজ শুরু হয়েছে। সোমবার (২৭ মে) রাতের মধ্যে বেশকিছু এলাকায় এবং আজ সব জায়গায় বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি স্বাভাবিক হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘ঘূর্ণিঝড় রিমাল এর প্রভাবে প্রায় ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মধ্যে ৬৫টি সমিতিতে গ্রাহক সংযোগ আংশিক বা সম্পুর্ণ বন্ধ আছে। প্রাথমিক ক্ষয়-ক্ষতির তথ্য অনুযায়ী, ৩০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ভৌগোলিক এলাকায় ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে ২৩৯২টি পোল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। ট্রান্সফরমার বিকল হয়েছে ১৯৮২টি। ইন্সুলেটর ভেঙেছে ২১৮৪৮টি। ৬২৪৫৪টি স্থানে তার ছিড়ে গেছে। মিটার বিকল হয়েছে ৪৬৩১৮টি। সার্বিকভাবে প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৯১ কোটি টাকার বেশি।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘ঘূর্ণিঝড় চলমান থাকায় ক্ষয়-ক্ষতির প্রকৃত পরিমাণ সরেজমিনে পরিদর্শন করে নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি। প্রাথমিকভাবে মাঠ পর্যায়ে কর্মকর্তাগণের সঙ্গে টেলিফোনে আলোচনা করে ক্ষয়-ক্ষতির একটি প্রাক্কলন প্রস্তুত করা হয়েছে। কেন্দ্রীয়ভাবে ২৪ ঘণ্টাব্যাপী কন্ট্রোল রুম-এর মাধ্যমে তদারিকি করা হচ্ছে। জেলা পর্যায় ও সমিতি ভিত্তিক কন্ট্রোল রুম রয়েছে। পরিবরহন ঠিকাদারকে স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। আরইবি ও ওজোপাডিকো এলাকায় সকল স্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করে রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ঝড়ের প্রকোপ কমার সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক করা হবে।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ভোলা, পটুয়াখালী ও বরিশালের অধিকাংশ গ্রাহক এবং ফেনী, কক্সবাজারসহ কয়েকটি জেলায় আংশিক বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ওজোপাডিকোর দুই লাখের বেশি গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। কোথাও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে, কোথাও তার ছিঁড়ে আবার কোথায় সঞ্চালন লাইনের ওপর গাছপালা ভেঙে পড়ে এসব এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। বাগেরাহাটের ছয় লাখের বেশি মানুষ বিদ্যুৎহীন রয়েছে।
২৬ মে রোববার সকাল থেকেই জেলার অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে। খুলনা বিভাগের সাতক্ষীরার শ্যামনগর ও কালীগঞ্জ। বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ, শরণখোলা, মোংলা ও রামপাল উপজেলার প্রায় অধিকাংশ এলাকায় সোমবার সারাদিনই বিদ্যুৎ ছিল না। অন্যান্য এলাকাতেও বিদ্যুৎ ছিল আসা-যাওয়ার মাঝে। জেলা সদরে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ওজোপাডিকো বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রেখেছিল। কিন্তু সঞ্চালন লাইনে গাছপালা উপড়ে পড়ায় রাত ১১টার পর বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।
বাগেরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মহাব্যবস্থাপক সুশান্ত রায় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘বাগেরহাট জেলায় ৪ লাখ ৮৫ হাজারের বেশি গ্রাহক রয়েছে। সঞ্চালন লাইনের বিভিন্ন স্থানে গাছপালা উপড়ে পড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।’
ফেনী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার হাওলাদার মো. ফজলুর রহমান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘রাত থেকেই ঝড়ো হাওয়ায় বিদ্যুতের সংযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সোমবার সকাল ৮টা থেকে পুরোপুরি সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। জেলায় পল্লী বিদ্যুতের ৪ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।’
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে কক্সবাজারের মহেশখালীতে রোববার রাত দেড়টা থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন উপজেলার একটি পৌরসভার ও আটটি ইউনিয়নের অন্তত ৭০ হাজার গ্রাহক। বিভিন্ন স্থানে পল্লী বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে গেছে। গাছের ডালপালা ভেঙে পড়ে ৫৫টি স্থানে লাইনের তার ছিঁড়ে গেছে। ঝড়ে পাঁচটি ট্রান্সফরমার বিকল হয়ে গেছে।
পিরোজপুর জেলা প্রায় ৩৬ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পিরোজপুর সদর উপজেলার নামাজপুর, ভাইজোড়া, শারিকতলা, পাড়েরহাটসহ জেলার কাউখালী, ইন্দুরকানী, ভান্ডারিয়া, মঠবাড়িয়া, নাজিরপুর ও নেছারাবাদসহ বিভিন্ন এলাকার লোক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
পিডিবির মুখপাত্র শামীম হাসান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের সময় সারাদেশের অনেক বৈদ্যুতিক পোল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে-মূলত খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলে। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে তারা উপকূলীয় এলাকায় বেশকিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের পর আবারও বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করা হবে।’