গত তিন দিন যাবত সুনামগঞ্জ জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও সুনামগঞ্জ পৌর এলাকার অধিকাংশ এলাকা সীমান্তের ওপার থেকে নেমে আসা অব্যাহত পাহাড়ি ঢল ও অবিরাম বর্ষনে প্লাবিত হয়ে আছে। এতে মানুষের ঘর বাড়ী পানিতে নিমজ্জিত। সেই সাথে খাবার পানির অধিকাংশ নলকূপ পানির নীচে রয়েছে। ফলে বানভাসী মানুষ চরম সংকটে পড়েছে বিশুদ্ধ খাবার পানির জন্য।
সুনামগঞ্জ জেলার জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ খালেদুল ইসলাম জানান, সুনামগঞ্জ জেলার আনুমানিক ১২ হাজার নলকূপ আংশিক ও তিন হাজার নলকূপ সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এই বন্যায়। এছাড়াও আনুমানিক ৫০ হাজার ল্যাটিন আংশিক ও ১৫ হাজার ল্যাটিন সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
তিনি আরও জানান তাঁর কাছে ১৫ লাখ পানি বিশুদ্ধ করন বড়ি মজুদ আছে। এর মধ্যে আনুমানিক তিন লাখ পানি বিশুদ্ধ করন বড়ি ইউএনও এবং পি আই ও দের মাধ্যমে বানভাসীদের মাঝে বিতরণ করেছেন। এছাড়াও দুটি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট রয়েছে যা কিনা ঘন্টায় ৬শ লিটার বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের কাজ করবে। সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসকের নির্দেশ মোতাবেক এটি মাঠে কাজ করছে। এদিকে বুধবার সুনামগঞ্জ পৌরসভার সমাজ সেবক দেওয়ান গনিউল সালাদিন শহরের তেঘরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় আশ্রয় কেন্দ্র সহ বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্র গুলো পরিদর্শন করে তাদের মাঝে পানি বিশুদ্ধ করন বড়ি বিতরণ করেছেন।
সারাদেশ: কালিয়াকৈরে তরুণীর মৃতদেহ উদ্ধার
অর্থ-বাণিজ্য: রেজল্যুশনের আওতায় সব এনবিএফআই
অর্থ-বাণিজ্য: বিমা ব্যবস্থা টেকসই করার আহ্বান আইডিআরএ চেয়ারম্যানের
অর্থ-বাণিজ্য: কিছু এলাকার কারখানা বন্ধ রাখার পরামর্শ বিজিএমইএর