অবশেষে বিদ্যুতের লাইন টেকনিশিয়ানদের সাথে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার
চলমান সংকটের নিরসন হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে জামালপুরের জেলা
প্রশাসকের সাথে উভয় পক্ষের সমঝোতা হয়। ২৪ ঘন্টা পর উপজেলা নির্বাহী
কর্মকর্তার বাসভবনে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (২১ জুন) বিকেলে সার্কিট হাউজে
জামালপুরের জেলা প্রশাসক মোঃ শফিউর রহমান দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী
অফিসার শেখ জাহিদ হাসান প্রিন্স এবং পল্লী বিদ্যুৎ জামালপুরের জিএম
ডিজিএম, এজিএম, বিদ্যুৎ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এবং বিদ্যুতের লাইন
টেকনিশিয়ান সাথে নিয়ে বৈঠকে বসেন। বৈঠকে দীর্ঘ আলোচনার পর তিনজন আনসার সদস্যকে ষ্ট্যান্ড রিলিজ প্রদান করা হয় এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তার অধীনস্থ আনসারদের এহেন কর্মকান্ডের জন্য ভুল স্বীকার করেন।
দীর্ঘক্ষন আলোচনার পর রাতে সমঝোতা হয়। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, এসিল্যান্ড সহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সরকারি বাসভবন সহ আশেপাশের নির্বাহী এলাকাতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়। পল্লী বিদ্যুৎ দেওয়ানগঞ্জ জোনাল অগিসের ডিজিএম ইয়াহিয়া সিদ্দীক জানান, বিষয়টির সমাধান হয়ে গেছে।
দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ জাহিদ হাসান প্রিন্স জানান,৩ জন আনসারকে স্ট্যান্ড রিলিজ দেওয়া হয়েছে। অনাকাঙ্খিত ঘটনার জন্য আমরা
দুঃখ প্রকাশ করেছি। ঘটনাটির সমাধান হয়ে গেছে।
উল্লেখ্য, গত ২০ জুন বৃহস্পতিবার ২ বছরের বিদ্যুতের বকেয়া বিল পরিশোধ না
করায়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসভবন সংলগ্ন আনসার ব্যারাকের সংযোগ
কাটতে যায় বিদ্যুতের লাইন টেকনিশিয়ানরা। লাইন কাটতে বাধা দিলে আনসার
সদস্যদের সাথে লাইন টেকনিশিয়ানদের কথা কাটাকাটি, হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
একপর্যায়ে উত্তেজিত আনসার সদস্যরা এক টেকনিশিয়ান কে খুটির সাথে বেঁধে
রাখে। ভুক্তভোগী বিদ্যুতের কর্মচারীর অভিযোগ, উপজেলা নির্বাহী
কর্মকর্তার মুঠোফোনের নির্দেশেই তাকে বেঁধে রাখা হয়। দুই মিনিটের সেই
ভিডিও টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ভাইরাল হয়ে যায়।বিভিন্ন
মিডিয়ায় ফলাও করে সংবাদ প্রকাশ করে। এই ঘটনার পর বিদ্যুতের লাইন
টেকনিশিয়ান দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বদলী দাবি করে আন্দোলন
করতে থাকে। অবশেষে জেলা প্রশাসকের মধ্যস্থতায় এ বিষয়টির সমাধান হয়।
শনিবার, ২২ জুন ২০২৪
অবশেষে বিদ্যুতের লাইন টেকনিশিয়ানদের সাথে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার
চলমান সংকটের নিরসন হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে জামালপুরের জেলা
প্রশাসকের সাথে উভয় পক্ষের সমঝোতা হয়। ২৪ ঘন্টা পর উপজেলা নির্বাহী
কর্মকর্তার বাসভবনে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (২১ জুন) বিকেলে সার্কিট হাউজে
জামালপুরের জেলা প্রশাসক মোঃ শফিউর রহমান দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী
অফিসার শেখ জাহিদ হাসান প্রিন্স এবং পল্লী বিদ্যুৎ জামালপুরের জিএম
ডিজিএম, এজিএম, বিদ্যুৎ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এবং বিদ্যুতের লাইন
টেকনিশিয়ান সাথে নিয়ে বৈঠকে বসেন। বৈঠকে দীর্ঘ আলোচনার পর তিনজন আনসার সদস্যকে ষ্ট্যান্ড রিলিজ প্রদান করা হয় এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তার অধীনস্থ আনসারদের এহেন কর্মকান্ডের জন্য ভুল স্বীকার করেন।
দীর্ঘক্ষন আলোচনার পর রাতে সমঝোতা হয়। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, এসিল্যান্ড সহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সরকারি বাসভবন সহ আশেপাশের নির্বাহী এলাকাতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়। পল্লী বিদ্যুৎ দেওয়ানগঞ্জ জোনাল অগিসের ডিজিএম ইয়াহিয়া সিদ্দীক জানান, বিষয়টির সমাধান হয়ে গেছে।
দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ জাহিদ হাসান প্রিন্স জানান,৩ জন আনসারকে স্ট্যান্ড রিলিজ দেওয়া হয়েছে। অনাকাঙ্খিত ঘটনার জন্য আমরা
দুঃখ প্রকাশ করেছি। ঘটনাটির সমাধান হয়ে গেছে।
উল্লেখ্য, গত ২০ জুন বৃহস্পতিবার ২ বছরের বিদ্যুতের বকেয়া বিল পরিশোধ না
করায়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসভবন সংলগ্ন আনসার ব্যারাকের সংযোগ
কাটতে যায় বিদ্যুতের লাইন টেকনিশিয়ানরা। লাইন কাটতে বাধা দিলে আনসার
সদস্যদের সাথে লাইন টেকনিশিয়ানদের কথা কাটাকাটি, হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
একপর্যায়ে উত্তেজিত আনসার সদস্যরা এক টেকনিশিয়ান কে খুটির সাথে বেঁধে
রাখে। ভুক্তভোগী বিদ্যুতের কর্মচারীর অভিযোগ, উপজেলা নির্বাহী
কর্মকর্তার মুঠোফোনের নির্দেশেই তাকে বেঁধে রাখা হয়। দুই মিনিটের সেই
ভিডিও টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ভাইরাল হয়ে যায়।বিভিন্ন
মিডিয়ায় ফলাও করে সংবাদ প্রকাশ করে। এই ঘটনার পর বিদ্যুতের লাইন
টেকনিশিয়ান দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বদলী দাবি করে আন্দোলন
করতে থাকে। অবশেষে জেলা প্রশাসকের মধ্যস্থতায় এ বিষয়টির সমাধান হয়।