কক্সবাজারের টেকনাফ মডেল থানার কার্যক্রম ৬ দিন ধরে বন্ধ রয়েছে। পুলিশ সদস্যরা কর্মবিরতিতে থাকায় থানায় কোনো কার্যক্রম শুরু হয়নি। সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আনসার সদস্যরা থানার দায়িত্ব পালন করছে।
১১ আগস্ট রবিবার বিকালে থানায় গিয়ে দেখা যায়, গেট বন্ধ রয়েছে এবং থানার কার্যক্রম থেমে আছে। ছোট গেট দিয়ে কিছু পুলিশ সদস্য ইউনিফর্ম ছাড়া আসলেও, থানার সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
থানা সূত্রে জানা যায়, আগামী ১৫ আগস্টের মধ্যে ইউনিটের সদস্যদের পুনরায় যোগদান করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর দেশে সহিংসতা বৃদ্ধি পেলে, সারাদেশের মতো টেকনাফ থানার কার্যক্রমও বন্ধ রাখা হয়েছে। পুলিশ সদস্যরা ১১ দফা দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে কর্মবিরতি করছেন।
এক পুলিশ সদস্য জানিয়েছেন, তাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে। জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেল জানিয়েছেন, দ্রুত কার্যক্রম শুরু হবে এবং শীঘ্রই পুলিশ সকল কার্যক্রম পুনরায় চালু করবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ১১ আগস্ট ২০২৪
কক্সবাজারের টেকনাফ মডেল থানার কার্যক্রম ৬ দিন ধরে বন্ধ রয়েছে। পুলিশ সদস্যরা কর্মবিরতিতে থাকায় থানায় কোনো কার্যক্রম শুরু হয়নি। সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আনসার সদস্যরা থানার দায়িত্ব পালন করছে।
১১ আগস্ট রবিবার বিকালে থানায় গিয়ে দেখা যায়, গেট বন্ধ রয়েছে এবং থানার কার্যক্রম থেমে আছে। ছোট গেট দিয়ে কিছু পুলিশ সদস্য ইউনিফর্ম ছাড়া আসলেও, থানার সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
থানা সূত্রে জানা যায়, আগামী ১৫ আগস্টের মধ্যে ইউনিটের সদস্যদের পুনরায় যোগদান করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর দেশে সহিংসতা বৃদ্ধি পেলে, সারাদেশের মতো টেকনাফ থানার কার্যক্রমও বন্ধ রাখা হয়েছে। পুলিশ সদস্যরা ১১ দফা দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে কর্মবিরতি করছেন।
এক পুলিশ সদস্য জানিয়েছেন, তাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে। জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেল জানিয়েছেন, দ্রুত কার্যক্রম শুরু হবে এবং শীঘ্রই পুলিশ সকল কার্যক্রম পুনরায় চালু করবে।