গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ থেকে মুক্তি পেয়েছেন রাজধানীর এক সময়ের ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ আব্বাস আলী, যিনি ‘কিলার আব্বাস’ নামে পরিচিত। সোমবার রাত সোয়া ১০টার দিকে তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান বলে জানিয়েছেন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সিনিয়র জেল সুপার মো. আমিরুল ইসলাম।
জেলা সুপার বলেন, আব্বাস আলীর জামিনের যাবতীয় কাগজপত্র কারাগারে এসে পৌঁছানোর পর তা যাচাই-বাছাই করা হয়। অন্য কোনো সংস্থার আপত্তি না থাকায় সোমবার রাতে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
নব্বইয়ের দশকে আব্বাস আলী সরকার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। তার বিরুদ্ধে ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবনের সামনে এবং রাজধানীর কাফরুল থানার কচুক্ষেত এলাকায় প্রকাশ্যে দুই ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যার অভিযোগ রয়েছে।
২০০৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তার হওয়ার পর তিনি কারাগারে ছিলেন। তার মুক্তির খবর পেয়ে তার স্ত্রী, ভাগিনা ও স্বজনরা সোমবার রাত ৮টার পর কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের মূল ফটকের সামনে প্রাইভেট কার নিয়ে অপেক্ষা করেন। আব্বাস বের হলে তারা তাকে নিয়ে চলে যান। এ সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে তারা কথা বলেননি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট ২০২৪
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ থেকে মুক্তি পেয়েছেন রাজধানীর এক সময়ের ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ আব্বাস আলী, যিনি ‘কিলার আব্বাস’ নামে পরিচিত। সোমবার রাত সোয়া ১০টার দিকে তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান বলে জানিয়েছেন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সিনিয়র জেল সুপার মো. আমিরুল ইসলাম।
জেলা সুপার বলেন, আব্বাস আলীর জামিনের যাবতীয় কাগজপত্র কারাগারে এসে পৌঁছানোর পর তা যাচাই-বাছাই করা হয়। অন্য কোনো সংস্থার আপত্তি না থাকায় সোমবার রাতে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
নব্বইয়ের দশকে আব্বাস আলী সরকার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। তার বিরুদ্ধে ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবনের সামনে এবং রাজধানীর কাফরুল থানার কচুক্ষেত এলাকায় প্রকাশ্যে দুই ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যার অভিযোগ রয়েছে।
২০০৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তার হওয়ার পর তিনি কারাগারে ছিলেন। তার মুক্তির খবর পেয়ে তার স্ত্রী, ভাগিনা ও স্বজনরা সোমবার রাত ৮টার পর কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের মূল ফটকের সামনে প্রাইভেট কার নিয়ে অপেক্ষা করেন। আব্বাস বের হলে তারা তাকে নিয়ে চলে যান। এ সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে তারা কথা বলেননি।