কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত ইয়াবা গডফাদার শাহজাহান মিয়াকে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তিনি সাবেক টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বদির সেকেন্ড ইন কমান্ড জাফর আহমদের ছেলে। রবিবার (সেপ্টেম্বর ৮) রাতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম থেকে জানানো হয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত মাদক কারবারি ও টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শাহজাহান মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
র্শীষ মাদক কারবারি টেকনাফের শাহজাহান আটক শাহজাহান কক্সবাজার জেলা বিএনপির নেতা মোহাম্মদ আব্দুল্লাহকে হত্যার উদ্দেশ্য আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ৩টি প্রতিষ্ঠানে হামলা চালায়। এর আগে ছাত্র জনতার বিজয় মিছিলে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্যে তাকে গুলি ছোঁড়াতে দেখা যায়। এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়। তার বিরুদ্ধে সহিংসতা ও মাদকসহ বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে।
জানাগেছে, দীর্ঘ ১৭ বছর শ্রমিক লীগের সভাপতির নাম ব্যবহার করে টমটম, সিএনজি, দোয়েলকার, ট্রান্সফোট, সেন্টমাটিন জেটিঘাট, জায়গা জবর দখলসহ সাধারণ মানুষকে নানাভাবে হয়রানি করে কোটি কোটি টাকার পাহাড় করেছে শাহজাহান। অভিযোগ রয়েছে টেকনাফ সদরের ৫টি ওয়ার্ডের ১২ টি গ্রামের সাধারণ মানুষদের শাহজাহান জিম্মি করে রেখেছিল। ক্ষমতার অপব্যবহার করে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে চাঁদা নিতো। চাঁদা না দিলে উক্ত এলাকার মানুষ ব্যবসা করতে পারতো না এমন অভিযোগও তার বিরুদ্ধে রয়েছে।
টেকনাফ শ্রমিক সংগঠনের নেতা আয়ুব খান বলেন আমরা তার আগে থেকে আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। অথচ সাবেক এমপি বদির রাজনীতি না করায় আমাদের সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত রেখেছে। পরিবহন থেকে কোটি কোটি টাকা তারা লুটপাট করে খেয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশে মাদকবিরোধী অভিযান থেকে বাঁচতে গত ২০১৯ সালের ২৫ জুলাই ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় বেনাপোল সীমান্ত থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হয় এই শাহজাহান।
সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত ইয়াবা গডফাদার শাহজাহান মিয়াকে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তিনি সাবেক টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বদির সেকেন্ড ইন কমান্ড জাফর আহমদের ছেলে। রবিবার (সেপ্টেম্বর ৮) রাতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম থেকে জানানো হয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত মাদক কারবারি ও টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শাহজাহান মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
র্শীষ মাদক কারবারি টেকনাফের শাহজাহান আটক শাহজাহান কক্সবাজার জেলা বিএনপির নেতা মোহাম্মদ আব্দুল্লাহকে হত্যার উদ্দেশ্য আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ৩টি প্রতিষ্ঠানে হামলা চালায়। এর আগে ছাত্র জনতার বিজয় মিছিলে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্যে তাকে গুলি ছোঁড়াতে দেখা যায়। এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়। তার বিরুদ্ধে সহিংসতা ও মাদকসহ বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে।
জানাগেছে, দীর্ঘ ১৭ বছর শ্রমিক লীগের সভাপতির নাম ব্যবহার করে টমটম, সিএনজি, দোয়েলকার, ট্রান্সফোট, সেন্টমাটিন জেটিঘাট, জায়গা জবর দখলসহ সাধারণ মানুষকে নানাভাবে হয়রানি করে কোটি কোটি টাকার পাহাড় করেছে শাহজাহান। অভিযোগ রয়েছে টেকনাফ সদরের ৫টি ওয়ার্ডের ১২ টি গ্রামের সাধারণ মানুষদের শাহজাহান জিম্মি করে রেখেছিল। ক্ষমতার অপব্যবহার করে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে চাঁদা নিতো। চাঁদা না দিলে উক্ত এলাকার মানুষ ব্যবসা করতে পারতো না এমন অভিযোগও তার বিরুদ্ধে রয়েছে।
টেকনাফ শ্রমিক সংগঠনের নেতা আয়ুব খান বলেন আমরা তার আগে থেকে আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। অথচ সাবেক এমপি বদির রাজনীতি না করায় আমাদের সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত রেখেছে। পরিবহন থেকে কোটি কোটি টাকা তারা লুটপাট করে খেয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশে মাদকবিরোধী অভিযান থেকে বাঁচতে গত ২০১৯ সালের ২৫ জুলাই ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় বেনাপোল সীমান্ত থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হয় এই শাহজাহান।