কক্সবাজারের টেকনাফে অপহরণের পাঁচদিন পর ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেয়েছেন যুবক।
তবে মুক্তিপণ আদায়ের বিষয়টি জানা নেই পুলিশের।
সোমবার সন্ধ্যায় টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের মোচনী রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন পাহাড়ি এলাকায় ওই যুবককে ছেড়ে দেয় বলে জানান, টেকনাফ থানার ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন।
ভুক্তভোগী মোহাম্মদ আতিক (২২) হ্নীলা ইউনিয়নের নাটমুড়া এলাকার আব্দুস সালামের ছেলে।
স্বজনদের দাবি, মোহাম্মদ আতিক অপহরণের পর দুর্বৃত্তরা মোবাইল ফোনে তাদের কাছে মোটা অংকের টাকা মুক্তিপণ দাবি করে আসছিল। ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের পর সোমবার সন্ধ্যায় তাকে ছেড়ে দিয়েছে।
আতিকের বাবা আব্দুস সালাম বলেন, “বুধবার রাতে হ্নীলা ইউনিয়নের মোচনী এলাকা থেকে আতিক মোটরসাইকেল যোগে এক বন্ধুকে বাড়ি পৌঁছে দিতে যায়। ফেরার সময় মোচনী রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন এলাকা থেকে অপহরণকারীরা অস্ত্রের মুখে তাকে তুলে নিয়ে যায়।”
ওই রাতে বাড়ি না ফেরায় স্বজনরা সম্ভাব্য স্থানে খোঁজ নিয়েও আতিকের সন্ধান পাননি। পরদিন সকালে বিষয়টি তারা পুলিশকে জানান।
আতিকের বাবা বলেন, “বৃহস্পতিবার দুপুরে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক ব্যক্তি মোবাইল ফোনে কল দিয়ে আমার ছেলকে ছেড়ে দিতে মুক্তিপণ দাবি করেন। মুক্তিপণ না দিলে তাকে প্রাণনাশেরও হুমকি দেওয়া হয়।
“সোমবার দুপুরে অপহরণকারীদের সঙ্গে রফাদফার পর ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করা হয়। এরপর সন্ধ্যায় তারা আমার ছেলেকে ছেড়ে দেয়।“
ফিরে আসার পর আতিককে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ওসি গিয়াস উদ্দিনের দাবি, ঘটনাটি জানার পর পুলিশ যুবককে উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রাখে। সোমবার সন্ধ্যায় পুলিশের অভিযানের মুখে দুষ্কৃতকারীরা তাকে ছেড়ে দিয়েছে।
“তবে মুক্তিপণ আদায়ের বিষয়টি পুলিশের জানা নেই।”
মোহাম্মদ আতিক পুলিশের হেফাজতে আছেন জানিয়ে ওসি বলেন, “ঘটনার ব্যাপারে তথ্য জানতে পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে।”
মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০২৪
কক্সবাজারের টেকনাফে অপহরণের পাঁচদিন পর ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেয়েছেন যুবক।
তবে মুক্তিপণ আদায়ের বিষয়টি জানা নেই পুলিশের।
সোমবার সন্ধ্যায় টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের মোচনী রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন পাহাড়ি এলাকায় ওই যুবককে ছেড়ে দেয় বলে জানান, টেকনাফ থানার ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন।
ভুক্তভোগী মোহাম্মদ আতিক (২২) হ্নীলা ইউনিয়নের নাটমুড়া এলাকার আব্দুস সালামের ছেলে।
স্বজনদের দাবি, মোহাম্মদ আতিক অপহরণের পর দুর্বৃত্তরা মোবাইল ফোনে তাদের কাছে মোটা অংকের টাকা মুক্তিপণ দাবি করে আসছিল। ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের পর সোমবার সন্ধ্যায় তাকে ছেড়ে দিয়েছে।
আতিকের বাবা আব্দুস সালাম বলেন, “বুধবার রাতে হ্নীলা ইউনিয়নের মোচনী এলাকা থেকে আতিক মোটরসাইকেল যোগে এক বন্ধুকে বাড়ি পৌঁছে দিতে যায়। ফেরার সময় মোচনী রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন এলাকা থেকে অপহরণকারীরা অস্ত্রের মুখে তাকে তুলে নিয়ে যায়।”
ওই রাতে বাড়ি না ফেরায় স্বজনরা সম্ভাব্য স্থানে খোঁজ নিয়েও আতিকের সন্ধান পাননি। পরদিন সকালে বিষয়টি তারা পুলিশকে জানান।
আতিকের বাবা বলেন, “বৃহস্পতিবার দুপুরে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক ব্যক্তি মোবাইল ফোনে কল দিয়ে আমার ছেলকে ছেড়ে দিতে মুক্তিপণ দাবি করেন। মুক্তিপণ না দিলে তাকে প্রাণনাশেরও হুমকি দেওয়া হয়।
“সোমবার দুপুরে অপহরণকারীদের সঙ্গে রফাদফার পর ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করা হয়। এরপর সন্ধ্যায় তারা আমার ছেলেকে ছেড়ে দেয়।“
ফিরে আসার পর আতিককে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ওসি গিয়াস উদ্দিনের দাবি, ঘটনাটি জানার পর পুলিশ যুবককে উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রাখে। সোমবার সন্ধ্যায় পুলিশের অভিযানের মুখে দুষ্কৃতকারীরা তাকে ছেড়ে দিয়েছে।
“তবে মুক্তিপণ আদায়ের বিষয়টি পুলিশের জানা নেই।”
মোহাম্মদ আতিক পুলিশের হেফাজতে আছেন জানিয়ে ওসি বলেন, “ঘটনার ব্যাপারে তথ্য জানতে পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে।”