কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার বড় মহেশখালী ইউনিয়নের ফকিরাঘোনা গ্রামের ধান ক্ষেতের আইলে উপোড় (চিৎ) হয়ে পড়ে থাকা অবস্থায় এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে মহেশখালী থানা পুলিশ। গতকাল সকালে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়৷
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে- গত ১লা অক্টোবর (মঙ্গলবার) সকাল ৭ টার দিকে বড় মহেশখালী ইউনিয়নের ফকিরাঘোনা এলাকার কৃষকরা ক্ষেতে কাজ করতে যাওয়ার সময় গ্রামের পাশে ধান ক্ষেত ও পানের বরজের মাঝামাঝি আইলের উপর একজন যুবকের একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। এ বিষয়টি দ্রুত জানাজানি হলে ওই এলাকার উৎসুক জনতা দেখতে এসে ভিড় জমায়। পরে তারা মহেশখালী থানা পুলিশকে খবর দিলে থানার এসআই মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহটি উদ্ধার করেন। পরে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য মরদেহটি কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরন করেন। সন্ধ্যায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে স্বজনরা গিয়ে মরদেহটি সনাক্ত করেন।
মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ কাইছার হামিদ জানান, মরদেহটি সনাক্ত করা হয়েছে। পরিবারের লোকজন তা নিশ্চিত করেছেন। মরদেহটি বড় মহেশখালী পশ্চিম ফকিরাঘোনা এলাকার নুরুল ইসলামের পুত্র। তার নাম কায়সার হামিদ (২৩)। ব্যক্তিগত জীবনে কায়সার হামিদ অবিবাহিত বলে জানান ওসি।
থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মরদেহের পরনে ছিল একটি হলুদ হাফপ্যান্ট ও কালো টিশার্ট এবং গলায় একটি কালো কাপড় প্যাঁচানো ছিলো। তার মুখ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। দেহে খানিকটা পঁচন ধরেছে এবং লাশ কিছুটা বিকৃত হয়ে দুর্গন্ধ বেরুচ্ছে। মরদেহ অবস্থা বিবেচনায় মনে করা হচ্ছে, দুইএকদিন আগে হয়তো তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে।
থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ কাইছার হামিদ আরো জানান- গত ১লা অক্টোবর (মঙ্গলবার) রাতে এ ঘটনায় নিহতের (মরদেহ) ভাই মোহাম্মদ ফারুক বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মহেশখালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করছেন থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মুজিবুর রহমান। এ খুনের ঘটনার ক্লু বের করতে ও ঘটনার সাথে জড়িতদের খুঁজে আইনের আওতায় আনতে পুলিশ কাজ করছেন বলে জানান ওসি মোহাম্মদ কাইছার হামিদ
বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার বড় মহেশখালী ইউনিয়নের ফকিরাঘোনা গ্রামের ধান ক্ষেতের আইলে উপোড় (চিৎ) হয়ে পড়ে থাকা অবস্থায় এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে মহেশখালী থানা পুলিশ। গতকাল সকালে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়৷
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে- গত ১লা অক্টোবর (মঙ্গলবার) সকাল ৭ টার দিকে বড় মহেশখালী ইউনিয়নের ফকিরাঘোনা এলাকার কৃষকরা ক্ষেতে কাজ করতে যাওয়ার সময় গ্রামের পাশে ধান ক্ষেত ও পানের বরজের মাঝামাঝি আইলের উপর একজন যুবকের একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। এ বিষয়টি দ্রুত জানাজানি হলে ওই এলাকার উৎসুক জনতা দেখতে এসে ভিড় জমায়। পরে তারা মহেশখালী থানা পুলিশকে খবর দিলে থানার এসআই মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহটি উদ্ধার করেন। পরে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য মরদেহটি কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরন করেন। সন্ধ্যায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে স্বজনরা গিয়ে মরদেহটি সনাক্ত করেন।
মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ কাইছার হামিদ জানান, মরদেহটি সনাক্ত করা হয়েছে। পরিবারের লোকজন তা নিশ্চিত করেছেন। মরদেহটি বড় মহেশখালী পশ্চিম ফকিরাঘোনা এলাকার নুরুল ইসলামের পুত্র। তার নাম কায়সার হামিদ (২৩)। ব্যক্তিগত জীবনে কায়সার হামিদ অবিবাহিত বলে জানান ওসি।
থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মরদেহের পরনে ছিল একটি হলুদ হাফপ্যান্ট ও কালো টিশার্ট এবং গলায় একটি কালো কাপড় প্যাঁচানো ছিলো। তার মুখ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। দেহে খানিকটা পঁচন ধরেছে এবং লাশ কিছুটা বিকৃত হয়ে দুর্গন্ধ বেরুচ্ছে। মরদেহ অবস্থা বিবেচনায় মনে করা হচ্ছে, দুইএকদিন আগে হয়তো তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে।
থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ কাইছার হামিদ আরো জানান- গত ১লা অক্টোবর (মঙ্গলবার) রাতে এ ঘটনায় নিহতের (মরদেহ) ভাই মোহাম্মদ ফারুক বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মহেশখালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করছেন থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মুজিবুর রহমান। এ খুনের ঘটনার ক্লু বের করতে ও ঘটনার সাথে জড়িতদের খুঁজে আইনের আওতায় আনতে পুলিশ কাজ করছেন বলে জানান ওসি মোহাম্মদ কাইছার হামিদ