গাজীপুরে সকাল থেকেই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে চলছে বেশির ভাগ তৈরি পোশাক কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বৃষ্টি উপেক্ষা করে ছাতা মাথায় নিয়ে শ্রমিকরা কারখানায় এসে কাজে যোগদান করেছেন। কারখানা নিরাপত্তা ও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে কাজ করছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। তবে বিভিন্ন কারণে আজও ৮ টি কারখানা বন্ধ রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শিল্প অধ্যূষিত গাজীপুরের বিভিন্ন শিল্প এলাকায় কারখানা গুলোতে চলছে উৎপাদন কার্যক্রম। সকাল ৮ টার আগেই নারী-পুরুষ শ্রমিকরা দলে দলে কাজে যোগ দিয়েছেন। আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় শিল্প এলাকায় কাজ করছে শিল্প পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এছাড়া কারখানার নিজস্ব নিরাপত্তা কর্মীরা মূল ফটকে অবস্থান নিয়ে কাজ করছেন। শ্রমিকরা তাদের নিজেদের আইডি কার্ড প্রদর্শন করে কারখানায় প্রবেশ করছেন। এখনো কোন অপ্রীতিকর ঘটনা বা শ্রমিক অসন্তোষের খবর পাওয়া যায়নি।
তবে সকালে জিরানী বাজার এলাকায় আইরিশ গার্মেন্টসের শ্রমিকরা তাদের কারখানায় ভাঙচুরের প্রতিবাদে আধ ঘন্টা চন্দ্রা নবীনগর সড়ক অবরোধ করে রাখে। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
শ্রমিকদের অভিযোগ, গতকাল পাশের রেডিয়েন্সের শ্রমিকরা আন্দোলনে নামে। এসময় তারা আমাদের তাদের সঙ্গে আন্দোলনে নামতে আহ্বান জানায়। শ্রমিকরা সাড়া না দেয়ায় তারা আমাদের আইরিশ গার্মেন্টসে ভাঙচুর চালায়। এ ঘটনার প্রতিবাদে আইরিশ গার্মেন্টসের শ্রমিকরা সকালে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে।
গাজীপুর শিল্পাঞ্চল -২ এর পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম বলেন, গাজীপুরের দুই হাজারের বেশি পোশাক কারখানার মধ্যে ৮টি পোশাক কারখানা বন্ধ রয়েছে।
বন্ধ থাকা কারখানাগুলোর মধ্যে ৪টি কারখানা শ্রম আইন ১৩(১) ধারা মোতাবেক বন্ধ রাখা হয়েছে। অপর ৪টি কারখানায় অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে শ্রমিকদের সাথে আলোচনার ভিত্তিতে বন্ধ রেখেছে কারখানা কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৪
গাজীপুরে সকাল থেকেই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে চলছে বেশির ভাগ তৈরি পোশাক কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বৃষ্টি উপেক্ষা করে ছাতা মাথায় নিয়ে শ্রমিকরা কারখানায় এসে কাজে যোগদান করেছেন। কারখানা নিরাপত্তা ও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে কাজ করছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। তবে বিভিন্ন কারণে আজও ৮ টি কারখানা বন্ধ রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শিল্প অধ্যূষিত গাজীপুরের বিভিন্ন শিল্প এলাকায় কারখানা গুলোতে চলছে উৎপাদন কার্যক্রম। সকাল ৮ টার আগেই নারী-পুরুষ শ্রমিকরা দলে দলে কাজে যোগ দিয়েছেন। আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় শিল্প এলাকায় কাজ করছে শিল্প পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এছাড়া কারখানার নিজস্ব নিরাপত্তা কর্মীরা মূল ফটকে অবস্থান নিয়ে কাজ করছেন। শ্রমিকরা তাদের নিজেদের আইডি কার্ড প্রদর্শন করে কারখানায় প্রবেশ করছেন। এখনো কোন অপ্রীতিকর ঘটনা বা শ্রমিক অসন্তোষের খবর পাওয়া যায়নি।
তবে সকালে জিরানী বাজার এলাকায় আইরিশ গার্মেন্টসের শ্রমিকরা তাদের কারখানায় ভাঙচুরের প্রতিবাদে আধ ঘন্টা চন্দ্রা নবীনগর সড়ক অবরোধ করে রাখে। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
শ্রমিকদের অভিযোগ, গতকাল পাশের রেডিয়েন্সের শ্রমিকরা আন্দোলনে নামে। এসময় তারা আমাদের তাদের সঙ্গে আন্দোলনে নামতে আহ্বান জানায়। শ্রমিকরা সাড়া না দেয়ায় তারা আমাদের আইরিশ গার্মেন্টসে ভাঙচুর চালায়। এ ঘটনার প্রতিবাদে আইরিশ গার্মেন্টসের শ্রমিকরা সকালে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে।
গাজীপুর শিল্পাঞ্চল -২ এর পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম বলেন, গাজীপুরের দুই হাজারের বেশি পোশাক কারখানার মধ্যে ৮টি পোশাক কারখানা বন্ধ রয়েছে।
বন্ধ থাকা কারখানাগুলোর মধ্যে ৪টি কারখানা শ্রম আইন ১৩(১) ধারা মোতাবেক বন্ধ রাখা হয়েছে। অপর ৪টি কারখানায় অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে শ্রমিকদের সাথে আলোচনার ভিত্তিতে বন্ধ রেখেছে কারখানা কর্তৃপক্ষ।