গাইবান্ধা সদর উপজেলার খোলাহাটি ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাক আহমেদ (৪৫) মারা গেছেন। পরিবারের দাবি, এটি পূর্বপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড, যদিও পুলিশ প্রাথমিকভাবে সড়ক দুর্ঘটনাকে মৃত্যুর কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে।
মোস্তাক আহমেদ ছিলেন ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য এবং খোলাহাটি ইউনিয়নের উত্তর আনালেরতাড়ি গ্রামের মৃত সিরাজুল হকের ছেলে। বৃহস্পতিবার রাতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তিনি গুরুতর আহত হন এবং পরে হাসপাতালে নিলে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
মোস্তাক আহমেদের স্ত্রী মিনারা বেগম অভিযোগ করেছেন, তার স্বামীকে ব্যবসায়িক ও রাজনৈতিক শত্রুতার কারণে পূর্বপরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তিনি স্বামীর হত্যার সঠিক বিচার দাবি করেন। যদিও পুলিশ প্রাথমিক তদন্তে সড়ক দুর্ঘটনার কথা বলছে, তবে ঘটনাটি তদন্তের পরই প্রকৃত কারণ জানা যাবে বলে জানিয়েছে।
মোস্তাকের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে, এবং এ ঘটনায় এখনও মামলা হয়নি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪
গাইবান্ধা সদর উপজেলার খোলাহাটি ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাক আহমেদ (৪৫) মারা গেছেন। পরিবারের দাবি, এটি পূর্বপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড, যদিও পুলিশ প্রাথমিকভাবে সড়ক দুর্ঘটনাকে মৃত্যুর কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে।
মোস্তাক আহমেদ ছিলেন ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য এবং খোলাহাটি ইউনিয়নের উত্তর আনালেরতাড়ি গ্রামের মৃত সিরাজুল হকের ছেলে। বৃহস্পতিবার রাতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তিনি গুরুতর আহত হন এবং পরে হাসপাতালে নিলে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
মোস্তাক আহমেদের স্ত্রী মিনারা বেগম অভিযোগ করেছেন, তার স্বামীকে ব্যবসায়িক ও রাজনৈতিক শত্রুতার কারণে পূর্বপরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তিনি স্বামীর হত্যার সঠিক বিচার দাবি করেন। যদিও পুলিশ প্রাথমিক তদন্তে সড়ক দুর্ঘটনার কথা বলছে, তবে ঘটনাটি তদন্তের পরই প্রকৃত কারণ জানা যাবে বলে জানিয়েছে।
মোস্তাকের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে, এবং এ ঘটনায় এখনও মামলা হয়নি।