দেশছেড়ে পালানো শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দুষ্ট নেতা-কর্মী ও তাদের দোষরদের শাস্তির আওতায় আনা হবে বলে জানিয়ে বান্দরবান জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক তরুন সমাজের অহংকার বান্দরবান রাজনীতির আইকন জাবেদ রেজা বলেছেন, দেশ নায়ক তারেক রহমান নিরাপদ ও মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চান দেশের মানুষের ম্যান্ডেট নিয়ে। আওয়ামী লীগ সরকার গত ১৬ বছরে দেশের মানুষকে ঘুমাতে পর্যন্ত দেয়নি। মিথ্যা মামলা আর দুর্নীতি করে দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছেন। দেশকে তলাবিহীন ঝুঁড়িতে পরিনত করেছে তারা । এছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামকে বানিয়েছে সন্ত্রাসীদের আয়নাঘর। আজ পাহাড়ে মানুষ শান্তিতে নেই। মনে হয় যেন শান্তির মা মারা গেছে।
অথচ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এ পাহাড়ে শান্তির পায়রা উড়িয়ে দিয়ে গিয়ে পাহাড়ি-বাঙ্গালীদের মাঝে সম্প্রীতির বাঁধন সুদৃড় করে গিয়েছিলেন। সেই সোনার পাহাড়ে আজ লাশ পড়ছে প্রতিনিয়ত।
তিনি শুক্রবার ( ৪ অক্টোবর) বিকেলে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সদরের বাজার চত্ত্বরে ছাত্রজনতার ব্যানারে আয়োজিত এক বিশাল সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন।
উপজেলা ছাত্রদল আহবায়ক জিয়াউল হক জিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন যথাক্রমে,জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপি সভাপতি আরিফ উল্লাহ ছুট্টু,সাধারণ সম্পাদক আবদুল আলিম বাহাদুর, যুগ্ম সম্পাদক নুরুল আবছার সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক মৌঃ সুলতান আহমদ, সদর বিএনপির আহবায়ক সাংবাদিক মোহাম্মদ ইউনুছ প্রমূখ।
জাবেদ রেজা আরো বলেন, বিগত দিনে আওয়ামী লীগ সরকার এতোদিন একা টিকে থাকে নি। তারা প্রতিটি জনপদে আমাদের দলছুট- পথভ্রষ্ট ও লোভী কিছু নেতা-কর্মিদের হাতে নিয়ে প্রহসনের নির্বাচন মঞ্চস্থ করেছিলেন। বারবার একই ঘটনা ঘটিয়ে গনতন্ত্রের কবর রচনা করেছিল। তারা ভেবেছিল বিএনপি আর জাগবে না। কিন্তু ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড দেশনায়ক তারেক জিয়ার বিচক্ষণতার ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয় ছাত্র-জনতার ১ দফার আন্দোলনে। সে এক কাপড়ে দেশ থেকে পালায় তার বাহিনীকে ফেলে। অথচ আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশ ছেড়ে পালিয়ে না গিয়ে নেতা-কর্মীদে বুকে আগলে রেখে তিলে তিলে নি:শেষ হয়ে যাচ্ছিলেন।
এদিকে আজ ফ্যাসিষ্ট হাসিনা বাহিনীর কিছু নেতা পালালেও তাদের অনেক নেতা-কর্মী ও নির্বাচনের কূখ্যাত সহচর কুলাংগাররা উৎপেতে রয়েছে নাইক্ষ্যংছড়ি সহ দেশের সর্বত্র।
এখন সময় এসেছে তাদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করার মধ্য দিয়ে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা। আপনারা সজাগ থাকুন,তাদের আর মাঠে দেখতে পাবেন না। তবে তারা যেন অন্যত্র পালিয়ে যেতে না পারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪
দেশছেড়ে পালানো শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দুষ্ট নেতা-কর্মী ও তাদের দোষরদের শাস্তির আওতায় আনা হবে বলে জানিয়ে বান্দরবান জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক তরুন সমাজের অহংকার বান্দরবান রাজনীতির আইকন জাবেদ রেজা বলেছেন, দেশ নায়ক তারেক রহমান নিরাপদ ও মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চান দেশের মানুষের ম্যান্ডেট নিয়ে। আওয়ামী লীগ সরকার গত ১৬ বছরে দেশের মানুষকে ঘুমাতে পর্যন্ত দেয়নি। মিথ্যা মামলা আর দুর্নীতি করে দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছেন। দেশকে তলাবিহীন ঝুঁড়িতে পরিনত করেছে তারা । এছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামকে বানিয়েছে সন্ত্রাসীদের আয়নাঘর। আজ পাহাড়ে মানুষ শান্তিতে নেই। মনে হয় যেন শান্তির মা মারা গেছে।
অথচ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এ পাহাড়ে শান্তির পায়রা উড়িয়ে দিয়ে গিয়ে পাহাড়ি-বাঙ্গালীদের মাঝে সম্প্রীতির বাঁধন সুদৃড় করে গিয়েছিলেন। সেই সোনার পাহাড়ে আজ লাশ পড়ছে প্রতিনিয়ত।
তিনি শুক্রবার ( ৪ অক্টোবর) বিকেলে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সদরের বাজার চত্ত্বরে ছাত্রজনতার ব্যানারে আয়োজিত এক বিশাল সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন।
উপজেলা ছাত্রদল আহবায়ক জিয়াউল হক জিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন যথাক্রমে,জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপি সভাপতি আরিফ উল্লাহ ছুট্টু,সাধারণ সম্পাদক আবদুল আলিম বাহাদুর, যুগ্ম সম্পাদক নুরুল আবছার সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক মৌঃ সুলতান আহমদ, সদর বিএনপির আহবায়ক সাংবাদিক মোহাম্মদ ইউনুছ প্রমূখ।
জাবেদ রেজা আরো বলেন, বিগত দিনে আওয়ামী লীগ সরকার এতোদিন একা টিকে থাকে নি। তারা প্রতিটি জনপদে আমাদের দলছুট- পথভ্রষ্ট ও লোভী কিছু নেতা-কর্মিদের হাতে নিয়ে প্রহসনের নির্বাচন মঞ্চস্থ করেছিলেন। বারবার একই ঘটনা ঘটিয়ে গনতন্ত্রের কবর রচনা করেছিল। তারা ভেবেছিল বিএনপি আর জাগবে না। কিন্তু ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড দেশনায়ক তারেক জিয়ার বিচক্ষণতার ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয় ছাত্র-জনতার ১ দফার আন্দোলনে। সে এক কাপড়ে দেশ থেকে পালায় তার বাহিনীকে ফেলে। অথচ আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশ ছেড়ে পালিয়ে না গিয়ে নেতা-কর্মীদে বুকে আগলে রেখে তিলে তিলে নি:শেষ হয়ে যাচ্ছিলেন।
এদিকে আজ ফ্যাসিষ্ট হাসিনা বাহিনীর কিছু নেতা পালালেও তাদের অনেক নেতা-কর্মী ও নির্বাচনের কূখ্যাত সহচর কুলাংগাররা উৎপেতে রয়েছে নাইক্ষ্যংছড়ি সহ দেশের সর্বত্র।
এখন সময় এসেছে তাদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করার মধ্য দিয়ে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা। আপনারা সজাগ থাকুন,তাদের আর মাঠে দেখতে পাবেন না। তবে তারা যেন অন্যত্র পালিয়ে যেতে না পারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।