১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবীতে আদিব (১০) নামের এক মাদ্রাসা ছাত্র অপহরণের ঘটনায় ৩ অপহরণকারীকে গ্রেফতার ও অপহৃত ছাত্রকে উদ্ধার করেছে সোনারগাঁ থানা পুলিশ। সিলেটের হযরত শাহজালাল (রহঃ)’র মাজার এলাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে গত বৃহস্পতিবার অপহৃত ছাত্রকে উদ্ধার ও অপহরণের সাথে জড়িত ৩ জনকে বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেফতার করা হয়।
জানা গেছে, উপজেলার নোয়াগাঁও ইউপির বিষ্ণাদী গ্রামের প্রবাসী শফিকুল ইসলামের ছেলে আদিব (১০) পাশর্^বর্তী বানেশ^রদী এলাকার বানেশ^রদী আরাফাত নগর মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে। গত মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় মাদ্রাসা থেকে ছাত্র আদিবের মাকে ফোন করে বলা হয় তার ছেলে মাদ্রাসায় নেই। পরে ছাত্রের মা ও স্বজনেরা বিভিন্ন স্থানে খুঁজতে থাকলে ঐ রাতে এবং পরদিন অপহরণকারীরা একাধীক মোবাইল থেকে অপহৃত ছাত্রের মা ও মামীর মোবাইলে ফোন করে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবী করে এবং মুক্তিপণ না দিলে অপহৃত ছাত্র আদিবকে হত্যা করার হুমকি দেয়। এই ঘটনায় অপহৃত ছাত্রের মা আরিফা বেগম সোনারগাঁ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পরে উন্নত প্রযুক্তি ও এনালগ পদ্ধতি ব্যবহার করে শাহেদ (১৯) নামের একজনকে জামপুর ইউপির বস্তল ও সিলেটের হযরত শাহজালাল (রহঃ)’র মাজার এলাকার গ্রেট ওসমান আবাসিক হোটেল থেকে মাহফুজ ওরফে ফরহাদ মাষ্টার (৩১) ও রাইয়ান (১৮) নামের আরো দু’জনকে গ্রেফতার এবং অপহৃত মাদ্রাসা ছাত্র আদিবকে সেখান থেকে উদ্ধার করে সোনারগাঁ থানা পুলিশের একটি দল। সোনারগাঁ থানার অফিসার ইনচার্জ এম এ বারী জানান, মাদ্রাসা ছাত্র অপহরণের ঘটনায় সু-কৌশলে অভিযান চালিয়ে অতি দ্রুততম সময়ের মধ্যে অপহৃতকে উদ্ধার ও ৩ অপহরণকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত ফরহাদ মাষ্টার উপজেলার পরমেশ^রদী গ্রামের আঃ রশিদের ছেলে, শাহেদ বস্তল গ্রামের বাবুল মিয়া ও রাইয়ান দৌলরদী গ্রামের শহিদুল্লাহর ছেলে। গ্রেফতারকৃতদের ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। অপহৃত ছাত্র আদিব জানায়, তার পিতাকে এয়ারপোর্ট থেকে আনার কথা বলে রাইয়ান ও অন্যরা তাকে গাড়িতে উঠিয়ে অন্যত্র নিয়ে আটক করে রাখে। পরে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে।
শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪
১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবীতে আদিব (১০) নামের এক মাদ্রাসা ছাত্র অপহরণের ঘটনায় ৩ অপহরণকারীকে গ্রেফতার ও অপহৃত ছাত্রকে উদ্ধার করেছে সোনারগাঁ থানা পুলিশ। সিলেটের হযরত শাহজালাল (রহঃ)’র মাজার এলাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে গত বৃহস্পতিবার অপহৃত ছাত্রকে উদ্ধার ও অপহরণের সাথে জড়িত ৩ জনকে বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেফতার করা হয়।
জানা গেছে, উপজেলার নোয়াগাঁও ইউপির বিষ্ণাদী গ্রামের প্রবাসী শফিকুল ইসলামের ছেলে আদিব (১০) পাশর্^বর্তী বানেশ^রদী এলাকার বানেশ^রদী আরাফাত নগর মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে। গত মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় মাদ্রাসা থেকে ছাত্র আদিবের মাকে ফোন করে বলা হয় তার ছেলে মাদ্রাসায় নেই। পরে ছাত্রের মা ও স্বজনেরা বিভিন্ন স্থানে খুঁজতে থাকলে ঐ রাতে এবং পরদিন অপহরণকারীরা একাধীক মোবাইল থেকে অপহৃত ছাত্রের মা ও মামীর মোবাইলে ফোন করে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবী করে এবং মুক্তিপণ না দিলে অপহৃত ছাত্র আদিবকে হত্যা করার হুমকি দেয়। এই ঘটনায় অপহৃত ছাত্রের মা আরিফা বেগম সোনারগাঁ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পরে উন্নত প্রযুক্তি ও এনালগ পদ্ধতি ব্যবহার করে শাহেদ (১৯) নামের একজনকে জামপুর ইউপির বস্তল ও সিলেটের হযরত শাহজালাল (রহঃ)’র মাজার এলাকার গ্রেট ওসমান আবাসিক হোটেল থেকে মাহফুজ ওরফে ফরহাদ মাষ্টার (৩১) ও রাইয়ান (১৮) নামের আরো দু’জনকে গ্রেফতার এবং অপহৃত মাদ্রাসা ছাত্র আদিবকে সেখান থেকে উদ্ধার করে সোনারগাঁ থানা পুলিশের একটি দল। সোনারগাঁ থানার অফিসার ইনচার্জ এম এ বারী জানান, মাদ্রাসা ছাত্র অপহরণের ঘটনায় সু-কৌশলে অভিযান চালিয়ে অতি দ্রুততম সময়ের মধ্যে অপহৃতকে উদ্ধার ও ৩ অপহরণকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত ফরহাদ মাষ্টার উপজেলার পরমেশ^রদী গ্রামের আঃ রশিদের ছেলে, শাহেদ বস্তল গ্রামের বাবুল মিয়া ও রাইয়ান দৌলরদী গ্রামের শহিদুল্লাহর ছেলে। গ্রেফতারকৃতদের ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। অপহৃত ছাত্র আদিব জানায়, তার পিতাকে এয়ারপোর্ট থেকে আনার কথা বলে রাইয়ান ও অন্যরা তাকে গাড়িতে উঠিয়ে অন্যত্র নিয়ে আটক করে রাখে। পরে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে।