কক্সবাজারে সমন্বয়ক পরিচয়ে বনবিভাগের এক রেঞ্জ কর্মকর্তার কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগে দায়ের মামলায় এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার যুবক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কক্সবাজারের সমন্বয়ক দাবি করা মনির খানের সহযোগী। গ্রেপ্তার মোহাম্মদ শরীফ (২২) ওই এলাকার মোহাম্মদ হাছনের ছেলে।
শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের জুমছড়ি এলাকা থেকে শরীফকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার (৬ অক্টোবর) দুপুরে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার নথির বরাতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন বলেন, শুক্রবার বিকেলে কক্সবাজার সদরের পিএমখালী বনবিভাগের পিএমখালী রেঞ্জ অফিসে মোহাম্মদ শরীফ স্ব-শরীরে গিয়ে স্থানীয় বন কর্মকর্তা ফারুক আহমেদ বাবুলের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ থাকার কথা বলেন।
এসব অভিযোগে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় সমন্বয়করা কর্মসূচী ঘোষণা করবে বলে তথ্য দেন। আলাপের এক পর্যায়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় সমন্বয়ক মনির খানের সহযোগী বলেও দাবি করেন।
মনিরের নির্দেশে সে আলাপ করতে গেছে বলেও তথ্য দেয়। পরে বনবিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তার কাছে ৩ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। দাবি করা চাঁদা না দিলে সমন্বয়করা আন্দোলনের কর্মসূচী দেবে বলে রেঞ্জ কর্মকর্তাকে হুমকি দেয়া হয়।
জসিম উদ্দিন বলেন, এ ঘটনায় শনিবার দুপুরে বনবিভাগের পিএমখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা ফারুক আহমেদ বাবুল বাদী হয়ে ২ জনকে আসামি করে কক্সবাজার সদর থানায় এজাহার দায়ের করেন। পরে পুলিশ মামলাটি নথিভূক্ত করার পর অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি মোহাম্মদ শরীফকে গ্রেপ্তার করেছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪
কক্সবাজারে সমন্বয়ক পরিচয়ে বনবিভাগের এক রেঞ্জ কর্মকর্তার কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগে দায়ের মামলায় এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার যুবক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কক্সবাজারের সমন্বয়ক দাবি করা মনির খানের সহযোগী। গ্রেপ্তার মোহাম্মদ শরীফ (২২) ওই এলাকার মোহাম্মদ হাছনের ছেলে।
শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের জুমছড়ি এলাকা থেকে শরীফকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার (৬ অক্টোবর) দুপুরে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার নথির বরাতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন বলেন, শুক্রবার বিকেলে কক্সবাজার সদরের পিএমখালী বনবিভাগের পিএমখালী রেঞ্জ অফিসে মোহাম্মদ শরীফ স্ব-শরীরে গিয়ে স্থানীয় বন কর্মকর্তা ফারুক আহমেদ বাবুলের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ থাকার কথা বলেন।
এসব অভিযোগে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় সমন্বয়করা কর্মসূচী ঘোষণা করবে বলে তথ্য দেন। আলাপের এক পর্যায়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় সমন্বয়ক মনির খানের সহযোগী বলেও দাবি করেন।
মনিরের নির্দেশে সে আলাপ করতে গেছে বলেও তথ্য দেয়। পরে বনবিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তার কাছে ৩ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। দাবি করা চাঁদা না দিলে সমন্বয়করা আন্দোলনের কর্মসূচী দেবে বলে রেঞ্জ কর্মকর্তাকে হুমকি দেয়া হয়।
জসিম উদ্দিন বলেন, এ ঘটনায় শনিবার দুপুরে বনবিভাগের পিএমখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা ফারুক আহমেদ বাবুল বাদী হয়ে ২ জনকে আসামি করে কক্সবাজার সদর থানায় এজাহার দায়ের করেন। পরে পুলিশ মামলাটি নথিভূক্ত করার পর অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি মোহাম্মদ শরীফকে গ্রেপ্তার করেছে।