সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী ও সুনামগঞ্জ-৩ আসনের (শান্তিগঞ্জ ও জগন্নাথপুর) সাবেক সংসদ সদস্য এম এ মান্নানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। তবে জামিন শুনানির সময় বাদী পক্ষের আইনজীবীরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
আজ বুধবার সুনামগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক হেমায়েত উদ্দিন তার জামিন মঞ্জুরের এ আদেশ দেন। জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামি পক্ষের আইনজীবী আব্দুল হামিদ।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে একই আদালতে এম এ মান্নানের জামিন শুনানির সময় আইনজীবীদের দুই পক্ষের মধ্যে হট্টগোল হয়। এর একপর্যায়ে বিচারক এজলাস থেকে নেমে যান। পরে দুপুর আবার জামিন শুনানি শুরু হয়। শুনানি শেষে বেলা আড়াইটার দিকে বিচারক তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
আইনজীবী আবদুল হামিদ বলেন, বয়স ও অসুস্থতা বিবেচনা করে এম এ মান্নানকে জামিন দিয়েছেন আদালত। আমরা আদালতে জামিনের মুচলেকানামা দাখিল করেছি। আদালত থেকে তাঁর মুক্তির আদেশ প্রথমে পাঠানো হবে সুনামগঞ্জ জেলা কারাগারে। এই কারাগার থেকে সেটি পাঠানো হবে সিলেট কেন্দ্রীয় কারা হাসপাতালে। এরপর সেখান থেকে তিনি মুক্তি পাবেন।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর রাতে শান্তিগঞ্জ উপজেলার নিজ বাড়ি থেকে এম এ মান্নানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শনিবার তিনি সুনামগঞ্জ জেলা কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। প্রথমে তাঁকে জেলা সদর হাসাপাতালে এবং পরে সিলেট কেন্দ্রীয় কারা হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে গতকাল মঙ্গলবার সকালে তাঁকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪
সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী ও সুনামগঞ্জ-৩ আসনের (শান্তিগঞ্জ ও জগন্নাথপুর) সাবেক সংসদ সদস্য এম এ মান্নানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। তবে জামিন শুনানির সময় বাদী পক্ষের আইনজীবীরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
আজ বুধবার সুনামগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক হেমায়েত উদ্দিন তার জামিন মঞ্জুরের এ আদেশ দেন। জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামি পক্ষের আইনজীবী আব্দুল হামিদ।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে একই আদালতে এম এ মান্নানের জামিন শুনানির সময় আইনজীবীদের দুই পক্ষের মধ্যে হট্টগোল হয়। এর একপর্যায়ে বিচারক এজলাস থেকে নেমে যান। পরে দুপুর আবার জামিন শুনানি শুরু হয়। শুনানি শেষে বেলা আড়াইটার দিকে বিচারক তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
আইনজীবী আবদুল হামিদ বলেন, বয়স ও অসুস্থতা বিবেচনা করে এম এ মান্নানকে জামিন দিয়েছেন আদালত। আমরা আদালতে জামিনের মুচলেকানামা দাখিল করেছি। আদালত থেকে তাঁর মুক্তির আদেশ প্রথমে পাঠানো হবে সুনামগঞ্জ জেলা কারাগারে। এই কারাগার থেকে সেটি পাঠানো হবে সিলেট কেন্দ্রীয় কারা হাসপাতালে। এরপর সেখান থেকে তিনি মুক্তি পাবেন।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর রাতে শান্তিগঞ্জ উপজেলার নিজ বাড়ি থেকে এম এ মান্নানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শনিবার তিনি সুনামগঞ্জ জেলা কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। প্রথমে তাঁকে জেলা সদর হাসাপাতালে এবং পরে সিলেট কেন্দ্রীয় কারা হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে গতকাল মঙ্গলবার সকালে তাঁকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।