মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য মিশিগানে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মমাহিদুল ইসলাম সুজন (৩৫) ও তার বাবা নুর মিয়া (৬৫) প্রাণ হারিয়েছেন। তাদের বাড়ি সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার বুরাইয়া গ্রামে। এ ঘটনায় অন্তত ৩জন গুরুতর আহত হয়েছেন। তারা সকলেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে পুলিশের উদ্ধৃতি দিয়ে জানান মিশিগান থেকে সংবাদদাতা আশিক রহমান।
হ্যামট্রামেক পুলিশ প্রধান জামিল আল তাহেরি বলেন, একটি সাদা গাড়ির যাত্রীদের সন্দেহজনক মনে হলে টহল পুলিশ তাদের ধাওয়া করে। গাড়িটি পালানোর সময় বাংলাদেশি অধ্যুষিত কনান্ট রোডের ইন্টারসেকশনে দাঁড়িয়ে থাকা সুজনের গাড়িতে আঘাত করে। এতে সুজনের গাড়িটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। সুজনের মৃত্যু হয় গাড়িতেই। তার বাবা নূর মিয়াকে আহত অবস্থায় ডেট্রয়েট সিটির ডিএমসি হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ জানায়, ময়না তদন্তের জন্য লাশ ডেট্রয়েট সিটির ডিএমসি হাসপাতালে রাখা হয়েছে। আঘাত দেওয়া গাড়ির চালককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
নিহত সুজনের শ্বশুর আব্দুল মতিন জানান, অভিবাসী হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসার আগে সুজন বাংলাদেশের একটি ব্যাংকে চাকরি করতেন। প্রায় ৪ বছর আগে তিনি এক মার্কিন নাগরিককে বিয়ের সূত্রে সুনামগঞ্জ থেকে মিশিগানে আসেন। তার বাবা নূর মিয়া গত ৪ সেপ্টেম্বর ভিজিট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আসেন।
নিহত বাবা-ছেলের লাশ জানাজা শেষে সুনামগঞ্জে পাঠানো হবে বলে স্বজনরা জানান।
রোববার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য মিশিগানে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মমাহিদুল ইসলাম সুজন (৩৫) ও তার বাবা নুর মিয়া (৬৫) প্রাণ হারিয়েছেন। তাদের বাড়ি সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার বুরাইয়া গ্রামে। এ ঘটনায় অন্তত ৩জন গুরুতর আহত হয়েছেন। তারা সকলেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে পুলিশের উদ্ধৃতি দিয়ে জানান মিশিগান থেকে সংবাদদাতা আশিক রহমান।
হ্যামট্রামেক পুলিশ প্রধান জামিল আল তাহেরি বলেন, একটি সাদা গাড়ির যাত্রীদের সন্দেহজনক মনে হলে টহল পুলিশ তাদের ধাওয়া করে। গাড়িটি পালানোর সময় বাংলাদেশি অধ্যুষিত কনান্ট রোডের ইন্টারসেকশনে দাঁড়িয়ে থাকা সুজনের গাড়িতে আঘাত করে। এতে সুজনের গাড়িটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। সুজনের মৃত্যু হয় গাড়িতেই। তার বাবা নূর মিয়াকে আহত অবস্থায় ডেট্রয়েট সিটির ডিএমসি হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ জানায়, ময়না তদন্তের জন্য লাশ ডেট্রয়েট সিটির ডিএমসি হাসপাতালে রাখা হয়েছে। আঘাত দেওয়া গাড়ির চালককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
নিহত সুজনের শ্বশুর আব্দুল মতিন জানান, অভিবাসী হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসার আগে সুজন বাংলাদেশের একটি ব্যাংকে চাকরি করতেন। প্রায় ৪ বছর আগে তিনি এক মার্কিন নাগরিককে বিয়ের সূত্রে সুনামগঞ্জ থেকে মিশিগানে আসেন। তার বাবা নূর মিয়া গত ৪ সেপ্টেম্বর ভিজিট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আসেন।
নিহত বাবা-ছেলের লাশ জানাজা শেষে সুনামগঞ্জে পাঠানো হবে বলে স্বজনরা জানান।