কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরে ৭০ হাজার টাকা দাবি না পাওয়ায় এক যুবক তার বাবাকে গলাকেটে হত্যা করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের ছেলে সোহেল মিয়া ও তার তিন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
২০ অক্টোবর সকালে উপজেলার পিরিজপুর ইউনিয়নের সুলতানপুর গ্রামের একটি ধান ক্ষেত থেকে ৬৫ বছর বয়সী নিবু মিয়ার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত নিবু মৃত সুন্দর আলী মুন্সির ছেলে।
নিবুর ছোট ছেলে আব্দুর রহমান হৃদয় বাদী হয়ে বাজিতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। পরে পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করে, তাদের মধ্যে সোহেল মিয়া (২৪), ইলেকট্রিশিয়ান বাবুল মিয়া (৩২), কসাই নজরুল ইসলাম (৪৫) এবং রাজমিস্ত্রী সুমন মিয়া (২৬) রয়েছেন।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী জানান, আটক বাবুল মিয়া আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। পুলিশ সুপার জানান, নিবু মিয়া এক বছর আগে ২১ লাখ টাকায় জমি বিক্রি করেন এবং সেই টাকা থেকে ছয় লাখ টাকা দিয়ে সোহেলকে বিদেশে পাঠান। তবে সোহেল বিদেশে থাকতে না পেরে দেশে ফিরে আসেন এবং সংসার চালানোর জন্য এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে পুরনো একটি অটোরিকশা কিনেন।
সোহেল তার বাবার কাছে জমি বিক্রির আরও ৭০ হাজার টাকা দাবি করলে বাবার সঙ্গে মনোমালিন্য হয়। এরপর সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে হত্যার পরিকল্পনা করেন। ১৯ অক্টোবর রাতে টাকা না পেয়ে নিবু মিয়াকে গলাকেটে হত্যা করা হয়।
রোববার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরে ৭০ হাজার টাকা দাবি না পাওয়ায় এক যুবক তার বাবাকে গলাকেটে হত্যা করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের ছেলে সোহেল মিয়া ও তার তিন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
২০ অক্টোবর সকালে উপজেলার পিরিজপুর ইউনিয়নের সুলতানপুর গ্রামের একটি ধান ক্ষেত থেকে ৬৫ বছর বয়সী নিবু মিয়ার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত নিবু মৃত সুন্দর আলী মুন্সির ছেলে।
নিবুর ছোট ছেলে আব্দুর রহমান হৃদয় বাদী হয়ে বাজিতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। পরে পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করে, তাদের মধ্যে সোহেল মিয়া (২৪), ইলেকট্রিশিয়ান বাবুল মিয়া (৩২), কসাই নজরুল ইসলাম (৪৫) এবং রাজমিস্ত্রী সুমন মিয়া (২৬) রয়েছেন।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী জানান, আটক বাবুল মিয়া আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। পুলিশ সুপার জানান, নিবু মিয়া এক বছর আগে ২১ লাখ টাকায় জমি বিক্রি করেন এবং সেই টাকা থেকে ছয় লাখ টাকা দিয়ে সোহেলকে বিদেশে পাঠান। তবে সোহেল বিদেশে থাকতে না পেরে দেশে ফিরে আসেন এবং সংসার চালানোর জন্য এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে পুরনো একটি অটোরিকশা কিনেন।
সোহেল তার বাবার কাছে জমি বিক্রির আরও ৭০ হাজার টাকা দাবি করলে বাবার সঙ্গে মনোমালিন্য হয়। এরপর সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে হত্যার পরিকল্পনা করেন। ১৯ অক্টোবর রাতে টাকা না পেয়ে নিবু মিয়াকে গলাকেটে হত্যা করা হয়।