চাঁদপুর শহরের ৫ নম্বর কয়লাঘাট এলাকায় ডাকাতিয়া নদীতে তেল আনলোডের প্রস্তুতির সময় একটি তেলের ট্যাংকারে বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। রোববার বিকালে ‘সাদিয়া এন্টারপ্রাইজ’ নামের ওই ওয়েল ট্যাংকারে ঘটে যাওয়া এ দুর্ঘটনায় ছয়জন আহত হয়েছেন। চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক সৈয়দ মোরশেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দগ্ধদের মধ্যে তিনজনের পরিচয় জানা গেছে। তারা হলেন- ট্যাংকারের কর্মী গোলাম (৫০), মধু মিয়া (৫৫) এবং জিলানি (৩০)। গুরুতর অবস্থায় গোলামকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বাকিরা চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন বলে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে।
দুর্ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে মধু মিয়া বলেন, “শুক্রবার চট্টগ্রাম থেকে চাঁদপুর পদ্মা ডিপোতে আসি আমরা। পুরো ট্যাংকারে পেট্রোল ও ডিজেল ছিল। আনলোডের প্রস্তুতিকালে ইঞ্জিন রুমে হঠাৎ করে জেনারেটর বিস্ফোরণ ঘটে।” জিলানি জানান, বিস্ফোরণের পর তারা জীবন বাঁচাতে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন।
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) আকলিমা জাহান জানান, দগ্ধ গোলামের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার শরীরের ৫০-৬০ শতাংশ পুড়ে গেছে, যার ফলে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বাকি আহতদের অবস্থার উন্নতি হওয়ায় চাঁদপুর হাসপাতালে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা সৈয়দ মোরশেদ বলেন, “জেনারেটর বিস্ফোরণের ফলে ইঞ্জিন রুমে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে আমাদের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।” এ দুর্ঘটনায় ট্যাংকারে থাকা ছয়জন কর্মী গুরুতর আহত হন।
রোববার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪
চাঁদপুর শহরের ৫ নম্বর কয়লাঘাট এলাকায় ডাকাতিয়া নদীতে তেল আনলোডের প্রস্তুতির সময় একটি তেলের ট্যাংকারে বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। রোববার বিকালে ‘সাদিয়া এন্টারপ্রাইজ’ নামের ওই ওয়েল ট্যাংকারে ঘটে যাওয়া এ দুর্ঘটনায় ছয়জন আহত হয়েছেন। চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক সৈয়দ মোরশেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দগ্ধদের মধ্যে তিনজনের পরিচয় জানা গেছে। তারা হলেন- ট্যাংকারের কর্মী গোলাম (৫০), মধু মিয়া (৫৫) এবং জিলানি (৩০)। গুরুতর অবস্থায় গোলামকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বাকিরা চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন বলে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে।
দুর্ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে মধু মিয়া বলেন, “শুক্রবার চট্টগ্রাম থেকে চাঁদপুর পদ্মা ডিপোতে আসি আমরা। পুরো ট্যাংকারে পেট্রোল ও ডিজেল ছিল। আনলোডের প্রস্তুতিকালে ইঞ্জিন রুমে হঠাৎ করে জেনারেটর বিস্ফোরণ ঘটে।” জিলানি জানান, বিস্ফোরণের পর তারা জীবন বাঁচাতে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন।
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) আকলিমা জাহান জানান, দগ্ধ গোলামের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার শরীরের ৫০-৬০ শতাংশ পুড়ে গেছে, যার ফলে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বাকি আহতদের অবস্থার উন্নতি হওয়ায় চাঁদপুর হাসপাতালে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা সৈয়দ মোরশেদ বলেন, “জেনারেটর বিস্ফোরণের ফলে ইঞ্জিন রুমে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে আমাদের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।” এ দুর্ঘটনায় ট্যাংকারে থাকা ছয়জন কর্মী গুরুতর আহত হন।