কক্সবাজারের উখিয়া থানাধীন রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৬ এর বি ব্লকে আরসা ও আরএসও সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষে মো. ফারুক (২২) নামে এক আরএসও সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। মঙ্গলবার রাতে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ক্যাম্প ১৬ তে আরসা জিম্মাদার সলিম ও নজিমুল্লাহর নেতৃত্বে ২৫-৩০ জন সদস্য মিলে মো. ফারুককে ধাওয়া করে এবং দূর থেকে লক্ষ্য করে ৩-৪ রাউন্ড গুলি চালায়। গুলিতে ফারুকের কপালে আঘাত লাগে এবং তিনি গুরুতর আহত হন। ঘটনার পরপরই আরসা সদস্যরা পালিয়ে যায়।
আশপাশের রোহিঙ্গারা আহত ফারুককে উদ্ধার করে ক্যাম্প-১৬ সংলগ্ন এ ওয়ার্ড হাসপাতালে ভর্তি করেন। আহত আরএসও সদস্য মো. ফারুক (২২) মো. সাকেরের পুত্র।
ঘটনার পর ০৮ এপিবিএনের শফিউল্লাহকাটা ক্যাম্পের টহল দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করে। এ ঘটনায় পুলিশি কার্যক্রম চলমান থাকলেও কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ আমির জাফর।
বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪
কক্সবাজারের উখিয়া থানাধীন রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৬ এর বি ব্লকে আরসা ও আরএসও সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষে মো. ফারুক (২২) নামে এক আরএসও সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। মঙ্গলবার রাতে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ক্যাম্প ১৬ তে আরসা জিম্মাদার সলিম ও নজিমুল্লাহর নেতৃত্বে ২৫-৩০ জন সদস্য মিলে মো. ফারুককে ধাওয়া করে এবং দূর থেকে লক্ষ্য করে ৩-৪ রাউন্ড গুলি চালায়। গুলিতে ফারুকের কপালে আঘাত লাগে এবং তিনি গুরুতর আহত হন। ঘটনার পরপরই আরসা সদস্যরা পালিয়ে যায়।
আশপাশের রোহিঙ্গারা আহত ফারুককে উদ্ধার করে ক্যাম্প-১৬ সংলগ্ন এ ওয়ার্ড হাসপাতালে ভর্তি করেন। আহত আরএসও সদস্য মো. ফারুক (২২) মো. সাকেরের পুত্র।
ঘটনার পর ০৮ এপিবিএনের শফিউল্লাহকাটা ক্যাম্পের টহল দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করে। এ ঘটনায় পুলিশি কার্যক্রম চলমান থাকলেও কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ আমির জাফর।