যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার রাজনগর গ্রামের আহসান হাবিব (২৮) নামের যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জামালপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) শাহ মোহাম্মদ এনায়েত হোসেন।
পিপি এনায়েত হোসেন জানান, ২০১৯ সালে আহসান হাবিবের সঙ্গে দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার চিকাজানী গ্রামের মো. এনু শেখের মেয়ে তিথী বেগমের (২৩) বিয়ে হয়। তাদের সংসারে ছেলে সন্তান রয়েছে। বিয়ের পর থেকে আহসান যৌতুকের জন্য তিথীকে নির্যাতন করে আসছিলেন। দাবি করা যৌতুকের এক লাখ টাকা না পেয়ে ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল রাতে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে তিথীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।
ঘটনার পরদিন তিথীর মামা আব্বাস আলী ফারাজী বাদী হয়ে আহসান ও তার মা কুসুমা বেগমকে আসামি করে ইসলামপুর থানায় হত্যা মামলা করেন বলে জানান তিনি।
এনায়েত হোসেন আরও জানান, তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলা থেকে কুসুমা বেগমকে অব্যাহতি দেয় পুলিশ। নয়জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামিকে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের এই আইনজীবী।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪
যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার রাজনগর গ্রামের আহসান হাবিব (২৮) নামের যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জামালপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) শাহ মোহাম্মদ এনায়েত হোসেন।
পিপি এনায়েত হোসেন জানান, ২০১৯ সালে আহসান হাবিবের সঙ্গে দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার চিকাজানী গ্রামের মো. এনু শেখের মেয়ে তিথী বেগমের (২৩) বিয়ে হয়। তাদের সংসারে ছেলে সন্তান রয়েছে। বিয়ের পর থেকে আহসান যৌতুকের জন্য তিথীকে নির্যাতন করে আসছিলেন। দাবি করা যৌতুকের এক লাখ টাকা না পেয়ে ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল রাতে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে তিথীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।
ঘটনার পরদিন তিথীর মামা আব্বাস আলী ফারাজী বাদী হয়ে আহসান ও তার মা কুসুমা বেগমকে আসামি করে ইসলামপুর থানায় হত্যা মামলা করেন বলে জানান তিনি।
এনায়েত হোসেন আরও জানান, তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলা থেকে কুসুমা বেগমকে অব্যাহতি দেয় পুলিশ। নয়জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামিকে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের এই আইনজীবী।