কক্সবাজারের টেকনাফে ৯ জন কৃষক অপহরণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে । তাদের মধ্যে ৭ জন স্থানীয় আর দুই জন রোহিঙ্গা বলে জানা গেছে।
উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের কানজরপাড়ার করাচি পাড়া পাহাড়ি এলাকা থেকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তাদের নিয়ে যায় অপরহরণকারীরা।
শনিবার (২ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নুর আহমদ আনোয়ারি।
অপহৃতরা হলেন- নুরুল ইসলামের ছেলে আনোয়ার, বাঁচা মিয়ার ছেলে গিয়াস উদ্দিন, জালাল আহমদের ছেলে বেলাল উদ্দিন, আবুল হোছনের ছেলে আবু বকর, নুরুল আলমের ছেলে মুহাম্মদ আলম, আজিজুর রহমানের ছেলে কফিল ও নুরুল হোছন। তবে দুই রোহিঙ্গার নাম ঠিকানা পাওয়া যায়নি।
হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহমদ আনোয়ারি বলেন , স্থানীয় ৭ জন অপহরণ হয়েছে বলে শুনলাম, পাহাড়ে ক্ষেত খামারে কাজ করার সময় তাদেরকে অপহরণকারীরা ধরে নিয়ে যায়, আমি টেকনাফ মডেল থানা পুলিশকে অবহিত করেছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে বলে আমাকে জানিয়েছেন।
এবিষয়ে টেকনাফ মডেল থানা ওসি গিয়াস উদ্দিন বলেন, অপহরণের বিষয়টি শুনেছি। ঘটনা স্থলে পুলিশ রয়েছে এবং অপহৃতদের উদ্ধারের অভিযান চলছে।
এদিকে সংশ্লিষ্টদের তথ্যমতে, গত ২০২৩ সালের মার্চ থেকে ২০২৪ এর অক্টোবর পর্যন্ত সীমান্ত উপজেলা টেকনাফের পাহাড় কেন্দ্রিক ১৩৯ টি অপহরণের ঘটনা ঘটেছে, তার মধ্যে ৭৯ জন স্থানীয় এবং ৬০ জন রোহিঙ্গা। এদের মধ্যে যারা ফিরে এসেছে তাদের বেশির ভাগই মুক্তিপণ দিয়ে ফিরতে হয়েছে।
শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪
কক্সবাজারের টেকনাফে ৯ জন কৃষক অপহরণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে । তাদের মধ্যে ৭ জন স্থানীয় আর দুই জন রোহিঙ্গা বলে জানা গেছে।
উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের কানজরপাড়ার করাচি পাড়া পাহাড়ি এলাকা থেকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তাদের নিয়ে যায় অপরহরণকারীরা।
শনিবার (২ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নুর আহমদ আনোয়ারি।
অপহৃতরা হলেন- নুরুল ইসলামের ছেলে আনোয়ার, বাঁচা মিয়ার ছেলে গিয়াস উদ্দিন, জালাল আহমদের ছেলে বেলাল উদ্দিন, আবুল হোছনের ছেলে আবু বকর, নুরুল আলমের ছেলে মুহাম্মদ আলম, আজিজুর রহমানের ছেলে কফিল ও নুরুল হোছন। তবে দুই রোহিঙ্গার নাম ঠিকানা পাওয়া যায়নি।
হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহমদ আনোয়ারি বলেন , স্থানীয় ৭ জন অপহরণ হয়েছে বলে শুনলাম, পাহাড়ে ক্ষেত খামারে কাজ করার সময় তাদেরকে অপহরণকারীরা ধরে নিয়ে যায়, আমি টেকনাফ মডেল থানা পুলিশকে অবহিত করেছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে বলে আমাকে জানিয়েছেন।
এবিষয়ে টেকনাফ মডেল থানা ওসি গিয়াস উদ্দিন বলেন, অপহরণের বিষয়টি শুনেছি। ঘটনা স্থলে পুলিশ রয়েছে এবং অপহৃতদের উদ্ধারের অভিযান চলছে।
এদিকে সংশ্লিষ্টদের তথ্যমতে, গত ২০২৩ সালের মার্চ থেকে ২০২৪ এর অক্টোবর পর্যন্ত সীমান্ত উপজেলা টেকনাফের পাহাড় কেন্দ্রিক ১৩৯ টি অপহরণের ঘটনা ঘটেছে, তার মধ্যে ৭৯ জন স্থানীয় এবং ৬০ জন রোহিঙ্গা। এদের মধ্যে যারা ফিরে এসেছে তাদের বেশির ভাগই মুক্তিপণ দিয়ে ফিরতে হয়েছে।