কক্সবাজার সদরে ডিবি পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২টি দেশীয় তৈরি এলজি এবং ৫ রাউন্ড কার্তুজসহ দু’জন দুষ্কৃতকারীকে আটক করা হয়েছে।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯ টার দিকে জেলা সদরের খুরুশকুল ইউনিয়নের ছনখোলা বাজার রোড থেকে সাম্পানঘাটপাড়া গামী রাস্তার মুখে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
এসময় সিএনজি গাড়ির পেছন সিট থেকে উদ্ধার করা হয় ২টি দেশীয় তৈরি এলজি ও ৫ রাউন্ড কার্তুজ। সেই সাথে সিএনজি গাড়িটিও জব্দ করে পুলিশ। আটক হলেন, লিংকরোড় মহুরীপাড়া ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বজল কবিরের ছেলে সিএনজি চালক আব্দু রহিম প্রকাশ ইলিয়াস (৩৮) এবং অপরজন একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে মোহাম্মদ ওসমান (৫৪)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ।
তিনি জানান, সিএনজি চালক আব্দুর রহিম প্রকাশ ইলিয়াসের সিএনজি গাড়ির পেছন সিট থেকে এসব অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে সহযোগী হিসেবে মোহাম্মদ ওসমানকে লিংকরোড এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২ ডিসেম্বর কক্সবাজার সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টের ঝাউবাগান থেকে চারটি আগ্নেয়াস্ত্র ও দুই রাউন্ড রাইফেলের গুলিসহ ২ যুবককে আটক করা হয়েছিলো। এসময় তাদের ব্যবহৃত ইয়ামাহা আর-১৫ মডেলের একটি মোটরসাইকেলও জব্দ করা হয়।
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
কক্সবাজার সদরে ডিবি পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২টি দেশীয় তৈরি এলজি এবং ৫ রাউন্ড কার্তুজসহ দু’জন দুষ্কৃতকারীকে আটক করা হয়েছে।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯ টার দিকে জেলা সদরের খুরুশকুল ইউনিয়নের ছনখোলা বাজার রোড থেকে সাম্পানঘাটপাড়া গামী রাস্তার মুখে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
এসময় সিএনজি গাড়ির পেছন সিট থেকে উদ্ধার করা হয় ২টি দেশীয় তৈরি এলজি ও ৫ রাউন্ড কার্তুজ। সেই সাথে সিএনজি গাড়িটিও জব্দ করে পুলিশ। আটক হলেন, লিংকরোড় মহুরীপাড়া ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বজল কবিরের ছেলে সিএনজি চালক আব্দু রহিম প্রকাশ ইলিয়াস (৩৮) এবং অপরজন একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে মোহাম্মদ ওসমান (৫৪)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ।
তিনি জানান, সিএনজি চালক আব্দুর রহিম প্রকাশ ইলিয়াসের সিএনজি গাড়ির পেছন সিট থেকে এসব অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে সহযোগী হিসেবে মোহাম্মদ ওসমানকে লিংকরোড এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২ ডিসেম্বর কক্সবাজার সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টের ঝাউবাগান থেকে চারটি আগ্নেয়াস্ত্র ও দুই রাউন্ড রাইফেলের গুলিসহ ২ যুবককে আটক করা হয়েছিলো। এসময় তাদের ব্যবহৃত ইয়ামাহা আর-১৫ মডেলের একটি মোটরসাইকেলও জব্দ করা হয়।