নরসিংদীর রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তারকে ঘিরে সংঘর্ষে সাবেক ও বর্তমান দুই ইউপি সদস্য নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১০ জন।
শনিবার সকালে উপজেলার মেথিকান্দা-নজরপুর এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন রায়পুরা থানার ওসি আব্দুল জব্বার।
নিহত ২ জন হলেন রায়পুরার চান্দেরকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য (৫৫) ও একই এলাকার আবু সালেক মিয়ার স্ত্রী কল্পনা বেগম ( ৩২)। অপরদিকে, আহতদের নাম-পরিচয় বিস্তারিত জানা যায়নি।
স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার ও গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্বের জেরে উপজেলা যুবলীগ নেতা আবিদ হাসান রুবেল এবং রায়পুরা পৌর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হারুন অর রশিদের সমর্থকদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। স্থানীয়ভাবে তারা রুবেলের গোষ্ঠী ও বাসেত গোষ্ঠীর লোকজন হিসেবে পরিচিত। এরই জেরে সকালে দুই পক্ষের সংঘর্ষ শুরু হলে গুলিবিদ্ধ হয়ে কল্পনা বেগম ঘটনাস্থলেই মারা যান।
সংঘর্ষের সময় যুবলীগ নেতা আবিদ হাসান রুবেলের চাচা মানিক মিয়া পাশের চান্দেরকান্দি ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার বশির উদ্দিনের বাড়িতে আশ্রয় নেন। তখন হারুন অর রশিদের সমর্থকরা তাকে বশির উদ্দিনের বাড়ির উঠানে কুপিয়ে হত্যা করে। নিহতরা দুজনই রুবেলের সমর্থক।
রায়পুরা থানার ওসি মো. আব্দুল জব্বার বলেন, দুই পক্ষের গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্বের জেরে ভোর থেকে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। দুজন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জেনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছেছে, তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. কলিমুল্লাহ জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। কীভাবে কী ঘটেছে তা পরে জানা যাবে। মরদেহ উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪
নরসিংদীর রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তারকে ঘিরে সংঘর্ষে সাবেক ও বর্তমান দুই ইউপি সদস্য নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১০ জন।
শনিবার সকালে উপজেলার মেথিকান্দা-নজরপুর এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন রায়পুরা থানার ওসি আব্দুল জব্বার।
নিহত ২ জন হলেন রায়পুরার চান্দেরকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য (৫৫) ও একই এলাকার আবু সালেক মিয়ার স্ত্রী কল্পনা বেগম ( ৩২)। অপরদিকে, আহতদের নাম-পরিচয় বিস্তারিত জানা যায়নি।
স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার ও গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্বের জেরে উপজেলা যুবলীগ নেতা আবিদ হাসান রুবেল এবং রায়পুরা পৌর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হারুন অর রশিদের সমর্থকদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। স্থানীয়ভাবে তারা রুবেলের গোষ্ঠী ও বাসেত গোষ্ঠীর লোকজন হিসেবে পরিচিত। এরই জেরে সকালে দুই পক্ষের সংঘর্ষ শুরু হলে গুলিবিদ্ধ হয়ে কল্পনা বেগম ঘটনাস্থলেই মারা যান।
সংঘর্ষের সময় যুবলীগ নেতা আবিদ হাসান রুবেলের চাচা মানিক মিয়া পাশের চান্দেরকান্দি ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার বশির উদ্দিনের বাড়িতে আশ্রয় নেন। তখন হারুন অর রশিদের সমর্থকরা তাকে বশির উদ্দিনের বাড়ির উঠানে কুপিয়ে হত্যা করে। নিহতরা দুজনই রুবেলের সমর্থক।
রায়পুরা থানার ওসি মো. আব্দুল জব্বার বলেন, দুই পক্ষের গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্বের জেরে ভোর থেকে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। দুজন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জেনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছেছে, তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. কলিমুল্লাহ জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। কীভাবে কী ঘটেছে তা পরে জানা যাবে। মরদেহ উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।