বগুড়া কারাগারে অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু হয়েছে।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) মারা যান তিনি। বগুড়া কারাগারের জেলার সৈয়দ শাহ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মারা যাওয়া আব্দুল মতিন মিঠু (৬৫) বগুড়ার গাবতলী উপজেলার দুর্গাহাটা ইউনিয়নের বৈইঠা দক্ষিণ পাড়া এলাকার মোজাহার আলীর ছেলে এবং ওই ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি গাবতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এবং দুর্গাহাটা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ৬ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতির দায়িত্বেও ছিলেন।
বগুড়া জেলা কারাগার ও পুলিশ সূত্র জানায়, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল মতিন মিঠু গাবতলী উপজেলার দুর্গাহাটা ইউনিয়নের বৈঠাভাঙ্গা গ্রামের মৃত মোজাহার আলীর ছেলে। গত ৪ আগস্ট দুপুরে বগুড়া শহরের ঝাউতলা এলাকায় মিছিল চলাকালে গুলিতে গাবতলী পৌর শ্রমিক দলের সহ-সভাপতি জিল্লুর রহমান নিহত হন। এ ঘটনায় তার স্ত্রী খাদিজা বেগম ২৫ অক্টোবর বগুড়া সদর থানায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১৫৭ জনের নাম উল্লেখ করে ৫৫৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
আবদুল মতিন মিঠু এ মামলার অন্যতম আসামি। এ ছাড়া জেলা মহিলা দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুরাইয়া জেরিন রনি তার (মিঠু) বিরুদ্ধে বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের মামলায় আসামি করেন।
জেলার সৈয়দ শাহ বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় একটি হত্যা মামলায় আব্দুল মতিন মিঠুকে গ্রেপ্তারের পর ৩ নভেম্বর বগুড়া জেলা কারাগারে আনা হয়। সোমবার ভোর সাড়ে ৩টার দিকে তিনি বুকে ব্যথা অনুভব করেন। এরপর তার শরীরিক অবস্থার অবনতি হলে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে ভর্তি করানো হয়। সেখান থেকে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করেন চিকিৎসকেরা। সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তিনি মারা যান।
আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলেও জানান তিনি।
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪
বগুড়া কারাগারে অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু হয়েছে।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) মারা যান তিনি। বগুড়া কারাগারের জেলার সৈয়দ শাহ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মারা যাওয়া আব্দুল মতিন মিঠু (৬৫) বগুড়ার গাবতলী উপজেলার দুর্গাহাটা ইউনিয়নের বৈইঠা দক্ষিণ পাড়া এলাকার মোজাহার আলীর ছেলে এবং ওই ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি গাবতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এবং দুর্গাহাটা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ৬ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতির দায়িত্বেও ছিলেন।
বগুড়া জেলা কারাগার ও পুলিশ সূত্র জানায়, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল মতিন মিঠু গাবতলী উপজেলার দুর্গাহাটা ইউনিয়নের বৈঠাভাঙ্গা গ্রামের মৃত মোজাহার আলীর ছেলে। গত ৪ আগস্ট দুপুরে বগুড়া শহরের ঝাউতলা এলাকায় মিছিল চলাকালে গুলিতে গাবতলী পৌর শ্রমিক দলের সহ-সভাপতি জিল্লুর রহমান নিহত হন। এ ঘটনায় তার স্ত্রী খাদিজা বেগম ২৫ অক্টোবর বগুড়া সদর থানায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১৫৭ জনের নাম উল্লেখ করে ৫৫৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
আবদুল মতিন মিঠু এ মামলার অন্যতম আসামি। এ ছাড়া জেলা মহিলা দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুরাইয়া জেরিন রনি তার (মিঠু) বিরুদ্ধে বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের মামলায় আসামি করেন।
জেলার সৈয়দ শাহ বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় একটি হত্যা মামলায় আব্দুল মতিন মিঠুকে গ্রেপ্তারের পর ৩ নভেম্বর বগুড়া জেলা কারাগারে আনা হয়। সোমবার ভোর সাড়ে ৩টার দিকে তিনি বুকে ব্যথা অনুভব করেন। এরপর তার শরীরিক অবস্থার অবনতি হলে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে ভর্তি করানো হয়। সেখান থেকে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করেন চিকিৎসকেরা। সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তিনি মারা যান।
আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলেও জানান তিনি।