চট্টগ্রামে আদালত এলাকায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার চার আসামিকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম আলমগীর হোসেন রিমান্ড আবেদন শুনানি শেষে রিপন দাশকে পাঁচ দিন এবং অন্য তিন আসামি বিশাল দাশ, আমান দাশ ও রাজীব ভট্টাচার্য্যকে চার দিন রিমান্ডে রাখার আদেশ দেন।
পুলিশের আবেদন অনুযায়ী, রিপন দাশ, বিশাল দাশ, আমান দাশ ও রাজীব ভট্টাচার্য্যকে ৭ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন করা হয়েছিল। গত সোমবার আদালতে চন্দন দাস তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, চন্দন দাসই হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছিলেন এবং হত্যার সময় ছবিতে তাকে কিরিচ হাতে দেখা গেছে। রিপন দাশও ছবিতে দেখা গিয়েছিলেন।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পুলিশ এ পর্যন্ত ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। গত ২৬ নভেম্বর রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিন নাকচের পর আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ শুরু হয়। বিক্ষোভের মধ্যে রঙ্গম কনভেনশন হল সড়কে আইনজীবী সাইফুল আলিফকে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় ২৯ নভেম্বর আলিফের বাবা জামাল উদ্দিন হত্যা মামলা দায়ের করেন এবং ৩১ জনকে আসামি করেন। এছাড়া আইনজীবীদের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে আলিফের ভাই আরও একটি মামলা করেন। আদালত এলাকায় সহিংসতার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে তিনটি মামলা করেছে, যেখানে মোট ৭৬ জনের নাম রয়েছে।
বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪
চট্টগ্রামে আদালত এলাকায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার চার আসামিকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম আলমগীর হোসেন রিমান্ড আবেদন শুনানি শেষে রিপন দাশকে পাঁচ দিন এবং অন্য তিন আসামি বিশাল দাশ, আমান দাশ ও রাজীব ভট্টাচার্য্যকে চার দিন রিমান্ডে রাখার আদেশ দেন।
পুলিশের আবেদন অনুযায়ী, রিপন দাশ, বিশাল দাশ, আমান দাশ ও রাজীব ভট্টাচার্য্যকে ৭ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন করা হয়েছিল। গত সোমবার আদালতে চন্দন দাস তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, চন্দন দাসই হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছিলেন এবং হত্যার সময় ছবিতে তাকে কিরিচ হাতে দেখা গেছে। রিপন দাশও ছবিতে দেখা গিয়েছিলেন।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পুলিশ এ পর্যন্ত ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। গত ২৬ নভেম্বর রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিন নাকচের পর আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ শুরু হয়। বিক্ষোভের মধ্যে রঙ্গম কনভেনশন হল সড়কে আইনজীবী সাইফুল আলিফকে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় ২৯ নভেম্বর আলিফের বাবা জামাল উদ্দিন হত্যা মামলা দায়ের করেন এবং ৩১ জনকে আসামি করেন। এছাড়া আইনজীবীদের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে আলিফের ভাই আরও একটি মামলা করেন। আদালত এলাকায় সহিংসতার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে তিনটি মামলা করেছে, যেখানে মোট ৭৬ জনের নাম রয়েছে।