ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে একজন ওসিসহ অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ আইচা বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষের সূত্রপাত হয় কেন্দ্রীয় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম নয়ন এবং চরফ্যাশন উপজেলার সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য নাজিম উদ্দিন আলমের অনুসারীদের মধ্যে।
দক্ষিণ আইচা থানার এসআই খালেক জানিয়েছেন, সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে ২০ জনকে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে এবং বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে নাজিম উদ্দিনের পক্ষের মিরাজ, ইউসুফ, মোস্তফা দিদার ও আশরাফুল এবং নয়নের পক্ষের নূর নবী রনি, পাভেল, আমিনুল ইসলাম মাইনুল, রাশেদ, লিটন ও হাসনাইন রয়েছেন।
দক্ষিণ আইচা থানা বিএনপির সম্পাদক মোহাম্মদ ফারুক মাস্টার অভিযোগ করেন, বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধনের সময় প্রতিপক্ষ গ্রুপের লোকজন হামলা চালায়। অন্যদিকে, নূরুল ইসলাম নয়নের পক্ষের নেতা আবুল বাশার পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, তারা মিছিল করার অনুমতি নিয়েছিলেন এবং তাদের পক্ষের ২৮ জন আহত হয়েছেন।
সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে দক্ষিণ আইচা থানার ওসি এরশাদুল হকও আহত হন এবং বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এসআই খালেক জানান, পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং এ ঘটনায় তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে একজন ওসিসহ অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ আইচা বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষের সূত্রপাত হয় কেন্দ্রীয় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম নয়ন এবং চরফ্যাশন উপজেলার সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য নাজিম উদ্দিন আলমের অনুসারীদের মধ্যে।
দক্ষিণ আইচা থানার এসআই খালেক জানিয়েছেন, সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে ২০ জনকে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে এবং বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে নাজিম উদ্দিনের পক্ষের মিরাজ, ইউসুফ, মোস্তফা দিদার ও আশরাফুল এবং নয়নের পক্ষের নূর নবী রনি, পাভেল, আমিনুল ইসলাম মাইনুল, রাশেদ, লিটন ও হাসনাইন রয়েছেন।
দক্ষিণ আইচা থানা বিএনপির সম্পাদক মোহাম্মদ ফারুক মাস্টার অভিযোগ করেন, বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধনের সময় প্রতিপক্ষ গ্রুপের লোকজন হামলা চালায়। অন্যদিকে, নূরুল ইসলাম নয়নের পক্ষের নেতা আবুল বাশার পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, তারা মিছিল করার অনুমতি নিয়েছিলেন এবং তাদের পক্ষের ২৮ জন আহত হয়েছেন।
সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে দক্ষিণ আইচা থানার ওসি এরশাদুল হকও আহত হন এবং বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এসআই খালেক জানান, পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং এ ঘটনায় তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।