কুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে প্রায় ৪০ লাখ টাকার ভারতীয় মাদক ও চোরাচালানী মালামাল জব্দ করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন (৬০ বিজিবি) কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া, বুড়িচং, আদর্শ সদর, শংকুচাইল, শশীদল, সালদানদী এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া ও কসবা উপজেলার সীমান্ত এলাকা অভিযান পরিচালনা করে এসব অবৈধ মালামাল জব্দ করেন।
জব্দকৃত সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে—নেহা মেহেদী ১৬০০ পিস, প্লেইং কার্ড ৩৭২ প্যাকেট, গ্রেইভ ওয়াটার ১৫০ বোতল, অলিভ ওয়েল ৭৭ পিস, বাঁজি ১৩,৫২৫ পিস, বডি লোশন ৫৩৪ পিস, ভ্যাজলিন ৫২২ পিস, মাছ ৬০০ কেজি, সাবান ১৮ পিস, চকলেট ১১০ প্যাকেট, চাউল ২৬২৫ কেজি, চুলের তেল ১৭০ পিস, চিনি ৬৫৫০ কেজি, ইয়াবা ট্যাবলেট ৩৪০ পিস এবং গাঁজা ৩০ কেজি।
এ সকল চোরাচালানী মালামাল আখাউড়া ও কুমিল্লা কাস্টমস অফিসে জমা দেওয়া হয়েছে, এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অফিসকে অবহিত করে পরবর্তীতে এগুলো ধ্বংসের জন্য প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের (৬০ বিজিবি) অধিনায়ক লেঃ কর্নেল এ এম জাবের বিন জব্বার বলেন, “সীমান্ত নিরাপত্তা রক্ষায় বিজিবির অভিযান অব্যাহত থাকবে। আমরা কোনো অবস্থাতেই চোরাচালান ও মাদক ব্যবসায়ীদেরকে প্রশয় দেব না। আমাদের গোয়েন্দা তৎপরতা এবং অভিযানও তৎপরতার সঙ্গে চলছে।”
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
কুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে প্রায় ৪০ লাখ টাকার ভারতীয় মাদক ও চোরাচালানী মালামাল জব্দ করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন (৬০ বিজিবি) কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া, বুড়িচং, আদর্শ সদর, শংকুচাইল, শশীদল, সালদানদী এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া ও কসবা উপজেলার সীমান্ত এলাকা অভিযান পরিচালনা করে এসব অবৈধ মালামাল জব্দ করেন।
জব্দকৃত সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে—নেহা মেহেদী ১৬০০ পিস, প্লেইং কার্ড ৩৭২ প্যাকেট, গ্রেইভ ওয়াটার ১৫০ বোতল, অলিভ ওয়েল ৭৭ পিস, বাঁজি ১৩,৫২৫ পিস, বডি লোশন ৫৩৪ পিস, ভ্যাজলিন ৫২২ পিস, মাছ ৬০০ কেজি, সাবান ১৮ পিস, চকলেট ১১০ প্যাকেট, চাউল ২৬২৫ কেজি, চুলের তেল ১৭০ পিস, চিনি ৬৫৫০ কেজি, ইয়াবা ট্যাবলেট ৩৪০ পিস এবং গাঁজা ৩০ কেজি।
এ সকল চোরাচালানী মালামাল আখাউড়া ও কুমিল্লা কাস্টমস অফিসে জমা দেওয়া হয়েছে, এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অফিসকে অবহিত করে পরবর্তীতে এগুলো ধ্বংসের জন্য প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের (৬০ বিজিবি) অধিনায়ক লেঃ কর্নেল এ এম জাবের বিন জব্বার বলেন, “সীমান্ত নিরাপত্তা রক্ষায় বিজিবির অভিযান অব্যাহত থাকবে। আমরা কোনো অবস্থাতেই চোরাচালান ও মাদক ব্যবসায়ীদেরকে প্রশয় দেব না। আমাদের গোয়েন্দা তৎপরতা এবং অভিযানও তৎপরতার সঙ্গে চলছে।”