নাফনদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ৪ রোহিঙ্গা ও ২ বাংলাদেশি জেলেকে আটক করে ধরে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি। আটকের ২০ দিন পর প্রত্যেকে ২২ হাজার টাকা করে আরাকান আর্মিকে মুক্তিপণ দিয়ে ঘরে ফিরেছেন বলে জানা গেছে।
ফেরত আসা জেলেরা হলো টেকনাফের হ্নীলা ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মোচনী এলাকার দুদু মিয়া ও তার ছেলে আব্বাস মিয়া। বাকি রোহিঙ্গাদের নাম পাওয়া যায়নি। তারা জাদিমুড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা বলে জানাগেছে।
রবিবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকেলের দিকে হ্নীলা মৌচনী নাফনদী পয়েন্ট দিয়ে তারা বাড়িতে ফেরত আসে। বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলে দুদু মিয়ার ভাতিজা রাসেল মিয়া।
তিনি বলেন, গত ২৩ নভেম্বর টেকনাফের হ্নীলা মোচনী পয়েন্টের নাফনদীতে আমার চাচা ও চাচাতো ভাই মাছ ধরতে যায়। সেখানে জাদিমুড়া ক্যাম্পের আরও ৪ রোহিঙ্গা মাছ শিকার করছিলেন। পরে আরাকান আর্মির সদস্যরা ৬ জনকে আটক করে তাদের ক্যাম্পে নিয়ে যায়। এ ঘটনার পর তাদের ছাড়িয়ে আনার জন্য চেষ্টা করা হয়।
এক পর্যায়ে রাখাইন গ্রামের রোহিঙ্গাদের এক চেয়ারম্যানের মাধ্যমে কথাবার্তা বলে মুক্তিপণ হিসেবে জনপ্রতি ২২ হাজার টাকা করে দিয়ে তারা মুক্তি পান।
হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোহাম্মদ আলী বলেন, নাফনদী থেকে মাছ ধরার সময় ৪ রোহিঙ্গা ও ২ বাংলাদেশি জেলেকে আরাকান আর্মি নাফনদী থেকে আটক করে।
পরে জেলেদের পরিবারের সদস্যরা আরাকান আর্মির সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করে আটক জেলেদের ২০ দিন পরে ফেরত আনতে সক্ষম হয়।
রোববার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
নাফনদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ৪ রোহিঙ্গা ও ২ বাংলাদেশি জেলেকে আটক করে ধরে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি। আটকের ২০ দিন পর প্রত্যেকে ২২ হাজার টাকা করে আরাকান আর্মিকে মুক্তিপণ দিয়ে ঘরে ফিরেছেন বলে জানা গেছে।
ফেরত আসা জেলেরা হলো টেকনাফের হ্নীলা ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মোচনী এলাকার দুদু মিয়া ও তার ছেলে আব্বাস মিয়া। বাকি রোহিঙ্গাদের নাম পাওয়া যায়নি। তারা জাদিমুড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা বলে জানাগেছে।
রবিবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকেলের দিকে হ্নীলা মৌচনী নাফনদী পয়েন্ট দিয়ে তারা বাড়িতে ফেরত আসে। বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলে দুদু মিয়ার ভাতিজা রাসেল মিয়া।
তিনি বলেন, গত ২৩ নভেম্বর টেকনাফের হ্নীলা মোচনী পয়েন্টের নাফনদীতে আমার চাচা ও চাচাতো ভাই মাছ ধরতে যায়। সেখানে জাদিমুড়া ক্যাম্পের আরও ৪ রোহিঙ্গা মাছ শিকার করছিলেন। পরে আরাকান আর্মির সদস্যরা ৬ জনকে আটক করে তাদের ক্যাম্পে নিয়ে যায়। এ ঘটনার পর তাদের ছাড়িয়ে আনার জন্য চেষ্টা করা হয়।
এক পর্যায়ে রাখাইন গ্রামের রোহিঙ্গাদের এক চেয়ারম্যানের মাধ্যমে কথাবার্তা বলে মুক্তিপণ হিসেবে জনপ্রতি ২২ হাজার টাকা করে দিয়ে তারা মুক্তি পান।
হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোহাম্মদ আলী বলেন, নাফনদী থেকে মাছ ধরার সময় ৪ রোহিঙ্গা ও ২ বাংলাদেশি জেলেকে আরাকান আর্মি নাফনদী থেকে আটক করে।
পরে জেলেদের পরিবারের সদস্যরা আরাকান আর্মির সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করে আটক জেলেদের ২০ দিন পরে ফেরত আনতে সক্ষম হয়।