নড়াইলে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলায় জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ ১৮ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রবিবার নড়াইলের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাদিউজ্জামান এই আদেশ দেন।
আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) আজিজুল ইসলাম জানান, আসামিরা আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে তা নাকচ করে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
কারাগারে যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দেবাশীষ কুন্ডু, সদর উপজেলার কলোড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আশিস কুমার বিশ্বাস, জেলা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি বিপ্লব বিশ্বাস, মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস এম মইনুল ইসলাম এবং সাংবাদিক মীর্জা মাহমুদ হোসেন।
মামলার এজাহার অনুযায়ী, গত ৪ আগস্ট শেখ রাসেল সেতুর পাশে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালানো, বোমা বিস্ফোরণ ও মারধরের অভিযোগে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলার আসামির তালিকায় সাবেক সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মুর্তজা ও তার বাবা গোলাম মুর্তজাসহ ৯০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
গত ১০ সেপ্টেম্বর নড়াইল সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুর রহমান এ মামলাটি দায়ের করেন। এর আগে ২১ নভেম্বর একই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবাস চন্দ্র বোসকেও কারাগারে পাঠান আদালত।
রোববার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
নড়াইলে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলায় জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ ১৮ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রবিবার নড়াইলের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাদিউজ্জামান এই আদেশ দেন।
আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) আজিজুল ইসলাম জানান, আসামিরা আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে তা নাকচ করে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
কারাগারে যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দেবাশীষ কুন্ডু, সদর উপজেলার কলোড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আশিস কুমার বিশ্বাস, জেলা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি বিপ্লব বিশ্বাস, মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস এম মইনুল ইসলাম এবং সাংবাদিক মীর্জা মাহমুদ হোসেন।
মামলার এজাহার অনুযায়ী, গত ৪ আগস্ট শেখ রাসেল সেতুর পাশে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালানো, বোমা বিস্ফোরণ ও মারধরের অভিযোগে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলার আসামির তালিকায় সাবেক সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মুর্তজা ও তার বাবা গোলাম মুর্তজাসহ ৯০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
গত ১০ সেপ্টেম্বর নড়াইল সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুর রহমান এ মামলাটি দায়ের করেন। এর আগে ২১ নভেম্বর একই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবাস চন্দ্র বোসকেও কারাগারে পাঠান আদালত।