রাজশাহী নগরের হাজরাপুকুর এলাকায় ফেইসবুকে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান লিখে স্ট্যাটাস দেওয়ার কারণে এক গৃহিণীর স্বামীকে হেনস্তা ও মারধরের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী দম্পতি মিজানুর রহমান ও বীনা মজুমদার এ ঘটনায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
বীনা মজুমদার, যিনি শাহ মখদুম থানা আওয়ামী লীগের কর্মী, সম্প্রতি বিজয় দিবস উপলক্ষে ফেইসবুকে একটি পোস্টে ‘জয় বাংলা’ লেখেন। এর জেরে যুবদলের সাবেক সদস্য মো. সনি তাঁকে সতর্ক করে বলেন, এ ধরনের পোস্ট না দিতে।
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় মিজানুর রহমান বাড়ি থেকে সেলুনে যাওয়ার পথে সনিসহ কয়েকজন যুবদল কর্মী তাঁকে হেনস্তা করেন এবং বলেন, ‘স্ত্রীর কামাই খায়।’ মিজানুর প্রতিবাদ করলে তাঁকে মারধর করা হয়। এতে তিনি মাথা, কান, এবং কপালে আঘাত পান।
এ প্রসঙ্গে বীনা মজুমদার বলেন, “দল ক্ষমতায় থাকলেও আমি কোনো অন্যায় করিনি। আমার দোষ শুধু, আমি আওয়ামী লীগ করি। তাই স্বামীকে আমার থেকে বিচ্ছেদের চাপ দেওয়া হচ্ছে। সংসারের সঙ্গে রাজনীতির কী সম্পর্ক?”
অভিযোগ অস্বীকার করে সনি দাবি করেন, বীনা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন। ঝামেলা মীমাংসা হয়েছে বলে জানান চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিয়ার রহমান।
রোববার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
রাজশাহী নগরের হাজরাপুকুর এলাকায় ফেইসবুকে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান লিখে স্ট্যাটাস দেওয়ার কারণে এক গৃহিণীর স্বামীকে হেনস্তা ও মারধরের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী দম্পতি মিজানুর রহমান ও বীনা মজুমদার এ ঘটনায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
বীনা মজুমদার, যিনি শাহ মখদুম থানা আওয়ামী লীগের কর্মী, সম্প্রতি বিজয় দিবস উপলক্ষে ফেইসবুকে একটি পোস্টে ‘জয় বাংলা’ লেখেন। এর জেরে যুবদলের সাবেক সদস্য মো. সনি তাঁকে সতর্ক করে বলেন, এ ধরনের পোস্ট না দিতে।
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় মিজানুর রহমান বাড়ি থেকে সেলুনে যাওয়ার পথে সনিসহ কয়েকজন যুবদল কর্মী তাঁকে হেনস্তা করেন এবং বলেন, ‘স্ত্রীর কামাই খায়।’ মিজানুর প্রতিবাদ করলে তাঁকে মারধর করা হয়। এতে তিনি মাথা, কান, এবং কপালে আঘাত পান।
এ প্রসঙ্গে বীনা মজুমদার বলেন, “দল ক্ষমতায় থাকলেও আমি কোনো অন্যায় করিনি। আমার দোষ শুধু, আমি আওয়ামী লীগ করি। তাই স্বামীকে আমার থেকে বিচ্ছেদের চাপ দেওয়া হচ্ছে। সংসারের সঙ্গে রাজনীতির কী সম্পর্ক?”
অভিযোগ অস্বীকার করে সনি দাবি করেন, বীনা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন। ঝামেলা মীমাংসা হয়েছে বলে জানান চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিয়ার রহমান।