ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট তিন ঘন্টা চেষ্টার পর গাজীপুরের মহানগরীর কোনাবাড়ী এলাকার ঝুট গোডাউনের আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
সোমবার রাত ১:৫০ মিনিটে দেওয়ালিয়া বাড়ী এলাকায় ঝুট গোডাউনে আগুন লেগেছে।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার শাহিনুর ইসলাম সংবাদকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, আগুন লাগার পরই গুদামে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী ফায়ার সার্ভিসের ১টি ও সারাবো ফায়ার সার্ভিসের ১টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
আজ ভোর ৫:৩৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের দমকল কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মধ্যরাতে হঠাৎ করে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে জ্বলতে থাকা জুট গোডাউনের বেশিরভাগ ঝুট পুড়ে গেছে। তবে ফায়ার সার্ভিস চলে আসায় পাশের বসত ঘরে কোনো ক্ষয় ক্ষতি হয়নি।
সারাবো ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার সাইফুল ইসলাম জানান, ভোররাতে আগুণ লেগেছিলো। সাধারণ মানুষ ঘুমিয়ে থাকায় তাত্ক্ষণিকভাবে আগুনের খবর পাওয়া যায়নি। আমাদের ফায়ার সার্ভিসের লোকজন গিয়ে দেখেছে আগুণে ঝুট গোডাউন বেশিরভাগই পুড়ে গেছে।
প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। এখনো হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
অন্যদিকে মহানগরীর টঙ্গীতে অগ্নিকান্ডে সাত দোকান পুড়ে গেছে
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গীর মিলগেট এলাকার শহিদ সুন্দর আলী সড়কে ঝুটের দোকানে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় ৭টি দোকান পুঁড়ে ছাঁই হয়ে গেছে।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোর সোয়া ৫টায় অগ্নিকান্ডের এই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ভোর সোয়া ৫টার দিকে জনৈক আমিন মিজির দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। মুহুর্তের মধ্যে আগুন দ্রুত পাশের দোকানগুলোতে ছড়িয়ে পরে। পানির ব্যবস্থা না থাকায় আগুন নিভাতে দেরি হয়। ততক্ষনে ৭টি ঝুটের দোকান ও দোকানে থাকা মালামাল পুড়ে যায়।
দোকানী মামুন মিয়া জানান, আগুনে তার দুইটি, রফিক মিয়ার দুইটি, আমিন মিজির একটি, সফিউল্লার একটি ও আব্বাস মিয়ার একটি সহ মোট ৭টি ঝুটের দোকান পুঁড়েছে। এতে অন্তত ৫০ লাখ টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে।
টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. শাহীন আলম সংবাদকে বলেন, সোয়া ৫টার দিকে আগুন লাগে। আশপাশে পানির ব্যবস্থা না থাকায় ৪০টি হর্সপাইপ সংযুক্ত করে একটি কারখানা থেকে পানির ব্যবস্থা করা হয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিটের কর্মীদের এক ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আসে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে মশার কয়েল থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তদন্ত সাপেক্ষে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে বলে জানান তিনি।
মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪
ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট তিন ঘন্টা চেষ্টার পর গাজীপুরের মহানগরীর কোনাবাড়ী এলাকার ঝুট গোডাউনের আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
সোমবার রাত ১:৫০ মিনিটে দেওয়ালিয়া বাড়ী এলাকায় ঝুট গোডাউনে আগুন লেগেছে।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার শাহিনুর ইসলাম সংবাদকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, আগুন লাগার পরই গুদামে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী ফায়ার সার্ভিসের ১টি ও সারাবো ফায়ার সার্ভিসের ১টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
আজ ভোর ৫:৩৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের দমকল কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মধ্যরাতে হঠাৎ করে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে জ্বলতে থাকা জুট গোডাউনের বেশিরভাগ ঝুট পুড়ে গেছে। তবে ফায়ার সার্ভিস চলে আসায় পাশের বসত ঘরে কোনো ক্ষয় ক্ষতি হয়নি।
সারাবো ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার সাইফুল ইসলাম জানান, ভোররাতে আগুণ লেগেছিলো। সাধারণ মানুষ ঘুমিয়ে থাকায় তাত্ক্ষণিকভাবে আগুনের খবর পাওয়া যায়নি। আমাদের ফায়ার সার্ভিসের লোকজন গিয়ে দেখেছে আগুণে ঝুট গোডাউন বেশিরভাগই পুড়ে গেছে।
প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। এখনো হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
অন্যদিকে মহানগরীর টঙ্গীতে অগ্নিকান্ডে সাত দোকান পুড়ে গেছে
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গীর মিলগেট এলাকার শহিদ সুন্দর আলী সড়কে ঝুটের দোকানে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় ৭টি দোকান পুঁড়ে ছাঁই হয়ে গেছে।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোর সোয়া ৫টায় অগ্নিকান্ডের এই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ভোর সোয়া ৫টার দিকে জনৈক আমিন মিজির দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। মুহুর্তের মধ্যে আগুন দ্রুত পাশের দোকানগুলোতে ছড়িয়ে পরে। পানির ব্যবস্থা না থাকায় আগুন নিভাতে দেরি হয়। ততক্ষনে ৭টি ঝুটের দোকান ও দোকানে থাকা মালামাল পুড়ে যায়।
দোকানী মামুন মিয়া জানান, আগুনে তার দুইটি, রফিক মিয়ার দুইটি, আমিন মিজির একটি, সফিউল্লার একটি ও আব্বাস মিয়ার একটি সহ মোট ৭টি ঝুটের দোকান পুঁড়েছে। এতে অন্তত ৫০ লাখ টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে।
টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. শাহীন আলম সংবাদকে বলেন, সোয়া ৫টার দিকে আগুন লাগে। আশপাশে পানির ব্যবস্থা না থাকায় ৪০টি হর্সপাইপ সংযুক্ত করে একটি কারখানা থেকে পানির ব্যবস্থা করা হয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিটের কর্মীদের এক ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আসে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে মশার কয়েল থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তদন্ত সাপেক্ষে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে বলে জানান তিনি।