অপহরণের ৮ ঘণ্টা পর কক্সবাজারে এক খালি প্লট থেকে আহাদ (৫) নামে এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (৮ জানুয়ারি) রাত ১টার দিকে ওই প্লট থেকে শিশুটির দেহ উদ্ধার করা হয়।
মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) বিকাল ৫টায় কিছু লোক শিশুটিকে কক্সবাজার ডিসি পার্ক এলাকা থেকে অপহরণ করে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ।
পুলিশ জানিয়েছে, তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। তার গলায় হাতের ছাপ ও নখের চিহ্ন এবং পিঠে ও হাতে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এছাড়া তার মুখে ফেনা এবং নাক ও কানে বালি ভর্তি ছিল। ধারণা করা হচ্ছে শিশুটিকে হত্যা করে তার মরদেহ খালি প্লটে ফেলে রাখা হয়েছে।
নিহত শিশু আহাদের বন্ধুরা জানায়, খেলা শেষে কয়েকজন অচেনা ব্যক্তি তাদেরকে লজেন্স দেয়। এক পর্যায়ে আহাদকে জোর করে কোথাও নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বুঝতে পেরে তার বন্ধুরা পালিয়ে যায়।
কক্সবাজার সদর থানার ওসি ইলিয়াস মিয়া বলেন, ‘কক্সবাজার সদর থানার পুলিশের একটি টিম নিয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি এবং মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। শিশু হত্যার ঘটনার তদন্ত চলছে। খুব শিগগির অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
কক্সবাজার ডিসি পার্কের বিভিন্ন প্লট মূলত জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল। বর্তমানে তা অবৈধ দখলদার এবং অপরাধীদের আস্তানায় পরিণত হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অনেকে প্লটগুলো বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে এই অন্ধকার ও নির্জন এলাকাগুলো মাদকসেবী, ছিনতাইকারী এবং অন্যান্য অপরাধীদের আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে।
বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫
অপহরণের ৮ ঘণ্টা পর কক্সবাজারে এক খালি প্লট থেকে আহাদ (৫) নামে এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (৮ জানুয়ারি) রাত ১টার দিকে ওই প্লট থেকে শিশুটির দেহ উদ্ধার করা হয়।
মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) বিকাল ৫টায় কিছু লোক শিশুটিকে কক্সবাজার ডিসি পার্ক এলাকা থেকে অপহরণ করে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ।
পুলিশ জানিয়েছে, তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। তার গলায় হাতের ছাপ ও নখের চিহ্ন এবং পিঠে ও হাতে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এছাড়া তার মুখে ফেনা এবং নাক ও কানে বালি ভর্তি ছিল। ধারণা করা হচ্ছে শিশুটিকে হত্যা করে তার মরদেহ খালি প্লটে ফেলে রাখা হয়েছে।
নিহত শিশু আহাদের বন্ধুরা জানায়, খেলা শেষে কয়েকজন অচেনা ব্যক্তি তাদেরকে লজেন্স দেয়। এক পর্যায়ে আহাদকে জোর করে কোথাও নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বুঝতে পেরে তার বন্ধুরা পালিয়ে যায়।
কক্সবাজার সদর থানার ওসি ইলিয়াস মিয়া বলেন, ‘কক্সবাজার সদর থানার পুলিশের একটি টিম নিয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি এবং মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। শিশু হত্যার ঘটনার তদন্ত চলছে। খুব শিগগির অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
কক্সবাজার ডিসি পার্কের বিভিন্ন প্লট মূলত জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল। বর্তমানে তা অবৈধ দখলদার এবং অপরাধীদের আস্তানায় পরিণত হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অনেকে প্লটগুলো বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে এই অন্ধকার ও নির্জন এলাকাগুলো মাদকসেবী, ছিনতাইকারী এবং অন্যান্য অপরাধীদের আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে।