চট্টগ্রামের রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকায় (সিইপিজেড) জেএমএস ও মেরিনকো কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন। শনিবার সকালে এ সংঘর্ষ ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জেএমএস কারখানার শ্রমিকরা বেতন-ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলনের পর শনিবার কাজে যোগ দেন। একই সময় মেরিনকো কারখানার শ্রমিকরা তাদের দাবি আদায়ে বাইরে বের হন। এ সময় তারা জেএমএস কারখানার জানালার কাঁচ ভাঙলে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা শুরু হয়।
ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং পাথর ছোড়াছুড়ির একপর্যায়ে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
শিল্প পুলিশের চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুলিশ সুপার মো. সুলাইমান জানান, এটি শ্রমিকদের বেতন-ভাতা সংক্রান্ত নয়, বরং দুই কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে বিরোধের কারণে সংঘর্ষ হয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির এক কর্মকর্তা জানান, সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে কারও মাথা ফেটেছে, কারও শরীরে আঘাত লেগেছে। তবে কারও অবস্থা গুরুতর নয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫
চট্টগ্রামের রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকায় (সিইপিজেড) জেএমএস ও মেরিনকো কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন। শনিবার সকালে এ সংঘর্ষ ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জেএমএস কারখানার শ্রমিকরা বেতন-ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলনের পর শনিবার কাজে যোগ দেন। একই সময় মেরিনকো কারখানার শ্রমিকরা তাদের দাবি আদায়ে বাইরে বের হন। এ সময় তারা জেএমএস কারখানার জানালার কাঁচ ভাঙলে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা শুরু হয়।
ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং পাথর ছোড়াছুড়ির একপর্যায়ে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
শিল্প পুলিশের চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুলিশ সুপার মো. সুলাইমান জানান, এটি শ্রমিকদের বেতন-ভাতা সংক্রান্ত নয়, বরং দুই কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে বিরোধের কারণে সংঘর্ষ হয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির এক কর্মকর্তা জানান, সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে কারও মাথা ফেটেছে, কারও শরীরে আঘাত লেগেছে। তবে কারও অবস্থা গুরুতর নয়।