মানিকগঞ্জে মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী তনুশ্রী রায় এর হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে কলেজের শিক্ষার্থীরা।নিহত তনুশ্রী রায় সরকারি মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
শ্বশুরবাড়ীর লোকজনের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে গত বৃহস্প্রতিবার রাতে তনুশ্রী রায়কে গালায় ফাঁস নিয়ে মারা যায়।এঘটনায় স্বামী,শ্বশুর ও শাশুরীকে আটক করে জেল হাজাতে পাঠান।
রোববার বেলা ১০ টার দিকে সরকারি মহিলা কলেজের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে নিহত শিক্ষার্থী তনুশ্রী রায়ের হত্যাকারীর ফাঁসি দাবীতে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন পালিত হয়। মানববন্ধনে শেষে তুনশ্রী রায় হত্যাকারীর বিচারসহ সাত দফা বাস্তবায়নের দাবীতে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে সহপাঠী ও শিক্ষার্থীরা। এরপর পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনেসহ শহরের বিভিন্ন সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করে সহপাঠী ও শিক্ষার্থীরা। সহপাঠী তনুশ্রীর হত্যাকারীর ফাঁসির দাবীতে কলেজ শিক্ষার্থী মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেয়।
নিহত কলেজ শিক্ষার্থী মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার ভাড়ারিয়া ইউনিয়নের দক্ষিন চৈল্লা এলাকার দীনবন্ধু রায়ের মেয়ে।তিনি মানিকগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের ২য় বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
নিহতের বাবা দীনবন্ধু রায় জানান, ২০২৪ সালের ৩অক্টোবর মানিকগঞ্জ পৌরসভার বনগ্রাম এলাকার অটল বিশ্বাসের ছেলে অতুনু বিশ্বাসের সাথে তনুশ্রী রায়ের বিয়ে হয়। কিন্তু বিয়ের পর থেকে তনুশ্রী রায়কে গালাগালসহ শারীরিক ও মানসিকভাবে তার শ্বশুর বাড়ির লোকজন নির্যাতন করতো।
এবিষয়ে মানিকগঞ্জ সদর থানার ওসি এস.এম আমান উল্লাহ জানান,আত্মহত্যার প্ররচণার নিহতের বাবা দীনবন্ধু রায় থানায় একটি অভিযোগে একটি মামলা হয়েছে। মামলার পর নিহতের স্বামী অতুনু বিশ্বাস, শ্বশুর শাশুড়িকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য,গত বৃহস্পতিবার রাতে মানিকগঞ্জ পৌরসভার বনগ্রাম এলাকার স্বামীর বাসভবন থেকে ফ্যানের সাথে গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস দেওয়া ঝুলন্ত অবস্থায় কলেজ শিক্ষার্থী ও নববিবাহিত বধু তনুশ্রী রায়ের মরদেহ উদ্ধার করে থানা পুলিশ। এঘটনায় নিহত শিক্ষার্থীর বাবা দীনবন্ধু রায় বাদী হয়ে মানিকগঞ্জ সদর থানায় একটি অভিযোগ করেছেন।
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫
মানিকগঞ্জে মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী তনুশ্রী রায় এর হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে কলেজের শিক্ষার্থীরা।নিহত তনুশ্রী রায় সরকারি মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
শ্বশুরবাড়ীর লোকজনের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে গত বৃহস্প্রতিবার রাতে তনুশ্রী রায়কে গালায় ফাঁস নিয়ে মারা যায়।এঘটনায় স্বামী,শ্বশুর ও শাশুরীকে আটক করে জেল হাজাতে পাঠান।
রোববার বেলা ১০ টার দিকে সরকারি মহিলা কলেজের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে নিহত শিক্ষার্থী তনুশ্রী রায়ের হত্যাকারীর ফাঁসি দাবীতে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন পালিত হয়। মানববন্ধনে শেষে তুনশ্রী রায় হত্যাকারীর বিচারসহ সাত দফা বাস্তবায়নের দাবীতে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে সহপাঠী ও শিক্ষার্থীরা। এরপর পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনেসহ শহরের বিভিন্ন সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করে সহপাঠী ও শিক্ষার্থীরা। সহপাঠী তনুশ্রীর হত্যাকারীর ফাঁসির দাবীতে কলেজ শিক্ষার্থী মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেয়।
নিহত কলেজ শিক্ষার্থী মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার ভাড়ারিয়া ইউনিয়নের দক্ষিন চৈল্লা এলাকার দীনবন্ধু রায়ের মেয়ে।তিনি মানিকগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের ২য় বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
নিহতের বাবা দীনবন্ধু রায় জানান, ২০২৪ সালের ৩অক্টোবর মানিকগঞ্জ পৌরসভার বনগ্রাম এলাকার অটল বিশ্বাসের ছেলে অতুনু বিশ্বাসের সাথে তনুশ্রী রায়ের বিয়ে হয়। কিন্তু বিয়ের পর থেকে তনুশ্রী রায়কে গালাগালসহ শারীরিক ও মানসিকভাবে তার শ্বশুর বাড়ির লোকজন নির্যাতন করতো।
এবিষয়ে মানিকগঞ্জ সদর থানার ওসি এস.এম আমান উল্লাহ জানান,আত্মহত্যার প্ররচণার নিহতের বাবা দীনবন্ধু রায় থানায় একটি অভিযোগে একটি মামলা হয়েছে। মামলার পর নিহতের স্বামী অতুনু বিশ্বাস, শ্বশুর শাশুড়িকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য,গত বৃহস্পতিবার রাতে মানিকগঞ্জ পৌরসভার বনগ্রাম এলাকার স্বামীর বাসভবন থেকে ফ্যানের সাথে গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস দেওয়া ঝুলন্ত অবস্থায় কলেজ শিক্ষার্থী ও নববিবাহিত বধু তনুশ্রী রায়ের মরদেহ উদ্ধার করে থানা পুলিশ। এঘটনায় নিহত শিক্ষার্থীর বাবা দীনবন্ধু রায় বাদী হয়ে মানিকগঞ্জ সদর থানায় একটি অভিযোগ করেছেন।