কক্সবাজারের মহেশখালীতে রাতে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে বাঁধা দেয়ায় প্রেমিকার চাচাতো ভাইকে হত্যা করেছে এক যুবক।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ মাইজপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মহেশখালী থানার ওসি কাইছার হামিদ।
নিহত নুরনবী (২০) একই এলাকার ফরিদ আলমের ছেলে। ওই সময় আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার রাতে সিপাহীর পাড়ার ফরিদ মিয়ার ছেলে সাগর প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে মাইজপাড়া গ্রামে যান। সেখানে তাদেরকে স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে ধাওয়া করেন। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা মেয়ের চাচা ফরিদুল আলমকে বিষয়টি জানালে তিনি ছেলের বাবা ও স্বজনদের খবর দেন। ছেলের স্বজনরা এলে ভবিষ্যতে এমন কাজ না করার শর্তে সাগরকে ছেড়ে দেন প্রেমিকার স্বজনরা।
এ ঘটনায় লোকেমুখে জানাজানি ও সম্মানহানি করার ক্ষোভে ফরিদ মিয়া ও তার ছেলে সাগর ২০ থেকে ৩০ জন লোক নিয়ে ফরিদুল আলমের বাড়িতে হামলা চালান। তাদের হামলায় নুরনবীসহ আরও কয়েকজন মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে স্থানীয়রা আহত নুরনবীকে মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি কাইছার হামিদ বলেন, ‘নিহতের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সাথে জড়িতদের ধরতে পুলিশের অভিযান চলমান রয়েছে।
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
কক্সবাজারের মহেশখালীতে রাতে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে বাঁধা দেয়ায় প্রেমিকার চাচাতো ভাইকে হত্যা করেছে এক যুবক।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ মাইজপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মহেশখালী থানার ওসি কাইছার হামিদ।
নিহত নুরনবী (২০) একই এলাকার ফরিদ আলমের ছেলে। ওই সময় আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার রাতে সিপাহীর পাড়ার ফরিদ মিয়ার ছেলে সাগর প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে মাইজপাড়া গ্রামে যান। সেখানে তাদেরকে স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে ধাওয়া করেন। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা মেয়ের চাচা ফরিদুল আলমকে বিষয়টি জানালে তিনি ছেলের বাবা ও স্বজনদের খবর দেন। ছেলের স্বজনরা এলে ভবিষ্যতে এমন কাজ না করার শর্তে সাগরকে ছেড়ে দেন প্রেমিকার স্বজনরা।
এ ঘটনায় লোকেমুখে জানাজানি ও সম্মানহানি করার ক্ষোভে ফরিদ মিয়া ও তার ছেলে সাগর ২০ থেকে ৩০ জন লোক নিয়ে ফরিদুল আলমের বাড়িতে হামলা চালান। তাদের হামলায় নুরনবীসহ আরও কয়েকজন মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে স্থানীয়রা আহত নুরনবীকে মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি কাইছার হামিদ বলেন, ‘নিহতের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সাথে জড়িতদের ধরতে পুলিশের অভিযান চলমান রয়েছে।