রাজশাহীতে এক ছাত্রকে জিম্মি করে চাঁদা আদায়ের চেষ্টার সময় তিন ভুয়া সমন্বয়কে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয়রা।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর উপশহরের পুলিশ ফাঁড়ির কাছ থেকে তাদের আটক করে।
আটকরা হলেন- রাজশাহী কলেজের পলিটিক্যাল সাইন্সের শিক্ষার্থী শাহাদত হোসেন, বাংলাদেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম ও শহীদ বুদ্ধিজীবী সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী আকাশ হোসেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী ফাহিম হোসেন জীম নগর ভবনের কাছে অবস্থান করছিলেন। এসময় শাহাদত হোসেনসহ কয়েকজন সেখানে উপস্থিত হয়ে নিজেদের সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে ফাহিম ছাত্রলীগ করতেন, এমন অভিযোগে তাকে তুলে নিয়ে যান। নগর ভবন থেকে ফাহিমকে নগরীর উপশহর এলাকায় সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের বাসার পাশের পরিত্যক্ত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।
ফাহিমের অভিযোগ, তাকে মারধরের পর মুক্তির জন্য এক থেকে দেড় লাখ টাকা দাবি করে। এসময় ফাহিমের বন্ধুরা বিষয়টি স্থানীয়দের জানালে তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে কথিত সমন্বয়কদের সম্পর্কে খোঁজ-খবর নেন। জানতে পারেন তারা প্রকৃত সমন্বয়ক নন। পরে স্থানীয়রা তাদের পুলিশে সোপর্দ করেন।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মেহেদী মাসুদ বলেন, আমরা ঘটনাটি তদন্ত করছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫
রাজশাহীতে এক ছাত্রকে জিম্মি করে চাঁদা আদায়ের চেষ্টার সময় তিন ভুয়া সমন্বয়কে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয়রা।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর উপশহরের পুলিশ ফাঁড়ির কাছ থেকে তাদের আটক করে।
আটকরা হলেন- রাজশাহী কলেজের পলিটিক্যাল সাইন্সের শিক্ষার্থী শাহাদত হোসেন, বাংলাদেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম ও শহীদ বুদ্ধিজীবী সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী আকাশ হোসেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী ফাহিম হোসেন জীম নগর ভবনের কাছে অবস্থান করছিলেন। এসময় শাহাদত হোসেনসহ কয়েকজন সেখানে উপস্থিত হয়ে নিজেদের সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে ফাহিম ছাত্রলীগ করতেন, এমন অভিযোগে তাকে তুলে নিয়ে যান। নগর ভবন থেকে ফাহিমকে নগরীর উপশহর এলাকায় সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের বাসার পাশের পরিত্যক্ত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।
ফাহিমের অভিযোগ, তাকে মারধরের পর মুক্তির জন্য এক থেকে দেড় লাখ টাকা দাবি করে। এসময় ফাহিমের বন্ধুরা বিষয়টি স্থানীয়দের জানালে তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে কথিত সমন্বয়কদের সম্পর্কে খোঁজ-খবর নেন। জানতে পারেন তারা প্রকৃত সমন্বয়ক নন। পরে স্থানীয়রা তাদের পুলিশে সোপর্দ করেন।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মেহেদী মাসুদ বলেন, আমরা ঘটনাটি তদন্ত করছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।