চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চৌকা সীমান্তে গম কাটাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ ও ভারতের নাগরিকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত চারজন বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুরে বিনোদপুর ইউনিয়নের চৌকা ও কিরণগঞ্জ বিজিবি সীমান্ত ফাঁড়ির মাঝামাঝি এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়।
স্থানীয়রা জানান, সীমান্ত এলাকার কৃষকেরা নিজ জমিতে গম কাটতে গেলে ভারতীয় নাগরিকরা বাধা দেন এবং বাংলাদেশের ভেতরে প্রবেশ করে কয়েকটি আমগাছ কেটে দেন। এতে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। একপর্যায়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়, যেখানে ভারতীয় নাগরিকদের ছোড়া পাথর ও হাঁসুয়ার আঘাতে অন্তত চারজন বাংলাদেশি আহত হন।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন শিবগঞ্জ উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের বিশ্বনাথপুর গ্রামের ঝুটনের ছেলে ফারুক, কালিগঞ্জ নামোটোলার সাদিকুল ইসলামের ছেলে মেসবাউল হক মেসবা, বিশ্বনাথপুর গ্রামের জিয়াউর রহমানের ছেলে মো. রনি এবং কালিগঞ্জ সরদার টোলার নাজিরের ছেলে সুজন। আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এ ঘটনার পর সীমান্তে শত শত মানুষ জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। উত্তেজনা বাড়তে থাকায় সীমান্তে বিজিবি সদস্যরা মোতায়েন করা হয়। তারা পরিস্থিতি শান্ত রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
শিবগঞ্জ থানার ওসি গোলাম কিবরিয়া জানান, এখন পর্যন্ত একজন আহত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। বাকিদের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
এর আগে, চলতি মাসের ৬ জানুয়ারি একই সীমান্তের বিশ্বনাথপুর এলাকায় বিএসএফ কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করতে গেলে উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল। তখন বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সীমান্তে উত্তেজনার পর থেকে বিজিবি ও বিএসএফের উপস্থিতি বাড়ানো হয়েছে।
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চৌকা সীমান্তে গম কাটাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ ও ভারতের নাগরিকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত চারজন বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুরে বিনোদপুর ইউনিয়নের চৌকা ও কিরণগঞ্জ বিজিবি সীমান্ত ফাঁড়ির মাঝামাঝি এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়।
স্থানীয়রা জানান, সীমান্ত এলাকার কৃষকেরা নিজ জমিতে গম কাটতে গেলে ভারতীয় নাগরিকরা বাধা দেন এবং বাংলাদেশের ভেতরে প্রবেশ করে কয়েকটি আমগাছ কেটে দেন। এতে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। একপর্যায়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়, যেখানে ভারতীয় নাগরিকদের ছোড়া পাথর ও হাঁসুয়ার আঘাতে অন্তত চারজন বাংলাদেশি আহত হন।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন শিবগঞ্জ উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের বিশ্বনাথপুর গ্রামের ঝুটনের ছেলে ফারুক, কালিগঞ্জ নামোটোলার সাদিকুল ইসলামের ছেলে মেসবাউল হক মেসবা, বিশ্বনাথপুর গ্রামের জিয়াউর রহমানের ছেলে মো. রনি এবং কালিগঞ্জ সরদার টোলার নাজিরের ছেলে সুজন। আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এ ঘটনার পর সীমান্তে শত শত মানুষ জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। উত্তেজনা বাড়তে থাকায় সীমান্তে বিজিবি সদস্যরা মোতায়েন করা হয়। তারা পরিস্থিতি শান্ত রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
শিবগঞ্জ থানার ওসি গোলাম কিবরিয়া জানান, এখন পর্যন্ত একজন আহত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। বাকিদের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
এর আগে, চলতি মাসের ৬ জানুয়ারি একই সীমান্তের বিশ্বনাথপুর এলাকায় বিএসএফ কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করতে গেলে উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল। তখন বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সীমান্তে উত্তেজনার পর থেকে বিজিবি ও বিএসএফের উপস্থিতি বাড়ানো হয়েছে।