কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় বিএনপির দুই পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষের সময় ৩০টি দোকান ও ঘরবাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে।
শনিবার দুপুর ও রোববার সন্ধ্যায় ভৈরব পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চণ্ডিবের মধ্যপাড়ায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ভৈরব থানার ওসি খন্দকার ফুহাদ রূহানি জানিয়েছেন, পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
শনিবার দুপুরে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ জেলা সভাপতি শরীফুল আলম এক অসুস্থ নেতাকে দেখতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলে বিএনপির নেতাকর্মীরা সেখানে জড়ো হন। এ সময় হাজী আক্তার মিয়া ও সফিকুল ইসলামের সমর্থকদের মধ্যে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এতে ৮-৯ জন আহত হন এবং ১০-১২টি দোকানপাট ভাঙচুর হয়।
রোববার বিকেলে ওই ঘটনার জের ধরে দুই পক্ষ আবার সংঘর্ষে জড়ায়। এতে আরও ১০-১২ জন আহত হন এবং ২০টি দোকান ও বাড়িঘর ভাঙচুর হয়।
আহতদের মধ্যে পাঁচজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বাজিতপুর ও কিশোরগঞ্জের বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ অভিযোগ করেনি এবং কাউকে আটক করা হয়নি।
দুই পক্ষই একে অপরকে সংঘর্ষের জন্য দায়ী করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় বিএনপির দুই পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষের সময় ৩০টি দোকান ও ঘরবাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে।
শনিবার দুপুর ও রোববার সন্ধ্যায় ভৈরব পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চণ্ডিবের মধ্যপাড়ায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ভৈরব থানার ওসি খন্দকার ফুহাদ রূহানি জানিয়েছেন, পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
শনিবার দুপুরে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ জেলা সভাপতি শরীফুল আলম এক অসুস্থ নেতাকে দেখতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলে বিএনপির নেতাকর্মীরা সেখানে জড়ো হন। এ সময় হাজী আক্তার মিয়া ও সফিকুল ইসলামের সমর্থকদের মধ্যে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এতে ৮-৯ জন আহত হন এবং ১০-১২টি দোকানপাট ভাঙচুর হয়।
রোববার বিকেলে ওই ঘটনার জের ধরে দুই পক্ষ আবার সংঘর্ষে জড়ায়। এতে আরও ১০-১২ জন আহত হন এবং ২০টি দোকান ও বাড়িঘর ভাঙচুর হয়।
আহতদের মধ্যে পাঁচজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বাজিতপুর ও কিশোরগঞ্জের বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ অভিযোগ করেনি এবং কাউকে আটক করা হয়নি।
দুই পক্ষই একে অপরকে সংঘর্ষের জন্য দায়ী করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।