তিনদিনের মাথায় মায়ানমারে আটকে রাখা বাংলাদেশি তিন পণ্যবাহী কার্গো জাহাজ ছেড়ে দিয়েছে আরাকান আর্মি।
সোমবার (২০ জানুয়ারি) টেকনাফ স্থলবন্দরের পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপক সৈয়দ মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, তিনদিন পর মায়ানমার থেকে আসা পণ্যবাহী জাহাজগুলো ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
এর আগে, মায়ানমারের ইয়াঙ্গুন থেকে পণ্যবাহী চারটি কার্গো জাহাজ কক্সবাজার জেলার টেকনাফ স্থল বন্দরের উদ্দেশে আসার পথে আরাকান আর্মি আটক করে তাদের জিম্মি করে রাখে।
গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দুইটি করে পর্যায়ক্রমে চারটি কার্গো আটক করে এ সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠিটি। এরমধ্যে আরাকান আর্মির সমঝোতার ভিত্তিতে ছাড়পত্র নিয়ে গত শনিবার একটি কাঠবাহী কার্গো বন্দরে আসে। তিনদিন পর বাকি তিনটি ছেড়ে দেওয়া হয়।
জানাগেছে, মায়ানমারে যুদ্ধ সংঘাতের মধ্য দিয়ে আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্যের বেশিরভাগ এলাকা দখলে নেয়। এ সংঘাতের কারণে প্রভাব পড়েছে টেকনাফ স্থল বন্দরের সীমান্ত বাণিজ্য। বেশ কিছুদিন ধরে বন্দরের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে।
বিচ্ছিন্নভাবে যেসব পণ্য আমদানি হয় তাও ইয়াঙ্গুন শহর থেকে। এ শহর থেকে আসার পথে নাফ নদীতে প্রবেশ করতে রাখাইন রাজ্যের সীমান্ত হয়ে আসতে হয়।
সম্প্রতি যেসব বোট বা কার্গো বন্দরে আসলে তাদের ছাড়পত্র নিয়ে আসতে হয়। এর পরিপ্রেক্ষিত গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার চারটি পণ্যবাহী কার্গো আটক করে আরাকান আর্মি।
বন্দর কর্তৃপক্ষে সৈয়দ মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন বলেন, কার্গো জাহাজগুলোতে ৫০ হাজার বস্তা শুঁটকি, সুপারি, কফিসহ বিভিন্ন পণ্যের আনুমানিক ৫০ কোটি টাকার মালামাল রয়েছে।
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
তিনদিনের মাথায় মায়ানমারে আটকে রাখা বাংলাদেশি তিন পণ্যবাহী কার্গো জাহাজ ছেড়ে দিয়েছে আরাকান আর্মি।
সোমবার (২০ জানুয়ারি) টেকনাফ স্থলবন্দরের পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপক সৈয়দ মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, তিনদিন পর মায়ানমার থেকে আসা পণ্যবাহী জাহাজগুলো ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
এর আগে, মায়ানমারের ইয়াঙ্গুন থেকে পণ্যবাহী চারটি কার্গো জাহাজ কক্সবাজার জেলার টেকনাফ স্থল বন্দরের উদ্দেশে আসার পথে আরাকান আর্মি আটক করে তাদের জিম্মি করে রাখে।
গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দুইটি করে পর্যায়ক্রমে চারটি কার্গো আটক করে এ সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠিটি। এরমধ্যে আরাকান আর্মির সমঝোতার ভিত্তিতে ছাড়পত্র নিয়ে গত শনিবার একটি কাঠবাহী কার্গো বন্দরে আসে। তিনদিন পর বাকি তিনটি ছেড়ে দেওয়া হয়।
জানাগেছে, মায়ানমারে যুদ্ধ সংঘাতের মধ্য দিয়ে আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্যের বেশিরভাগ এলাকা দখলে নেয়। এ সংঘাতের কারণে প্রভাব পড়েছে টেকনাফ স্থল বন্দরের সীমান্ত বাণিজ্য। বেশ কিছুদিন ধরে বন্দরের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে।
বিচ্ছিন্নভাবে যেসব পণ্য আমদানি হয় তাও ইয়াঙ্গুন শহর থেকে। এ শহর থেকে আসার পথে নাফ নদীতে প্রবেশ করতে রাখাইন রাজ্যের সীমান্ত হয়ে আসতে হয়।
সম্প্রতি যেসব বোট বা কার্গো বন্দরে আসলে তাদের ছাড়পত্র নিয়ে আসতে হয়। এর পরিপ্রেক্ষিত গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার চারটি পণ্যবাহী কার্গো আটক করে আরাকান আর্মি।
বন্দর কর্তৃপক্ষে সৈয়দ মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন বলেন, কার্গো জাহাজগুলোতে ৫০ হাজার বস্তা শুঁটকি, সুপারি, কফিসহ বিভিন্ন পণ্যের আনুমানিক ৫০ কোটি টাকার মালামাল রয়েছে।