মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার সীমানাঘেঁষা মেঘনা নদীতে অবৈধ মাটি-বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে আসামি ধরতে অভিযান পরিচালনা করেছে সদর থানা পুলিশ। এ সময় একাধিক ডাকাতি মামলার আসামি জহির বাহিনীর সঙ্গে পুলিশের গুলি বিনিময় হয়েছে। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন জহিরের সহযোগী মাসুদ।
মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুল আলম অভিযান ও গুলি বিনিময়ের তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ১লা ফেব্রুয়ারি শনিবার বিকেল ৪টার দিকে সদর উপজেলার আধারা ইউনিয়নের কালিরচর এলাকায় সড়ক ও নদীপথে অভিযানে যায় পুলিশের পৃথক দুইটি টিম। এ সময় কালিরচর এলাকায় বাচ্চু মেম্বারের বাড়ির পাশে নদীতে আকস্মিকভাবে জহিরের স্পিডবোটটি পুলিশের স্পিডবোটের মুখোমুখি হয়ে যায়। ওসি জানান, পুলিশের স্পিডবোট লক্ষ্য করে শটগান দিয়ে ৩-৪ রাউন্ড গুলি ছোড়ে জহির। পুলিশও পাল্টা ৪ রাউন্ড গুলি চালায়। এ সময় জহিরের সাথে স্পিডবোটে থাকা একজন গুলিবিদ্ধ হয়। এরপর প্রায় ১২ কিলোমিটার পর্যন্ত জহিরের স্পিডবোটটিকে ধাওয়া করে পুলিশ। জহির পদ্মার শাখা নদী হয়ে হাসাইল এলাকার দিকে চলে গেলে তাকে ধরা যায়নি।
ওসি বলেন, গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিকে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা যায়নি।
এদিকে স্থানীয়দের কাছ থেকে সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন- ডাকাত জহিরের সহযোগী বাংলাবাজার ইউনিয়নের দেওয়ানকান্দি এলাকার মাসুদ শিকদার। ওসি আরও জানান, অভিযানের সময় ৪টি ককটেল, ১ রাউন্ড গুলি, কুড়াল ও স্পিডবোট জব্দ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার শামসুল আলম সরকার বলেন, জহিরকে আমরা যে কোনোভাবেই হোক গ্রেপ্তার করব।
রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার সীমানাঘেঁষা মেঘনা নদীতে অবৈধ মাটি-বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে আসামি ধরতে অভিযান পরিচালনা করেছে সদর থানা পুলিশ। এ সময় একাধিক ডাকাতি মামলার আসামি জহির বাহিনীর সঙ্গে পুলিশের গুলি বিনিময় হয়েছে। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন জহিরের সহযোগী মাসুদ।
মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুল আলম অভিযান ও গুলি বিনিময়ের তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ১লা ফেব্রুয়ারি শনিবার বিকেল ৪টার দিকে সদর উপজেলার আধারা ইউনিয়নের কালিরচর এলাকায় সড়ক ও নদীপথে অভিযানে যায় পুলিশের পৃথক দুইটি টিম। এ সময় কালিরচর এলাকায় বাচ্চু মেম্বারের বাড়ির পাশে নদীতে আকস্মিকভাবে জহিরের স্পিডবোটটি পুলিশের স্পিডবোটের মুখোমুখি হয়ে যায়। ওসি জানান, পুলিশের স্পিডবোট লক্ষ্য করে শটগান দিয়ে ৩-৪ রাউন্ড গুলি ছোড়ে জহির। পুলিশও পাল্টা ৪ রাউন্ড গুলি চালায়। এ সময় জহিরের সাথে স্পিডবোটে থাকা একজন গুলিবিদ্ধ হয়। এরপর প্রায় ১২ কিলোমিটার পর্যন্ত জহিরের স্পিডবোটটিকে ধাওয়া করে পুলিশ। জহির পদ্মার শাখা নদী হয়ে হাসাইল এলাকার দিকে চলে গেলে তাকে ধরা যায়নি।
ওসি বলেন, গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিকে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা যায়নি।
এদিকে স্থানীয়দের কাছ থেকে সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন- ডাকাত জহিরের সহযোগী বাংলাবাজার ইউনিয়নের দেওয়ানকান্দি এলাকার মাসুদ শিকদার। ওসি আরও জানান, অভিযানের সময় ৪টি ককটেল, ১ রাউন্ড গুলি, কুড়াল ও স্পিডবোট জব্দ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার শামসুল আলম সরকার বলেন, জহিরকে আমরা যে কোনোভাবেই হোক গ্রেপ্তার করব।