সারাবছর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে যাত্রীদের জীবনের চরম ঝুঁকি নিয়ে ইঞ্জিনচালিত খোলা ট্রলারে করে চলে যাত্রী পারাপার অব্যাহত রয়েছে। কুয়াশার মধ্যে লঞ্চ ফেরি বন্ধ থাকলেও কোন কিছুর তোয়াক্কা না করে ট্রলারযোগে অবৈধভাবে যাত্রী পারাপার, সময় ২টি ট্রলারসহ ৩ জনকে আটক দৌলতদিয়াঘাট নৌ পুলিশ।
জানা যায়, রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরিঘাট ও মানিকগঞ্জ জলার পাটুরিয়া ফেরিঘাট দুইটি দিয়ে দেশের পশ্চিমবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলো থেকে ঢাকা ও তার আশপাশের জেলার সাথে যোগাযোগের জন্য দৌলতদিয়া ফেরিঘাট একটি বৃহত্তম গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম নৌবন্দর।
অপর দিকে ঢাকা রাজধানী ও তার আশপাশের জেলাগুলোর থেকে দক্ষিণ ও পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলোর সাথে যোগাযোগের জন্য মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ফেরিঘাটও একটি বৃহত্তম গুরুত্বপূর্ণ ব্যস্ততম নৌবন্দর। এই দুইটি ঘাটদিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী সাধারণ পারাপার হয়ে থাকেন।
ঘাট সংশ্লিষ্টরা জানান, বছরের বিভিন্ন দুর্যোগপূর্ণ অবস্থায় লঞ্চ ফেরি বন্ধ থাকলেও দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে দীর্ঘদিন যাবত এক শ্রেণীর ট্রলার মালিকগণ অবৈধভাবে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ট্রলারে যাত্রী পারাপার করে আসছে। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, শুক্রবার রাত ১২টা থেকে ঘনকুয়াশা কারনে বিআইডব্লিউটিসি ও বিআইডব্লিউটিএ কতৃপক্ষ দুর্ঘটনা এড়াতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে সম্পূর্ণভাবে লঞ্চ, ফেরি চলাচল বন্ধ রেখেন। কিন্তু চরম ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় অবৈধভাবে ইঞ্জিনচালিত খোলা ট্রলারে করে যাত্রী পারাপার করছে, পারাপারের যাত্রীদের মধ্যে নারী, শিশুসহ বয়স্করা রয়েছেন।
দৌলতদিয়া নৌপুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এনামুল হক ও এসআই মেহদী হাসান অপূর্ব বলেন, কুয়াশায় ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে যাত্রী পারাপার সর্ম্পূণভাবে নিষেধাজ্ঞা আছে। ঘনকুয়াশার কারণে লঞ্চ ফেরি বন্ধ থাকলেও অবৈধভাবে একশ্রেণীর ট্রলার মালিকগণ যাত্রী পারাপার করছে সংবাদ শুনে ১ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮ থেকে ৯টায় দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে অভিযান পরিচালনা করে দৌলতদিয়া ফেরিঘাট থেকে ২টি ট্রলারসহ ৩ জনকে আটক করা হয়েছে।
আটককৃত আসামিরা হলো, মো. আনু ম-ল, মো. এরশাদ শেখ, ৩ দুলাল শেখ সবার বাড়ি মজিদ শেখের পাড়া, দৌলতদিয়া, গোয়ালন্দঘাট, রাজবাড়ী।
রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সারাবছর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে যাত্রীদের জীবনের চরম ঝুঁকি নিয়ে ইঞ্জিনচালিত খোলা ট্রলারে করে চলে যাত্রী পারাপার অব্যাহত রয়েছে। কুয়াশার মধ্যে লঞ্চ ফেরি বন্ধ থাকলেও কোন কিছুর তোয়াক্কা না করে ট্রলারযোগে অবৈধভাবে যাত্রী পারাপার, সময় ২টি ট্রলারসহ ৩ জনকে আটক দৌলতদিয়াঘাট নৌ পুলিশ।
জানা যায়, রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরিঘাট ও মানিকগঞ্জ জলার পাটুরিয়া ফেরিঘাট দুইটি দিয়ে দেশের পশ্চিমবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলো থেকে ঢাকা ও তার আশপাশের জেলার সাথে যোগাযোগের জন্য দৌলতদিয়া ফেরিঘাট একটি বৃহত্তম গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম নৌবন্দর।
অপর দিকে ঢাকা রাজধানী ও তার আশপাশের জেলাগুলোর থেকে দক্ষিণ ও পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলোর সাথে যোগাযোগের জন্য মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ফেরিঘাটও একটি বৃহত্তম গুরুত্বপূর্ণ ব্যস্ততম নৌবন্দর। এই দুইটি ঘাটদিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী সাধারণ পারাপার হয়ে থাকেন।
ঘাট সংশ্লিষ্টরা জানান, বছরের বিভিন্ন দুর্যোগপূর্ণ অবস্থায় লঞ্চ ফেরি বন্ধ থাকলেও দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে দীর্ঘদিন যাবত এক শ্রেণীর ট্রলার মালিকগণ অবৈধভাবে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ট্রলারে যাত্রী পারাপার করে আসছে। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, শুক্রবার রাত ১২টা থেকে ঘনকুয়াশা কারনে বিআইডব্লিউটিসি ও বিআইডব্লিউটিএ কতৃপক্ষ দুর্ঘটনা এড়াতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে সম্পূর্ণভাবে লঞ্চ, ফেরি চলাচল বন্ধ রেখেন। কিন্তু চরম ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় অবৈধভাবে ইঞ্জিনচালিত খোলা ট্রলারে করে যাত্রী পারাপার করছে, পারাপারের যাত্রীদের মধ্যে নারী, শিশুসহ বয়স্করা রয়েছেন।
দৌলতদিয়া নৌপুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এনামুল হক ও এসআই মেহদী হাসান অপূর্ব বলেন, কুয়াশায় ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে যাত্রী পারাপার সর্ম্পূণভাবে নিষেধাজ্ঞা আছে। ঘনকুয়াশার কারণে লঞ্চ ফেরি বন্ধ থাকলেও অবৈধভাবে একশ্রেণীর ট্রলার মালিকগণ যাত্রী পারাপার করছে সংবাদ শুনে ১ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮ থেকে ৯টায় দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে অভিযান পরিচালনা করে দৌলতদিয়া ফেরিঘাট থেকে ২টি ট্রলারসহ ৩ জনকে আটক করা হয়েছে।
আটককৃত আসামিরা হলো, মো. আনু ম-ল, মো. এরশাদ শেখ, ৩ দুলাল শেখ সবার বাড়ি মজিদ শেখের পাড়া, দৌলতদিয়া, গোয়ালন্দঘাট, রাজবাড়ী।