সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম (শিমুল) এর পরিত্যক্ত জান্নাতি প্যালেসে আবারও আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে শহরের কান্দিভিটুয়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা পুরোনো বাসস্ট্যান্ডে জড়ো হয়ে মিছিল নিয়ে সাবেক এমপির বাড়ির সামনে যান। পরে তারা বাড়িটির গ্যারেজে আগের পোড়ানো একটি গাড়িতে আবার আগুন ধরিয়ে দেন এবং তিনতলা ভবনের বারান্দায়ও আগুন লাগিয়ে দেন।
গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সময় শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর শফিকুল ইসলামের বাড়িটি প্রথমবারের মতো পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর থেকেই বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল এবং শফিকুল ইসলাম আত্মগোপনে আছেন বলে জানা গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই বাড়ির আঙিনায় জাতীয় নাগরিক কমিটির নাটোর জেলা শাখার প্রতিনিধি তৌফিক নিয়াজ বলেন, “এই বাংলায় কোনো স্বৈরাচারের স্থান নেই। স্বৈরাচার ও তাদের দোসরদের ধ্বংস করা হবে। তারা ফিরে আসতে চাইলে প্রতিহত করা হবে। এরই অংশ হিসেবে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের সহযোগী শফিকুল ইসলামের অবৈধভাবে গড়া জান্নাতি প্যালেস উচ্ছেদ করা হচ্ছে।”
নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুর রহমান বলেন, “সাবেক সংসদ সদস্যের বাড়িটি ৫ আগস্ট পোড়ানো হয়েছিল। তখন বাড়ির অবকাঠামো ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট ছিল না। আবার সেখানে আগুন ধরানো হয়েছে বলে জানতে পেরেছি।”
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম (শিমুল) এর পরিত্যক্ত জান্নাতি প্যালেসে আবারও আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে শহরের কান্দিভিটুয়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা পুরোনো বাসস্ট্যান্ডে জড়ো হয়ে মিছিল নিয়ে সাবেক এমপির বাড়ির সামনে যান। পরে তারা বাড়িটির গ্যারেজে আগের পোড়ানো একটি গাড়িতে আবার আগুন ধরিয়ে দেন এবং তিনতলা ভবনের বারান্দায়ও আগুন লাগিয়ে দেন।
গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সময় শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর শফিকুল ইসলামের বাড়িটি প্রথমবারের মতো পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর থেকেই বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল এবং শফিকুল ইসলাম আত্মগোপনে আছেন বলে জানা গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই বাড়ির আঙিনায় জাতীয় নাগরিক কমিটির নাটোর জেলা শাখার প্রতিনিধি তৌফিক নিয়াজ বলেন, “এই বাংলায় কোনো স্বৈরাচারের স্থান নেই। স্বৈরাচার ও তাদের দোসরদের ধ্বংস করা হবে। তারা ফিরে আসতে চাইলে প্রতিহত করা হবে। এরই অংশ হিসেবে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের সহযোগী শফিকুল ইসলামের অবৈধভাবে গড়া জান্নাতি প্যালেস উচ্ছেদ করা হচ্ছে।”
নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুর রহমান বলেন, “সাবেক সংসদ সদস্যের বাড়িটি ৫ আগস্ট পোড়ানো হয়েছিল। তখন বাড়ির অবকাঠামো ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট ছিল না। আবার সেখানে আগুন ধরানো হয়েছে বলে জানতে পেরেছি।”