পাবনার ফরিদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় এস্কেভেটর (ভেকু) দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়ে সেখানে একটি মাদ্রাসার ছাত্রাবাসের সাইনবোর্ড ঝুলিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। শুক্রবার বিকালে এই ঘটনায় স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের সরাসরি অংশগ্রহণের অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগ নেতারা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, বিকালে ফরিদপুর বাজারে ৩০-৩৫ জনের একটি দল শ্লোগান দিতে দিতে এস্কেভেটর নিয়ে হাজির হয়। এরপর তারা দুই তলা বিশিষ্ট আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর শুরু করে। প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় কার্যালয়টি গুঁড়িয়ে দিয়ে সেখানে বনওয়ারীনগর মাদ্রাসার ছাত্রাবাসের একটি সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।
আওয়ামী লীগের অভিযোগ
ফরিদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খলিলুর রহমান সরকার অভিযোগ করে বলেন, “বিএনপির আহ্বায়ক জহুরুল ইসলাম বকু এবং বিএনপি নেতা বনওয়ারীনগর ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানের সরাসরি তত্ত্বাবধানে এ ঘটনা ঘটেছে। আমাদের কার্যালয় বৈধ জায়গায় নির্মিত। কিন্তু তারা সন্ত্রাসী কায়দায় আক্রমণ চালিয়ে কার্যালয়টি ভেঙে ফেলেছে। নেতাকর্মীরা পুলিশের সহায়তা চাইলেও কোনো সহযোগিতা পায়নি।”
বিএনপির অবস্থান
অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক জহুরুল ইসলাম বকু বলেন, “এটি ছাত্রদল, শিবির ও স্থানীয় সমন্বয়কারীদের কাজ। আমরা এর সঙ্গে জড়িত নই। কিছুটা ভাঙার পর ভাঙচুর থামানো হয়েছে। অন্য একটি স্থানে ভাঙচুরের পরিকল্পনা হয়েছিল, সেটিও আমরা বন্ধ করেছি।”
এ বিষয়ে ফরিদপুর থানার ওসি বলেন, “আওয়ামী লীগ কার্যালয় ভাঙচুরের বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। এ বিষয়ে কোনো কিছু জানি না। মিটিংয়ে আছি, পরে কথা হবে।”
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
পাবনার ফরিদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় এস্কেভেটর (ভেকু) দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়ে সেখানে একটি মাদ্রাসার ছাত্রাবাসের সাইনবোর্ড ঝুলিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। শুক্রবার বিকালে এই ঘটনায় স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের সরাসরি অংশগ্রহণের অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগ নেতারা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, বিকালে ফরিদপুর বাজারে ৩০-৩৫ জনের একটি দল শ্লোগান দিতে দিতে এস্কেভেটর নিয়ে হাজির হয়। এরপর তারা দুই তলা বিশিষ্ট আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর শুরু করে। প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় কার্যালয়টি গুঁড়িয়ে দিয়ে সেখানে বনওয়ারীনগর মাদ্রাসার ছাত্রাবাসের একটি সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।
আওয়ামী লীগের অভিযোগ
ফরিদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খলিলুর রহমান সরকার অভিযোগ করে বলেন, “বিএনপির আহ্বায়ক জহুরুল ইসলাম বকু এবং বিএনপি নেতা বনওয়ারীনগর ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানের সরাসরি তত্ত্বাবধানে এ ঘটনা ঘটেছে। আমাদের কার্যালয় বৈধ জায়গায় নির্মিত। কিন্তু তারা সন্ত্রাসী কায়দায় আক্রমণ চালিয়ে কার্যালয়টি ভেঙে ফেলেছে। নেতাকর্মীরা পুলিশের সহায়তা চাইলেও কোনো সহযোগিতা পায়নি।”
বিএনপির অবস্থান
অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক জহুরুল ইসলাম বকু বলেন, “এটি ছাত্রদল, শিবির ও স্থানীয় সমন্বয়কারীদের কাজ। আমরা এর সঙ্গে জড়িত নই। কিছুটা ভাঙার পর ভাঙচুর থামানো হয়েছে। অন্য একটি স্থানে ভাঙচুরের পরিকল্পনা হয়েছিল, সেটিও আমরা বন্ধ করেছি।”
এ বিষয়ে ফরিদপুর থানার ওসি বলেন, “আওয়ামী লীগ কার্যালয় ভাঙচুরের বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। এ বিষয়ে কোনো কিছু জানি না। মিটিংয়ে আছি, পরে কথা হবে।”