সাভারে মরা মুরগি বিক্রির দায়ে আমির এন্টারপ্রাইজ নামে একটি মুরগির দোকানে অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় ৭০ পিস মরা মুরগি উদ্ধার ও বিক্রি’র দায়ে দোকানীকে এক মাসের জেল ও এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার ৮ ফেব্রুয়ারি সকালে সাভারের গেন্ডা বাসস্ট্যান্ডে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু বক্কর সিদ্দিকের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, সাভারের গেন্ডা বাসস্ট্যান্ডে র্দীঘ দিন যাবত আমিন এন্টারপ্রাইজের মালিক জাহাঙ্গীর আলম এই প্রতিষ্ঠানে মুরগি’র ব্যবসা করে আসছে। তিনি এখানে জীবিত মুরগি বিক্রির পাশাপাশি মরা মুরগি কেটে পিস করেও বিক্রি করতেন বলে জানা যায়। এছাড়া ওই দোকানে বস্তায় ৭০ পিস মরা মুরগি উদ্ধার করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে দোকানের ম্যানেজার বাবু নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে মরা মুরগি বিক্রির কথা স্বীকার করেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, মরা মুরগি বিক্রির অভিযোগের ভিত্তিতে ওই দোকানে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। পরে ফুড ইন্সপেক্টর পরীক্ষা করার মাধ্যমে মরা মুরগি সত্যতা পায়। পরে দোকানের কর্মীরা মরা মুরগি বিক্রির বিষয়টি স্বীকার করেছে। পরে তাদের এক মাসের জেল ও এক লাখ টাকা আর্থিক জরিমানা করা হয়েছে বলে জানান নির্বাহী কর্মকর্তা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সাভারে মরা মুরগি বিক্রির দায়ে আমির এন্টারপ্রাইজ নামে একটি মুরগির দোকানে অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় ৭০ পিস মরা মুরগি উদ্ধার ও বিক্রি’র দায়ে দোকানীকে এক মাসের জেল ও এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার ৮ ফেব্রুয়ারি সকালে সাভারের গেন্ডা বাসস্ট্যান্ডে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু বক্কর সিদ্দিকের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, সাভারের গেন্ডা বাসস্ট্যান্ডে র্দীঘ দিন যাবত আমিন এন্টারপ্রাইজের মালিক জাহাঙ্গীর আলম এই প্রতিষ্ঠানে মুরগি’র ব্যবসা করে আসছে। তিনি এখানে জীবিত মুরগি বিক্রির পাশাপাশি মরা মুরগি কেটে পিস করেও বিক্রি করতেন বলে জানা যায়। এছাড়া ওই দোকানে বস্তায় ৭০ পিস মরা মুরগি উদ্ধার করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে দোকানের ম্যানেজার বাবু নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে মরা মুরগি বিক্রির কথা স্বীকার করেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, মরা মুরগি বিক্রির অভিযোগের ভিত্তিতে ওই দোকানে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। পরে ফুড ইন্সপেক্টর পরীক্ষা করার মাধ্যমে মরা মুরগি সত্যতা পায়। পরে দোকানের কর্মীরা মরা মুরগি বিক্রির বিষয়টি স্বীকার করেছে। পরে তাদের এক মাসের জেল ও এক লাখ টাকা আর্থিক জরিমানা করা হয়েছে বলে জানান নির্বাহী কর্মকর্তা।