গঙ্গাচড়া (রংপুর) : তুলার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস -সংবাদ
রংপুর নগরীর বুড়িহাট বাজারে হবিবার রহমান হবি (৭৫) এর তুলার কারখানাসহ ৪টি ওষুধের দোকানে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার বিকেল ৪টায় এ ঘটনা ঘটে। এতে করে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করছে স্থানীয়রা। তবে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তুলার কারখানার পাশে একটি ৪ তলা ভবনের ছাদ ঢালাইয়ের কাজ চলছিল সেখানে ক্রাং এর মাধ্যমে নিচ থেকে নির্মাণসামগ্রী ছাদে তোলার সময় পাশে থাকা বিদ্যুতের তারের সঙ্গে ক্রাংটি বেঁধে গেলে সেখান থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে এরপর পাশে থাকা তুলার কারখানাটিতে আগুন লেগে যায়।
বুড়িরহাট বাজারে হোমিও চিকিৎসক আবদুল হাকিম বলেন, আমরা দেখতেছি একটি বালুর ট্রাক থেকে ক্রাং দিয়ে ছাদের উপরে বালু তোলা হচ্ছে এমন সময় ক্রাংটি পাশে থাকা বিদ্যুতের তারের সঙ্গে যায় তাৎক্ষণিক সেখানে আগুন লেগে যায়। সঙ্গে সঙ্গে পাশের তুলার কারখানাটি থেকে বিকট শব্দ হয়ে ধোয়া উঠা শুরু হয় এবং সেখান থেকে আগুন দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। আমরা উপায় না পেয়ে ফায়ার সার্ভিসকে ফোন দেই। এরপর ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিট চলে আসে প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
কারখানা মালিকের ছেলে মাসুদ বলেন, কারখানাটিতে প্রায় সব মিলে ৪০ লাখ টাকার মালামাল ছিল। সব কিছু পুড়ে গেছে ভাই। আমরা এসে দেখি ফায়ার সার্ভিস এর লোকজন আগুন নিভাচ্ছে। এখন শুধু ছাই ছাড়া আর কিছুই দেখতেছি না।
গঙ্গাচড়া ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার আরিফুল ইসলাম বলেন, আমরা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করি এবং আগুনের ধরন দেখে পাশে রংপুর সদরের ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতা চাই। তারাও দ্রুত সেখানে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে, এরপর প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টা আমরা আগুন নিভাতে সক্ষম হই। তবে আগুন কিভাবে লাগলো এবং কতো টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা এখন তদন্ত ছাড়া বলা যাচ্ছে না।
রংপুর মেট্রোপলিটন পশুরাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাজান বলেন, আমরা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছাই। যেন অগ্নিকাণ্ড এলাকা থেকে কোন কিছু কেউ নিয়ে যেতে না পারে।
গঙ্গাচড়া (রংপুর) : তুলার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস -সংবাদ
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
রংপুর নগরীর বুড়িহাট বাজারে হবিবার রহমান হবি (৭৫) এর তুলার কারখানাসহ ৪টি ওষুধের দোকানে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার বিকেল ৪টায় এ ঘটনা ঘটে। এতে করে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করছে স্থানীয়রা। তবে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তুলার কারখানার পাশে একটি ৪ তলা ভবনের ছাদ ঢালাইয়ের কাজ চলছিল সেখানে ক্রাং এর মাধ্যমে নিচ থেকে নির্মাণসামগ্রী ছাদে তোলার সময় পাশে থাকা বিদ্যুতের তারের সঙ্গে ক্রাংটি বেঁধে গেলে সেখান থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে এরপর পাশে থাকা তুলার কারখানাটিতে আগুন লেগে যায়।
বুড়িরহাট বাজারে হোমিও চিকিৎসক আবদুল হাকিম বলেন, আমরা দেখতেছি একটি বালুর ট্রাক থেকে ক্রাং দিয়ে ছাদের উপরে বালু তোলা হচ্ছে এমন সময় ক্রাংটি পাশে থাকা বিদ্যুতের তারের সঙ্গে যায় তাৎক্ষণিক সেখানে আগুন লেগে যায়। সঙ্গে সঙ্গে পাশের তুলার কারখানাটি থেকে বিকট শব্দ হয়ে ধোয়া উঠা শুরু হয় এবং সেখান থেকে আগুন দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। আমরা উপায় না পেয়ে ফায়ার সার্ভিসকে ফোন দেই। এরপর ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিট চলে আসে প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
কারখানা মালিকের ছেলে মাসুদ বলেন, কারখানাটিতে প্রায় সব মিলে ৪০ লাখ টাকার মালামাল ছিল। সব কিছু পুড়ে গেছে ভাই। আমরা এসে দেখি ফায়ার সার্ভিস এর লোকজন আগুন নিভাচ্ছে। এখন শুধু ছাই ছাড়া আর কিছুই দেখতেছি না।
গঙ্গাচড়া ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার আরিফুল ইসলাম বলেন, আমরা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করি এবং আগুনের ধরন দেখে পাশে রংপুর সদরের ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতা চাই। তারাও দ্রুত সেখানে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে, এরপর প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টা আমরা আগুন নিভাতে সক্ষম হই। তবে আগুন কিভাবে লাগলো এবং কতো টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা এখন তদন্ত ছাড়া বলা যাচ্ছে না।
রংপুর মেট্রোপলিটন পশুরাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাজান বলেন, আমরা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছাই। যেন অগ্নিকাণ্ড এলাকা থেকে কোন কিছু কেউ নিয়ে যেতে না পারে।