সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে জমি থেকে কৃষকের সরিষা তুলে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষদের বিরুদ্ধে।
শনিবার রাতে উপজেলার পাঙ্গাসী ইউনিয়নের বেংনাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ঐ এলাকার বেশ কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ভুক্তভোগী আব্দুল মোমিন দুলাল।
ভুক্তভোগী আব্দুল মোমিন দুলাল জানায়, প্রতিপক্ষের সাথে আমার ও আমার পরিবারের লোকজনের দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধসহ মামলা মোকদ্দমা চলে আসছে। আমি আমার সম্পত্তিতে চলতি মৌসুমে সরিষা লাগিয়ে ছিলাম। উক্ত সরিষা কয়েক দিনের মধ্যে উত্তোলন করার কথা ছিল। কিন্তুু এরই মধ্যে প্রতিপক্ষ সহ অজ্ঞাতনামা আরো কয়েকজন ব্যক্তি রাতের আঁধারে জমি থেকে সরিষা গুলো কেটে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা কালে সংবাদ পেয় ধাওয়া দিলে প্রতিপক্ষরা কিছু সরিষা রেখে পালিয়ে যায়।
তিনি আরো জানান, ইতিপূর্ব থেকেই প্রতিপক্ষদের সাথে আমার জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি তাদের নামজারি বাতিল করে আমাদের পক্ষে রায় দিলে আমরা জমিতে চাষাবাদ শুরু করি। কিন্তু প্রতিবার ফসল ঘরে তোলার আগ মুহূর্তেই তারা রাতের আধারে ফসল নষ্টসহ তা লুট করার চেষ্টা করে। এ ঘটনায় এর আগে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলাম। কিন্তু কোন প্রতিকার পাইনি।
রায়গঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আসাদুর রহমান আসাদ বলেন, এ বিষয়ে কোন লিখত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে জমি থেকে কৃষকের সরিষা তুলে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষদের বিরুদ্ধে।
শনিবার রাতে উপজেলার পাঙ্গাসী ইউনিয়নের বেংনাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ঐ এলাকার বেশ কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ভুক্তভোগী আব্দুল মোমিন দুলাল।
ভুক্তভোগী আব্দুল মোমিন দুলাল জানায়, প্রতিপক্ষের সাথে আমার ও আমার পরিবারের লোকজনের দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধসহ মামলা মোকদ্দমা চলে আসছে। আমি আমার সম্পত্তিতে চলতি মৌসুমে সরিষা লাগিয়ে ছিলাম। উক্ত সরিষা কয়েক দিনের মধ্যে উত্তোলন করার কথা ছিল। কিন্তুু এরই মধ্যে প্রতিপক্ষ সহ অজ্ঞাতনামা আরো কয়েকজন ব্যক্তি রাতের আঁধারে জমি থেকে সরিষা গুলো কেটে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা কালে সংবাদ পেয় ধাওয়া দিলে প্রতিপক্ষরা কিছু সরিষা রেখে পালিয়ে যায়।
তিনি আরো জানান, ইতিপূর্ব থেকেই প্রতিপক্ষদের সাথে আমার জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি তাদের নামজারি বাতিল করে আমাদের পক্ষে রায় দিলে আমরা জমিতে চাষাবাদ শুরু করি। কিন্তু প্রতিবার ফসল ঘরে তোলার আগ মুহূর্তেই তারা রাতের আধারে ফসল নষ্টসহ তা লুট করার চেষ্টা করে। এ ঘটনায় এর আগে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলাম। কিন্তু কোন প্রতিকার পাইনি।
রায়গঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আসাদুর রহমান আসাদ বলেন, এ বিষয়ে কোন লিখত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।