নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। অভিযানে বেশকিছু অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ দুইজনকে আটক করা হয়েছে, পাশাপাশি অন্য ঘটনায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
হাতিয়া থানার ওসি এ কে এম আজমল হুদা জানান, সোমবার গভীর রাতে উপজেলার চরকিং ইউনিয়নের কাওসার মিয়ার ব্রিকফিল্ড এলাকায় এ গোলাগুলি হয়। আটকরা হলেন- ইমাম হোসেন (৫০) ও নবীর উদ্দিন (৫০)। তাদের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, তিনটি দেশীয় বন্দুক, ২০টি হাতবোমা, আটটি কার্তুজ, দুটি ডেগার, তিনটি কিরিচ ও একটি তলোয়ার উদ্ধার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে হাতিয়া থানার প্রধান ফটকে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে নৌবাহিনীর হাতিয়া কন্টিজেন্টের প্রধান কমান্ডার আফসার আহমেদ বলেন, “গত তিন দিন ধরে নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড ও পুলিশের যৌথ বাহিনী হাতিয়ার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। দ্বীপটিকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে এ অভিযান চলবে।”
ওসি আজমল হুদা জানান, অভিযানের সময় সন্ত্রাসীরা যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে হাতবোমা বিস্ফোরণ ঘটায়। জবাবে বাহিনীর সদস্যরা ২৪ রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে। এতে ৮-১০ জন পালিয়ে গেলেও দুইজনকে আটক করা হয়।
আটকদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে মামলা হয়েছে এবং মঙ্গলবার বিকেলে তাদের আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া, একই রাতে ফখরুল ইসলাম টিপু নামে আরও একজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানান ওসি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। অভিযানে বেশকিছু অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ দুইজনকে আটক করা হয়েছে, পাশাপাশি অন্য ঘটনায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
হাতিয়া থানার ওসি এ কে এম আজমল হুদা জানান, সোমবার গভীর রাতে উপজেলার চরকিং ইউনিয়নের কাওসার মিয়ার ব্রিকফিল্ড এলাকায় এ গোলাগুলি হয়। আটকরা হলেন- ইমাম হোসেন (৫০) ও নবীর উদ্দিন (৫০)। তাদের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, তিনটি দেশীয় বন্দুক, ২০টি হাতবোমা, আটটি কার্তুজ, দুটি ডেগার, তিনটি কিরিচ ও একটি তলোয়ার উদ্ধার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে হাতিয়া থানার প্রধান ফটকে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে নৌবাহিনীর হাতিয়া কন্টিজেন্টের প্রধান কমান্ডার আফসার আহমেদ বলেন, “গত তিন দিন ধরে নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড ও পুলিশের যৌথ বাহিনী হাতিয়ার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। দ্বীপটিকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে এ অভিযান চলবে।”
ওসি আজমল হুদা জানান, অভিযানের সময় সন্ত্রাসীরা যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে হাতবোমা বিস্ফোরণ ঘটায়। জবাবে বাহিনীর সদস্যরা ২৪ রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে। এতে ৮-১০ জন পালিয়ে গেলেও দুইজনকে আটক করা হয়।
আটকদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে মামলা হয়েছে এবং মঙ্গলবার বিকেলে তাদের আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া, একই রাতে ফখরুল ইসলাম টিপু নামে আরও একজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানান ওসি।