টঙ্গীর তুরাগ তীরে মাওলানা সাদপন্থিদের ইজতেমা চলাকালে যানবাহন চলাচল বন্ধ হবে না বলে জানিয়েছে গাজীপুর মহানগর পুলিশ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে স্থাপন করা নিয়ন্ত্রণ কক্ষে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার নাজমুল করিম খান।
এদিন বাদ আসর আমবয়ানের মধ্য দিয়ে তিন দিনব্যাপী ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব শুরু হয়েছে। রোববার আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে এ পর্বের শেষ হবে।
এর আগে ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি এবং ৩ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দুই ধাপে ইজতেমা পরিচালনা করে মাওলানা জুবায়েরপন্থিরা।
ইজতেমায় আগতদের নিরাপত্তা ও চলাচলের সুবিধার্থে অন্যান্য বছরের মত প্রথম ধাপে ইজতেমার সময় যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করেছিল মহানগর পুলিশ। এ সময় অনেক সড়ক-মহাসড়কে গাড়ি চলাচল বন্ধ ছিল। কোথাও কোথাও বিকল্প পথ ব্যবহার করতে হয়েছে পরিবহন চালকদের।
এ প্রেক্ষাপটে গাজীপুরের পুলিশ কমিশনার নাজমুল করিম বলেন, “এবারের ইজতেমায় আমরা সারাক্ষণই যানবাহন চলাচল চালু রাখতে চাই। বিআরটি লাইনে তো অবশ্যই যান চলাচল থাকবে; নীচ দিয়েও যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।
“রাস্তায় কোনো লোক দাঁড়াবে না। যদি যানও চলতে থাকে, লোকও চলতে থাকে রাস্তায় কখনো যানজট হওয়ার সম্ভবনা থাকে না। ইজতেমা মাঠে যারা সিকিউরিটি/স্বেচ্ছাসেবক আছে তাদেরকেও অনুরোধ রাখব, রাস্তায় যখন মানুষ আসবে তারা হাঁটতে থাকবে অথবা চলতে থাকবে। কেউ দাঁড়াবে না, বসবে না।”
ইজতেমায় অংশ নিতে যারা গাড়ি নিয়ে আসবে তাদের গাড়ি চারটি স্থানে রাখার অনুরোধ জানিয়েছেন কমিশনার। সেগুলো হচ্ছে- ডেসটিনি মাঠ, টিঅ্যান্ডটি মাঠ, পুবাইল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ এবং ভাওয়াল বদলে আলম কলেজ মাঠ।
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
টঙ্গীর তুরাগ তীরে মাওলানা সাদপন্থিদের ইজতেমা চলাকালে যানবাহন চলাচল বন্ধ হবে না বলে জানিয়েছে গাজীপুর মহানগর পুলিশ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে স্থাপন করা নিয়ন্ত্রণ কক্ষে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার নাজমুল করিম খান।
এদিন বাদ আসর আমবয়ানের মধ্য দিয়ে তিন দিনব্যাপী ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব শুরু হয়েছে। রোববার আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে এ পর্বের শেষ হবে।
এর আগে ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি এবং ৩ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দুই ধাপে ইজতেমা পরিচালনা করে মাওলানা জুবায়েরপন্থিরা।
ইজতেমায় আগতদের নিরাপত্তা ও চলাচলের সুবিধার্থে অন্যান্য বছরের মত প্রথম ধাপে ইজতেমার সময় যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করেছিল মহানগর পুলিশ। এ সময় অনেক সড়ক-মহাসড়কে গাড়ি চলাচল বন্ধ ছিল। কোথাও কোথাও বিকল্প পথ ব্যবহার করতে হয়েছে পরিবহন চালকদের।
এ প্রেক্ষাপটে গাজীপুরের পুলিশ কমিশনার নাজমুল করিম বলেন, “এবারের ইজতেমায় আমরা সারাক্ষণই যানবাহন চলাচল চালু রাখতে চাই। বিআরটি লাইনে তো অবশ্যই যান চলাচল থাকবে; নীচ দিয়েও যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।
“রাস্তায় কোনো লোক দাঁড়াবে না। যদি যানও চলতে থাকে, লোকও চলতে থাকে রাস্তায় কখনো যানজট হওয়ার সম্ভবনা থাকে না। ইজতেমা মাঠে যারা সিকিউরিটি/স্বেচ্ছাসেবক আছে তাদেরকেও অনুরোধ রাখব, রাস্তায় যখন মানুষ আসবে তারা হাঁটতে থাকবে অথবা চলতে থাকবে। কেউ দাঁড়াবে না, বসবে না।”
ইজতেমায় অংশ নিতে যারা গাড়ি নিয়ে আসবে তাদের গাড়ি চারটি স্থানে রাখার অনুরোধ জানিয়েছেন কমিশনার। সেগুলো হচ্ছে- ডেসটিনি মাঠ, টিঅ্যান্ডটি মাঠ, পুবাইল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ এবং ভাওয়াল বদলে আলম কলেজ মাঠ।