alt

পলাশবাড়ীতে ৫ গ্রামের মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের সাঁকোতে চলাচল

প্রতিনিধি, গাইবান্ধা : রোববার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

গাইবান্ধা : করতোয়া নদীর অলিরঘাট পারাপারে ৫ গ্রামের মানুষের একমাত্র ভরসা একটি বাঁশের সাঁকো -সংবাদ

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের গণকপাড়া গ্রামের সীমানা ঘেঁষে বয়ে যাওয়া করতোয়া নদীর অলিরঘাট পারাপারে ৫টি গ্রামের মানুষের একমাত্র ভরসা ঝুঁকিপূর্ণ একটি বাঁশের সাঁকো। একটি সেতুর অভাবে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের ভোগান্তির যেন কমতি নেই। স্বাধীনতা পূর্ববর্তীকাল হতে এই চরম ভোগান্তির মধ্য দিয়ে ৫ গ্রামের মানুষের জীবন যাপন করে চলছে।

সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলার কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের পশ্চিমের সীমানা ঘেঁষে যাওয়া প্রায় ৬০ বছরের পুরোনো গনকপাড়া গ্রামে সীমানায় করতোয়া নদীর অলিরঘাট। নদী হতে ঘাটের কিনারা অনেক উঁচু হওয়ায় নদী পারাপারে রিক্সা-ভ্যান, সাইকেল-মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য যানবাহন চলাচল করতে পারে না। এই কারণে উপজেলার কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের গনকপাড়া, জাফর, মুংলিশপুর, পালপাড়া, শীলপাড়া এবং জাইতর গ্রামের মানুষজন এপার থেকে ওপারে চলাচলের জন্য শুকনা মৌসুমে বাঁশের সাঁকো আর বর্ষা মৌসুমে নৌকা ছাড়া ব্যবহার করেন। নদীর পানি শুকিয়ে গেলে চলাচলের জন্য স্থানীয় গ্রামবাসীর উদ্যোগে বাঁশের সাকো তৈরি করা হয়। নদীতে পানি বেড়ে গেলে পারাপারের জন্য নৌকার ব্যবস্থাও থাকে না। তখন ওই এলাকার মানুষের ভোগান্তি যেন আরো বেড়ে যায়। প্রতিদিন যাতায়াত করা স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী এবং এনজিওকর্মীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ এই অলিরঘাট দিয়ে চলাচল করে থাকেন। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়তে হয় পণ্য আনা-নেয়ার ক্ষেত্রে।

জনপ্রতিনিধিদের প্রতিশ্রুতির পরও বছরের পর বছর পেরিয়ে গেলেও আজও একটি সেতু নির্মাণ করা হয়নি। এই ভোগান্তি যেন পথচারীদের নিত্য-দিনের সঙ্গী। অলিরঘাট পেড়িয়ে পাশ্ববর্তী দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাটের দুরুত্ব ২ কিলোমিটার। যাতায়াতের বিকল্প ২ কিলোমিটার রাস্তা ব্যবহারের স্থলে পথচারীদের ঘুরতে হয় অন্তত ৮ কিলোমিটার রাস্তা। তাই এই ঘাট দিয়ে প্রতিনিয়ত অসংখ্য শিক্ষার্থী এবং কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হয়। পথচারীরা এই ঘাট পার হয়ে বৃহত্তর হাট-বাজারগুলোতে যাতায়াত করে থাকেন। সাধারণ মানুষের দাবি এই গুরুত্বপুর্ণ স্থানে একটি সেতু নির্মাণ করা হোক।

গ্রামবাসী জানান, আশপাশের গ্রামের মানুষও এই ঘাট দিয়ে পারাপার হন। বিশেষ করে আমাদের গ্রামের বেশির ভাগ মানুষ পার্শ্ববর্তী ঘোড়াঘাট ব্যবসা-বাণিজ্য এবং হাট-বাজার করেন। তারা অন্য ঘাট দিয়ে পার হয়ে গিয়ে দুপুরে বাড়িতে যখন আসে। তখন নদীর ওই পারে যানবাহন ও সাইকেল রেখে আসতে হয়। শুকনা মৌসুমে বাঁশের সাঁকো আর বর্ষা মৌসুমে পারাপারের কোন ব্যবস্থা না থাকায় বিভিন্ন সমস্যা পোহাতে হয়। এখানে একটি সেতু নির্মাণ করা খুবই দরকার। উপজেলার সচেতন মহলের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে উক্ত এলাকার মানুষের পারাপারে জন্য একটি সেতু নির্মাণ করার দাবি জানিয়ে আসছেন তারা। সেতুটি নির্মাণ করা হলে সবার অনেক উপকার হবে। তখন আর কারো সমস্যায় ভুগতে হবে না। মানুষের যাওয়া আসা অনেক সহজ হবে। ৫টি গ্রামের মানুষের দীর্ঘদিনের ভোগান্তিও কমে আসবে। গনকপাড়া গ্রামের শাহ আলম জানান, ব্রিজের কারণে সন্তানদের পড়া লেখা কমে গেছে। এছাড়াও এই গ্রামের ছেলে মেয়েদের ভালো পরিবারে বিয়ে সাধিও হচ্ছে না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পলাশবাড়ী উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী তপন চক্রবর্তী জানান, আমি পলামবাড়ী উপজেলায় নতুন যোগদান করলেও এর আগে আমি গাইবান্ধা জেলা অফিসে ছিলাম। আমার জানামতে, এই জেলায় অনেকগুলো সেতু নির্মাণের আবেদন পাঠানো হয়েছে। উক্ত স্থানের বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়ে জেনে সেখানে একটি সেতু নির্মাণ করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

পলাশবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মো. আল-ইয়াসা রহমান তাপাদার জানান, ওই স্থানে একটি সেতু নির্মাণ করা জনগুরুত্বপূর্ণ হলে জায়গাটি পরিদর্শন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সেখানে একটি সেতু নির্মাণ করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নিকট প্রয়োজনীয় আবেদন জানানো হবে।

পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, উপসর্গ নিয়ে দু’জনের মৃত্যু

ছবি

পটুয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ জনের মৃত্যু, আহত ১

ছবি

টাঙ্গাইলের মগড়ায় বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

ছবি

ভাঙ্গার কুমার নদে কিশোর-তরুণদের অস্ত্র প্রদর্শনের মহড়া

ছবি

জয়পুরহাটে ৭ ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার

ছবি

কালীগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

ছবি

কুড়িগ্রামে কৃষক সংলাপ অনুষ্ঠিত

ছবি

রংপুর বিভাগের গুণী প্রধান শিক্ষক উলিপুরের মাহবুবার রহমান

ছবি

কোটি টাকার স্বর্ণবারসহ পাচারকারী আটক

ছবি

থানচিতে নির্মাণের দুই বছরেই সড়ক মৃত্যুফাঁদ!

ছবি

খুড়ে রাখা সড়কে হাঁটু পানি ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ

ছবি

রুমায় সরকারি জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ

ছবি

রায়গঞ্জে পাখির তাড়াতে ধান খেতে নেট ব্যবহার

ছবি

কুষ্টিয়ায় দুর্গাপূজায় বেড়েছে ২২টি পূজা মন্ডপ

ছবি

যশোরের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক শার্শার খাদিজা খাতুন

ছবি

রিয়াদ হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

ছবি

পার্বতীপুর-রাজশাহী রুটে ২২ মাস ধরে বন্ধ উত্তরা এ´প্রেস ট্রেন

ছবি

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

ছবি

বরুড়ায় আখের ভাল ফলনে চাষী ও বিক্রেতা উভয়েই খুশি

ছবি

মোল্লাহাটে গৃহবধূর আত্মহত্যা

ছবি

জাল সনদে ১২ বছর চাকরি, বেরোবির ইরিনা নাহার বরখাস্ত

ছবি

৫০ হাজার শিশুরা পাচ্ছেন বিনামূল্যে টাইফয়েড প্রতিরোধ টিকা

ছবি

ধ্বংসের পথে শরৎচন্দ্রের স্মৃতিবিজড়িত কাশিপুর জমিদার বাড়ি

ছবি

দুমকিতে ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের সাঁকো ভোগান্তিতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা

ছবি

দশমিনায় মাচায় লাউ আবাদ বাড়ছে

ছবি

মোরেলগঞ্জে সরকারি ভাতা বঞ্চিত হানিফের সংসার চলে বিলের শাপলায়

ছবি

চট্টগ্রামে ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পরোয়ানা

ছবি

মহাদেবপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে চারা বিতরণ

ছবি

আলোচনা সভায় বক্তারা রোহিঙ্গা সংকটকে বৈশ্বিক সমস্যা হিসেবে দেখা উচিত

ছবি

চুয়াডাঙ্গায় ছাদ থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

ছবি

চাঁদপুর শহরের খেলার মাঠসমূহ খেলাধুলার উপযোগী করার দাবি

ছবি

সস কারখানার মালিককে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

ছবি

পূর্বাচল এলাকায় পরিবহনে হিজড়াদের চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ১২

ছবি

আমার জীবন আমার স্বপ্ন উদযাপন

ছবি

১০ টাকা কেজি ইলিশ বিক্রি, জনতার চাপে পালালেন সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী

ছবি

লড়াই ষাঁড়ের আঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

tab

পলাশবাড়ীতে ৫ গ্রামের মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের সাঁকোতে চলাচল

প্রতিনিধি, গাইবান্ধা

গাইবান্ধা : করতোয়া নদীর অলিরঘাট পারাপারে ৫ গ্রামের মানুষের একমাত্র ভরসা একটি বাঁশের সাঁকো -সংবাদ

রোববার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের গণকপাড়া গ্রামের সীমানা ঘেঁষে বয়ে যাওয়া করতোয়া নদীর অলিরঘাট পারাপারে ৫টি গ্রামের মানুষের একমাত্র ভরসা ঝুঁকিপূর্ণ একটি বাঁশের সাঁকো। একটি সেতুর অভাবে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের ভোগান্তির যেন কমতি নেই। স্বাধীনতা পূর্ববর্তীকাল হতে এই চরম ভোগান্তির মধ্য দিয়ে ৫ গ্রামের মানুষের জীবন যাপন করে চলছে।

সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলার কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের পশ্চিমের সীমানা ঘেঁষে যাওয়া প্রায় ৬০ বছরের পুরোনো গনকপাড়া গ্রামে সীমানায় করতোয়া নদীর অলিরঘাট। নদী হতে ঘাটের কিনারা অনেক উঁচু হওয়ায় নদী পারাপারে রিক্সা-ভ্যান, সাইকেল-মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য যানবাহন চলাচল করতে পারে না। এই কারণে উপজেলার কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের গনকপাড়া, জাফর, মুংলিশপুর, পালপাড়া, শীলপাড়া এবং জাইতর গ্রামের মানুষজন এপার থেকে ওপারে চলাচলের জন্য শুকনা মৌসুমে বাঁশের সাঁকো আর বর্ষা মৌসুমে নৌকা ছাড়া ব্যবহার করেন। নদীর পানি শুকিয়ে গেলে চলাচলের জন্য স্থানীয় গ্রামবাসীর উদ্যোগে বাঁশের সাকো তৈরি করা হয়। নদীতে পানি বেড়ে গেলে পারাপারের জন্য নৌকার ব্যবস্থাও থাকে না। তখন ওই এলাকার মানুষের ভোগান্তি যেন আরো বেড়ে যায়। প্রতিদিন যাতায়াত করা স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী এবং এনজিওকর্মীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ এই অলিরঘাট দিয়ে চলাচল করে থাকেন। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়তে হয় পণ্য আনা-নেয়ার ক্ষেত্রে।

জনপ্রতিনিধিদের প্রতিশ্রুতির পরও বছরের পর বছর পেরিয়ে গেলেও আজও একটি সেতু নির্মাণ করা হয়নি। এই ভোগান্তি যেন পথচারীদের নিত্য-দিনের সঙ্গী। অলিরঘাট পেড়িয়ে পাশ্ববর্তী দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাটের দুরুত্ব ২ কিলোমিটার। যাতায়াতের বিকল্প ২ কিলোমিটার রাস্তা ব্যবহারের স্থলে পথচারীদের ঘুরতে হয় অন্তত ৮ কিলোমিটার রাস্তা। তাই এই ঘাট দিয়ে প্রতিনিয়ত অসংখ্য শিক্ষার্থী এবং কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হয়। পথচারীরা এই ঘাট পার হয়ে বৃহত্তর হাট-বাজারগুলোতে যাতায়াত করে থাকেন। সাধারণ মানুষের দাবি এই গুরুত্বপুর্ণ স্থানে একটি সেতু নির্মাণ করা হোক।

গ্রামবাসী জানান, আশপাশের গ্রামের মানুষও এই ঘাট দিয়ে পারাপার হন। বিশেষ করে আমাদের গ্রামের বেশির ভাগ মানুষ পার্শ্ববর্তী ঘোড়াঘাট ব্যবসা-বাণিজ্য এবং হাট-বাজার করেন। তারা অন্য ঘাট দিয়ে পার হয়ে গিয়ে দুপুরে বাড়িতে যখন আসে। তখন নদীর ওই পারে যানবাহন ও সাইকেল রেখে আসতে হয়। শুকনা মৌসুমে বাঁশের সাঁকো আর বর্ষা মৌসুমে পারাপারের কোন ব্যবস্থা না থাকায় বিভিন্ন সমস্যা পোহাতে হয়। এখানে একটি সেতু নির্মাণ করা খুবই দরকার। উপজেলার সচেতন মহলের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে উক্ত এলাকার মানুষের পারাপারে জন্য একটি সেতু নির্মাণ করার দাবি জানিয়ে আসছেন তারা। সেতুটি নির্মাণ করা হলে সবার অনেক উপকার হবে। তখন আর কারো সমস্যায় ভুগতে হবে না। মানুষের যাওয়া আসা অনেক সহজ হবে। ৫টি গ্রামের মানুষের দীর্ঘদিনের ভোগান্তিও কমে আসবে। গনকপাড়া গ্রামের শাহ আলম জানান, ব্রিজের কারণে সন্তানদের পড়া লেখা কমে গেছে। এছাড়াও এই গ্রামের ছেলে মেয়েদের ভালো পরিবারে বিয়ে সাধিও হচ্ছে না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পলাশবাড়ী উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী তপন চক্রবর্তী জানান, আমি পলামবাড়ী উপজেলায় নতুন যোগদান করলেও এর আগে আমি গাইবান্ধা জেলা অফিসে ছিলাম। আমার জানামতে, এই জেলায় অনেকগুলো সেতু নির্মাণের আবেদন পাঠানো হয়েছে। উক্ত স্থানের বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়ে জেনে সেখানে একটি সেতু নির্মাণ করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

পলাশবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মো. আল-ইয়াসা রহমান তাপাদার জানান, ওই স্থানে একটি সেতু নির্মাণ করা জনগুরুত্বপূর্ণ হলে জায়গাটি পরিদর্শন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সেখানে একটি সেতু নির্মাণ করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নিকট প্রয়োজনীয় আবেদন জানানো হবে।

back to top