ও পিঠা উৎসবঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) : চন্দ্রঘোনায় বসন্তবরণ ও পিঠা উৎসবে বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন ইউএনও মাহমুদুল হাসান -সংবাদ
শতবর্ষী চিকিৎসা কেন্দ্র রাঙামাটির কাপ্তাইয়ের খ্রীষ্টিয়ান হাসপাতাল চন্দ্রঘোনার আয়োজনে বসন্তবরণ ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার বিকেলে হাসপাতাল অডিটরিয়ামে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদুল হাসান প্রধান অতিথি হিসেবে থেকে এ উৎসবের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন খ্রীষ্টিয়ান হাসপাতাল চন্দ্রঘোনার পরিচালক ডা. প্রবীর খিয়াং। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ব্যাপ্টিস্ট চার্চ’র পালন প্রধান রেভা. রোনাল্ড দিলীপ সরকার।
অনুষ্ঠানে নানা রকমের পিঠার পসরা নিয়ে বিভিন্ন স্টল সাজান হাসপাতালের চিকিৎসক, স্টাফ, পরিবার ও ছাত্র-ছাত্রীরা। পিঠা উৎসবে কুঞ্জছায়া, ইষ্টিকুটুম, কৃষ্ণচূড়া, বসন্তের স্বাদ পিঠা, চাইটগাঁইয়্যা পিডা, মনচুরি পিঠাঘর, সাতরং, সিএলসিসপ, সিসিএইচপি স্টল, রঙিলা পিঠাঘর, বাহারি পিঠাঘর, বসন্ত পিঠাঘর নামে ১২টি স্টলে ভাপা, ছাঁচ, ছিটকা, চিতই, দুধ চিতই, বিবিখানা, চুটকি, চাপড়ি, চাঁদ পাকন, সুন্দরী পাকন, সরভাজা, পুলি, পাটিসাপটা, পানতোয়া, মালপোয়া, আন্দশা, কুলশি, লবঙ্গ লতিকা পিঠা ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের পায়েস ও সেমাই, মুড়ি ও চিড়ার মোয়া, ফিরনি পসরা সাজিয়ে চলে।
ও পিঠা উৎসবঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) : চন্দ্রঘোনায় বসন্তবরণ ও পিঠা উৎসবে বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন ইউএনও মাহমুদুল হাসান -সংবাদ
রোববার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
শতবর্ষী চিকিৎসা কেন্দ্র রাঙামাটির কাপ্তাইয়ের খ্রীষ্টিয়ান হাসপাতাল চন্দ্রঘোনার আয়োজনে বসন্তবরণ ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার বিকেলে হাসপাতাল অডিটরিয়ামে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদুল হাসান প্রধান অতিথি হিসেবে থেকে এ উৎসবের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন খ্রীষ্টিয়ান হাসপাতাল চন্দ্রঘোনার পরিচালক ডা. প্রবীর খিয়াং। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ব্যাপ্টিস্ট চার্চ’র পালন প্রধান রেভা. রোনাল্ড দিলীপ সরকার।
অনুষ্ঠানে নানা রকমের পিঠার পসরা নিয়ে বিভিন্ন স্টল সাজান হাসপাতালের চিকিৎসক, স্টাফ, পরিবার ও ছাত্র-ছাত্রীরা। পিঠা উৎসবে কুঞ্জছায়া, ইষ্টিকুটুম, কৃষ্ণচূড়া, বসন্তের স্বাদ পিঠা, চাইটগাঁইয়্যা পিডা, মনচুরি পিঠাঘর, সাতরং, সিএলসিসপ, সিসিএইচপি স্টল, রঙিলা পিঠাঘর, বাহারি পিঠাঘর, বসন্ত পিঠাঘর নামে ১২টি স্টলে ভাপা, ছাঁচ, ছিটকা, চিতই, দুধ চিতই, বিবিখানা, চুটকি, চাপড়ি, চাঁদ পাকন, সুন্দরী পাকন, সরভাজা, পুলি, পাটিসাপটা, পানতোয়া, মালপোয়া, আন্দশা, কুলশি, লবঙ্গ লতিকা পিঠা ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের পায়েস ও সেমাই, মুড়ি ও চিড়ার মোয়া, ফিরনি পসরা সাজিয়ে চলে।