মাগুরায় এক মর্মান্তিক ঘটনায় ৮ বছরের এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী এলাকায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয়। ঘটনায় শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব হোসেন (১৮) ও বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া (৪২) কে আটক করেছে পুলিশ। শিশুটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শিশুটির মা জানান, তার ছোট মেয়ে বড় মেয়ের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল। ঘটনার সময় শিশুটি ছাড়া বাড়িতে আর কেউ ছিল না। এই সুযোগে কেউ একজন ঘরে ঢুকে শিশুটিকে ধর্ষণ করে অজ্ঞান অবস্থায় ফেলে রেখে যায়। পরে শিশুটির বোন বাড়ি ফিরে তাকে মেঝেতে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। দ্রুত তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা ধর্ষণ ও হত্যার চেষ্টার আলামত পেয়ে শিশুটিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন। শুক্রবার সকালে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) ভর্তি করা হয়েছে।
মাগুরা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. সুবাস রঞ্জন হালদার বলেন, “শিশুটিকে প্রথমে শ্বাসকষ্টের রোগী হিসেবে নিয়ে আসা হয়। পরে মেডিসিন বিভাগে পরীক্ষা করলে ধর্ষণ ও হত্যার চেষ্টার আলামত পাওয়া যায়। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।”
মাগুরা সদর থানার ওসি আয়ুব আলী জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে শিশুটির পরিবারের পক্ষ থেকে মৌখিক অভিযোগ পাওয়ার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে তদন্ত শুরু করে। তদন্তের সূত্র ধরে শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব হোসেন ও বোনের শ্বশুর হিটু মিয়াকে আটক করা হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
শিশুটির মা বলেন, “মেয়ের এখনও জ্ঞান ফেরেনি। ঘটনার সময় বাড়িতে সে একাই ছিল। কে তাকে ধর্ষণ করেছে, তা আমরা এখনই বলতে পারছি না। তবে আমরা ন্যায়বিচার চাই।”
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. মাসুদ জানান, শিশুটির অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে পিআইসিইউতে ভর্তি করে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।
শুক্রবার, ০৭ মার্চ ২০২৫
মাগুরায় এক মর্মান্তিক ঘটনায় ৮ বছরের এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী এলাকায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয়। ঘটনায় শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব হোসেন (১৮) ও বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া (৪২) কে আটক করেছে পুলিশ। শিশুটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শিশুটির মা জানান, তার ছোট মেয়ে বড় মেয়ের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল। ঘটনার সময় শিশুটি ছাড়া বাড়িতে আর কেউ ছিল না। এই সুযোগে কেউ একজন ঘরে ঢুকে শিশুটিকে ধর্ষণ করে অজ্ঞান অবস্থায় ফেলে রেখে যায়। পরে শিশুটির বোন বাড়ি ফিরে তাকে মেঝেতে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। দ্রুত তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা ধর্ষণ ও হত্যার চেষ্টার আলামত পেয়ে শিশুটিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন। শুক্রবার সকালে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) ভর্তি করা হয়েছে।
মাগুরা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. সুবাস রঞ্জন হালদার বলেন, “শিশুটিকে প্রথমে শ্বাসকষ্টের রোগী হিসেবে নিয়ে আসা হয়। পরে মেডিসিন বিভাগে পরীক্ষা করলে ধর্ষণ ও হত্যার চেষ্টার আলামত পাওয়া যায়। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।”
মাগুরা সদর থানার ওসি আয়ুব আলী জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে শিশুটির পরিবারের পক্ষ থেকে মৌখিক অভিযোগ পাওয়ার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে তদন্ত শুরু করে। তদন্তের সূত্র ধরে শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব হোসেন ও বোনের শ্বশুর হিটু মিয়াকে আটক করা হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
শিশুটির মা বলেন, “মেয়ের এখনও জ্ঞান ফেরেনি। ঘটনার সময় বাড়িতে সে একাই ছিল। কে তাকে ধর্ষণ করেছে, তা আমরা এখনই বলতে পারছি না। তবে আমরা ন্যায়বিচার চাই।”
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. মাসুদ জানান, শিশুটির অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে পিআইসিইউতে ভর্তি করে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।